অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে “সম্পূর্ণ পাগল” বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে পুতিন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নেতৃত্বের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং ইউক্রেনকে একটি অস্থায়ী জাতিসংঘের অধীনে শাসন করার প্রস্তাব দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেন, “এটা সঠিক পথে যাচ্ছে না।”
ইউক্রেনে রাশিয়ার তিন বছরের পূর্ণমাত্রার যুদ্ধে সবচেয়ে বড় আকাশ হামলার ঘটনায় রোববার (২৫ মে) এই মন্তব্য করেন তিনি।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘পুতিনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক সবসময়ই ভালো ছিল, কিন্তু এখন তার কিছু একটা হয়েছে। সে একেবারে পাগল হয়ে গেছে। অপ্রয়োজনে অনেক মানুষকে হত্যা করছে। শুধু সেনা নয়, সাধারণ মানুষও মারা যাচ্ছে। ইউক্রেনের শহরগুলোতে কোনো কারণ ছাড়াই মিসাইল ও ড্রোন নিক্ষেপ করা হচ্ছে।’
এর কিছু ঘণ্টা আগে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘আমি পুতিনের কাজকর্মে খুশি না। সে অনেক মানুষকে মেরে ফেলছে। আমি জানি না তার কী হলো।’
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি অবাক হয়েছি রাশিয়ার সর্বশেষ হামলায়। ঠিক এক সপ্তাহ আগেও ওরা সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছিল। আমি তখন পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলাম, আর সেই সময়ই কিয়েভে রকেট পড়ছিল।’
ট্রাম্প জানান, সোমবার (২৬ মে) তিনি পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন, যার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গেও তার আলোচনা হয়। এর পর ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ‘রাশিয়া ও ইউক্রেন অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা শুরু করবে।’
রুশ বাহিনী শুক্রবার, শনিবার ও রোববার (২৩, ২৪ ও ২৫ মে) রাতভর ইউক্রেনে হামলা চালায়, যাতে অন্তত ২৯ জন নিহত ও অনেকে আহত হন। শনিবার থেকে রোববারের মধ্যে হামলায় তিন বছরের যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ড্রোন ও মিসাইল ব্যবহার করা হয় বলে জানায় ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
মস্কোর এই দফায় ভয়াবহ হামলার পর ট্রাম্পের এই মন্তব্য পশ্চিমা বিশ্বে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলিয়েছে। কারণ, এটি নির্দেশ করে যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন এখন পুতিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান নিয়ে বিরক্ত।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে “সম্পূর্ণ পাগল” বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে পুতিন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নেতৃত্বের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং ইউক্রেনকে একটি অস্থায়ী জাতিসংঘের অধীনে শাসন করার প্রস্তাব দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেন, “এটা সঠিক পথে যাচ্ছে না।”
ইউক্রেনে রাশিয়ার তিন বছরের পূর্ণমাত্রার যুদ্ধে সবচেয়ে বড় আকাশ হামলার ঘটনায় রোববার (২৫ মে) এই মন্তব্য করেন তিনি।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘পুতিনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক সবসময়ই ভালো ছিল, কিন্তু এখন তার কিছু একটা হয়েছে। সে একেবারে পাগল হয়ে গেছে। অপ্রয়োজনে অনেক মানুষকে হত্যা করছে। শুধু সেনা নয়, সাধারণ মানুষও মারা যাচ্ছে। ইউক্রেনের শহরগুলোতে কোনো কারণ ছাড়াই মিসাইল ও ড্রোন নিক্ষেপ করা হচ্ছে।’
এর কিছু ঘণ্টা আগে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘আমি পুতিনের কাজকর্মে খুশি না। সে অনেক মানুষকে মেরে ফেলছে। আমি জানি না তার কী হলো।’
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি অবাক হয়েছি রাশিয়ার সর্বশেষ হামলায়। ঠিক এক সপ্তাহ আগেও ওরা সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছিল। আমি তখন পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলাম, আর সেই সময়ই কিয়েভে রকেট পড়ছিল।’
ট্রাম্প জানান, সোমবার (২৬ মে) তিনি পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন, যার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গেও তার আলোচনা হয়। এর পর ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ‘রাশিয়া ও ইউক্রেন অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা শুরু করবে।’
রুশ বাহিনী শুক্রবার, শনিবার ও রোববার (২৩, ২৪ ও ২৫ মে) রাতভর ইউক্রেনে হামলা চালায়, যাতে অন্তত ২৯ জন নিহত ও অনেকে আহত হন। শনিবার থেকে রোববারের মধ্যে হামলায় তিন বছরের যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ড্রোন ও মিসাইল ব্যবহার করা হয় বলে জানায় ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
মস্কোর এই দফায় ভয়াবহ হামলার পর ট্রাম্পের এই মন্তব্য পশ্চিমা বিশ্বে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলিয়েছে। কারণ, এটি নির্দেশ করে যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন এখন পুতিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান নিয়ে বিরক্ত।
মাত্র ২০-২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এই করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের একমাত্র স্থল সংযোগ। এটি বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত। খবর জি নিউজের
১৫ ঘণ্টা আগেবার্ষিক ৩৭০ কোটি ডলার বাজেটের ২০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ।
১৭ ঘণ্টা আগেমাত্র ২০-২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এই করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের একমাত্র স্থল সংযোগ। এটি বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত। খবর জি নিউজের
বার্ষিক ৩৭০ কোটি ডলার বাজেটের ২০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ।