নিখাদ খবর ডেস্ক
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ব্লেয়ার হাউসে নেতানিয়াহুকে স্বাগত জানানো হয়।
সোমবার(০৩ ফেব্রুয়ারি) দেশটির সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’ও ইসরায়েলি গণমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট এ খবর জানিয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রথম বিদেশি নেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতে স্থানীয় সময় রবিবার বিকেলে ওয়াশিংটনে পৌঁছান নেতানিয়াহু। এই সপ্তাহে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
নেতানিয়াহুর বিমান অবতরণের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক বিবৃতিতে জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক যা ইসরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গভীর জোটকে শক্তিশালী করবে এবং আমাদের সহযোগিতা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
জেরুজালেম পোস্ট জানায়, ওয়াশিংটনে পৌঁছে নেতানিয়াহু ব্লেয়ার হাউসে অবস্থান করছেন। হোয়াইট হাউসে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য ঐতিহাসিক অতিথি ভবন এই ব্লেয়ার হাইস। একইসঙ্গে নেতানিয়াহু এই ব্লেয়ার হাউসে ১৪তম বারের মতো অতিথি হলেন।
ব্লেয়ার হাইসের জেনারেল ম্যানেজার ম্যাথিউ ওয়েন্ডেল নেতানিয়াহুকে ১৬৫১ পেনসিলভানিয়া অ্যাভিনিউতে স্বাগত জানান। ওয়েন্ডেলের মতে, নেতানিয়াহুর চেয়ে বেশিবার কোনো বিদেশি নেতা ব্লেয়ার হাইসের অতিথি হননি।
এর আগে উইং অব জায়ন বিমানে করে ওয়াশিংটন পৌঁছান নেতানিয়াহু। বিমানে ওঠার আগে নেতানিয়াহু বলেন, এবারের বৈঠকে ইসরায়েল ও এই অঞ্চলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।
বৈঠকের বিস্তারিত
সোমবার ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এই বৈঠকে গাজার যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্যায় নিয়ে আলোচনা হবে।
এরপর মঙ্গলবার ট্রাম্পের সঙ্গে বসবেন নেতানিয়াহু; যার বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত।
এক কূটনীতিক সূত্র জানান, পরবর্তী আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন উইটকফ।
সূত্র জানান, গাজা প্রসঙ্গে সব আলোচনা ও দরকষাকষিতে বাইডেন প্রশাসনের মতো পরোক্ষ ভূমিকা রাখবে না বর্তমান প্রশাসন। আগের প্রশাসন সবকিছুর ওপর নজর রাখতো, আলোচনায় পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা রাখত, কিন্তু কোনো কিছু বাস্তবায়ন করতে পারত না।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ব্লেয়ার হাউসে নেতানিয়াহুকে স্বাগত জানানো হয়।
সোমবার(০৩ ফেব্রুয়ারি) দেশটির সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’ও ইসরায়েলি গণমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট এ খবর জানিয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রথম বিদেশি নেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতে স্থানীয় সময় রবিবার বিকেলে ওয়াশিংটনে পৌঁছান নেতানিয়াহু। এই সপ্তাহে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
নেতানিয়াহুর বিমান অবতরণের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক বিবৃতিতে জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক যা ইসরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গভীর জোটকে শক্তিশালী করবে এবং আমাদের সহযোগিতা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
জেরুজালেম পোস্ট জানায়, ওয়াশিংটনে পৌঁছে নেতানিয়াহু ব্লেয়ার হাউসে অবস্থান করছেন। হোয়াইট হাউসে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য ঐতিহাসিক অতিথি ভবন এই ব্লেয়ার হাইস। একইসঙ্গে নেতানিয়াহু এই ব্লেয়ার হাউসে ১৪তম বারের মতো অতিথি হলেন।
ব্লেয়ার হাইসের জেনারেল ম্যানেজার ম্যাথিউ ওয়েন্ডেল নেতানিয়াহুকে ১৬৫১ পেনসিলভানিয়া অ্যাভিনিউতে স্বাগত জানান। ওয়েন্ডেলের মতে, নেতানিয়াহুর চেয়ে বেশিবার কোনো বিদেশি নেতা ব্লেয়ার হাইসের অতিথি হননি।
এর আগে উইং অব জায়ন বিমানে করে ওয়াশিংটন পৌঁছান নেতানিয়াহু। বিমানে ওঠার আগে নেতানিয়াহু বলেন, এবারের বৈঠকে ইসরায়েল ও এই অঞ্চলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।
বৈঠকের বিস্তারিত
সোমবার ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এই বৈঠকে গাজার যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্যায় নিয়ে আলোচনা হবে।
এরপর মঙ্গলবার ট্রাম্পের সঙ্গে বসবেন নেতানিয়াহু; যার বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত।
এক কূটনীতিক সূত্র জানান, পরবর্তী আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন উইটকফ।
সূত্র জানান, গাজা প্রসঙ্গে সব আলোচনা ও দরকষাকষিতে বাইডেন প্রশাসনের মতো পরোক্ষ ভূমিকা রাখবে না বর্তমান প্রশাসন। আগের প্রশাসন সবকিছুর ওপর নজর রাখতো, আলোচনায় পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা রাখত, কিন্তু কোনো কিছু বাস্তবায়ন করতে পারত না।