অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্চে সফরে একের পর এক চমক দিয়ে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (১৩ মে) সফরের শুরুতে সৌদি আরবের সঙ্গে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের নজিরবিহীন বিনিয়োগ চুক্তি নিশ্চিতের পরই তিনি ঘোষণা দেন, সিরিয়ার ওপর থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের কেন্দ্রে ছিল একাধিক ব্যবসায়িক চুক্তি। এর মধ্যেই কূটনৈতিক কার্যক্রমও পরিচালিত হবে। তারই সূত্র ধরে রিয়াদের আয়োজিত বিনিয়োগ সম্মেলনে ট্রাম্প জানান, সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ব্যক্তিগত অনুরোধেই তিনি সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নিষেধাজ্ঞাগুলো একসময় গুরুত্বপূর্ণ ছিল বটে, তবে এখন সময় হয়েছে অগ্রসর হওয়ার।
মঞ্চে দাঁড়িয়ে রসিকতার সুরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, যুবরাজের জন্য আমি কী না করি! তার এই অভিব্যক্তিতে হেসে ওঠেন উপস্থিত শ্রোতারা। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে সিরিয়া নিয়ে দীর্ঘদিনের মার্কিন নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া গেল। ১৯৭৯ সালে সিরিয়াকে সন্ত্রাসবাদে পৃষ্ঠপোষক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ২০০৪ সালে একদফা নিষেধাজ্ঞা এবং ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হলে আরও কড়াকড়ি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
এক দশকের বেশি সময়ের ভয়াবহ গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সিরিয়ার জন্য এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা একটি অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক স্বস্তি বয়ে আনতে যাচ্ছে।
সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসআদ আল-শিবানি বলেন, দেশ পুনর্গঠনের পথে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হবে একটি নতুন সূচনা।
মধ্যপ্রাচ্চে সফরে একের পর এক চমক দিয়ে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (১৩ মে) সফরের শুরুতে সৌদি আরবের সঙ্গে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের নজিরবিহীন বিনিয়োগ চুক্তি নিশ্চিতের পরই তিনি ঘোষণা দেন, সিরিয়ার ওপর থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের কেন্দ্রে ছিল একাধিক ব্যবসায়িক চুক্তি। এর মধ্যেই কূটনৈতিক কার্যক্রমও পরিচালিত হবে। তারই সূত্র ধরে রিয়াদের আয়োজিত বিনিয়োগ সম্মেলনে ট্রাম্প জানান, সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ব্যক্তিগত অনুরোধেই তিনি সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নিষেধাজ্ঞাগুলো একসময় গুরুত্বপূর্ণ ছিল বটে, তবে এখন সময় হয়েছে অগ্রসর হওয়ার।
মঞ্চে দাঁড়িয়ে রসিকতার সুরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, যুবরাজের জন্য আমি কী না করি! তার এই অভিব্যক্তিতে হেসে ওঠেন উপস্থিত শ্রোতারা। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে সিরিয়া নিয়ে দীর্ঘদিনের মার্কিন নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া গেল। ১৯৭৯ সালে সিরিয়াকে সন্ত্রাসবাদে পৃষ্ঠপোষক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ২০০৪ সালে একদফা নিষেধাজ্ঞা এবং ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হলে আরও কড়াকড়ি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
এক দশকের বেশি সময়ের ভয়াবহ গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সিরিয়ার জন্য এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা একটি অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক স্বস্তি বয়ে আনতে যাচ্ছে।
সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসআদ আল-শিবানি বলেন, দেশ পুনর্গঠনের পথে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হবে একটি নতুন সূচনা।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, অপ্রতিরোধ্য চীন কখনও কাউকে ভয় পাবে না এবং সর্বদা এগিয়ে যাবে। চীনে বিজয় দিবসের অন্যতম বৃহত্তম সামরিক কুচকাওয়াজের আগে এ কথা বলেন শি জিনপিং।
১৮ ঘণ্টা আগেবাকিদের মধ্যে ২৩৫ জন মিয়ানমার, ৭২ জন নেপাল, ৫৮ জন ভারত ও ১৭ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের আরো ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে
১ দিন আগেতিনি ‘অ্যাম্বাসেডর এক্সট্রাঅর্ডিনারি অ্যান্ড প্লেনিপোটেনশিয়ারি’ মর্যাদা পাবেন এবং একইসঙ্গে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করবে
১ দিন আগেনতুন করে চিনা শিক্ষার্থীদের ভিসা নয়। প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ‘ডিগবাজি’ খেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! তাঁর বক্তব্যের ‘ভুল ব্যাখ্যা’ করা হচ্ছে বলে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে হোয়াইট হাউস। নজিরবিহীন ভাবে নিজের সমাজমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে এই ইস্যুতে কোনও পোস্ট করেননি যুক্তরাষ্ট্র
২ দিন আগেচীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, অপ্রতিরোধ্য চীন কখনও কাউকে ভয় পাবে না এবং সর্বদা এগিয়ে যাবে। চীনে বিজয় দিবসের অন্যতম বৃহত্তম সামরিক কুচকাওয়াজের আগে এ কথা বলেন শি জিনপিং।
বাকিদের মধ্যে ২৩৫ জন মিয়ানমার, ৭২ জন নেপাল, ৫৮ জন ভারত ও ১৭ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের আরো ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে
তিনি ‘অ্যাম্বাসেডর এক্সট্রাঅর্ডিনারি অ্যান্ড প্লেনিপোটেনশিয়ারি’ মর্যাদা পাবেন এবং একইসঙ্গে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করবে
নতুন করে চিনা শিক্ষার্থীদের ভিসা নয়। প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ‘ডিগবাজি’ খেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! তাঁর বক্তব্যের ‘ভুল ব্যাখ্যা’ করা হচ্ছে বলে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে হোয়াইট হাউস। নজিরবিহীন ভাবে নিজের সমাজমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে এই ইস্যুতে কোনও পোস্ট করেননি যুক্তরাষ্ট্র