অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর ওপর ৫% কর আরোপের একটি প্রস্তাবিত বিল কংগ্রেসে পাঠানো হয়েছে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি বিল যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা কংগ্রেসে পাঠিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রোববার সেটির ওপর ভোট হয়েছে বাজেট কমিটিতে। ভোটের পর দেখা গেছে খুবই অল্প ব্যবধানে, ১৭ থেকে ১৬ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ‘বড় সুন্দর’ এই বিলটি গত শুক্রবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধি পরিষদের বাজেট বিষয়ক পার্লামেন্টারি কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল। রোববার সেটির ওপর ভোট হয়েছে বাজেট কমিটিতে। ভোটের পর দেখা গেছে একেবারেই অল্প ব্যবধানে, ১৬-১৭ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি।
বাজেট কমিটিতে পাস হওয়ার পর এবার প্রতিনিনিধি পরিষদের ভোটের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সেই বিল। যদি প্রতিনিধি পরিষদ ও উচ্চতর কক্ষ সিনেটে পাস হয়— তাহলে কার্যকরী আইনে পরিণত হবে বিলটি এবং সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী প্রবাসীদের জন্য তাদের নিজ দেশে অর্থ পাঠানো আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত অভিবাসীদের তাদের নিজ দেশে রেমিট্যান্সের অর্থ পাঠাতে অতিরিক্ত পাঁচ শতাংশ কর দেওয়ার বিধান রেখে একটি বিল দেশটির প্রতিনিধি পরিষদে উত্থাপন করা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন এমন সব অভিবাসীকে করের আওতায় আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিলটিতে। এমনকি গ্রিনকার্ড কিংবা এইচ-১বি ভিসাধারী অভিবাসীদেরও এক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে না।
এক হাজার ১১৬ পাতার এই বিলে করের ব্যাপারে ছাড় দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। যার অর্থ কম-বেশি যে অঙ্কের রেমিট্যান্সই পাঠানো হোক না কেন পাঁচ শতাংশ কর দিতেই হবে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হন, তবে তার ক্ষেত্রে এই আইন প্রযোজ্য হবে না।
নতুন বিলটি নিয়ে অবশ্য ট্রাম্পের নিজ দলের মধ্যেই মতভেদ রয়েছে। গত শুক্রবার বিলটির ওপর যখন বাজেট কমিটির ভোট হচ্ছিল, সে সময় ডেমোক্রেটিক পার্টির এমপিদের পাশাপাশি পাঁচ রিপাবলিকান সদস্যও বিলের বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর ওপর ৫% কর আরোপের একটি প্রস্তাবিত বিল কংগ্রেসে পাঠানো হয়েছে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি বিল যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা কংগ্রেসে পাঠিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রোববার সেটির ওপর ভোট হয়েছে বাজেট কমিটিতে। ভোটের পর দেখা গেছে খুবই অল্প ব্যবধানে, ১৭ থেকে ১৬ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ‘বড় সুন্দর’ এই বিলটি গত শুক্রবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধি পরিষদের বাজেট বিষয়ক পার্লামেন্টারি কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল। রোববার সেটির ওপর ভোট হয়েছে বাজেট কমিটিতে। ভোটের পর দেখা গেছে একেবারেই অল্প ব্যবধানে, ১৬-১৭ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি।
বাজেট কমিটিতে পাস হওয়ার পর এবার প্রতিনিনিধি পরিষদের ভোটের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সেই বিল। যদি প্রতিনিধি পরিষদ ও উচ্চতর কক্ষ সিনেটে পাস হয়— তাহলে কার্যকরী আইনে পরিণত হবে বিলটি এবং সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী প্রবাসীদের জন্য তাদের নিজ দেশে অর্থ পাঠানো আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত অভিবাসীদের তাদের নিজ দেশে রেমিট্যান্সের অর্থ পাঠাতে অতিরিক্ত পাঁচ শতাংশ কর দেওয়ার বিধান রেখে একটি বিল দেশটির প্রতিনিধি পরিষদে উত্থাপন করা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন এমন সব অভিবাসীকে করের আওতায় আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিলটিতে। এমনকি গ্রিনকার্ড কিংবা এইচ-১বি ভিসাধারী অভিবাসীদেরও এক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে না।
এক হাজার ১১৬ পাতার এই বিলে করের ব্যাপারে ছাড় দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। যার অর্থ কম-বেশি যে অঙ্কের রেমিট্যান্সই পাঠানো হোক না কেন পাঁচ শতাংশ কর দিতেই হবে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হন, তবে তার ক্ষেত্রে এই আইন প্রযোজ্য হবে না।
নতুন বিলটি নিয়ে অবশ্য ট্রাম্পের নিজ দলের মধ্যেই মতভেদ রয়েছে। গত শুক্রবার বিলটির ওপর যখন বাজেট কমিটির ভোট হচ্ছিল, সে সময় ডেমোক্রেটিক পার্টির এমপিদের পাশাপাশি পাঁচ রিপাবলিকান সদস্যও বিলের বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।
চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।
১ দিন আগেচলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।