নিখাদ খবর ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে মার্কিন হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন। তবে তিনি এখনই হামলার চূড়ান্ত নির্দেশ দিচ্ছেন না। ইরান শেষ পর্যন্ত পারমাণবিক কর্মসূচি থেকে সরে আসে কিনা সেটি দেখতে অপেক্ষা করছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
একজন জ্যেষ্ঠ গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং প্রতিরক্ষা বিভাগের একজন কর্মকর্তার বরাতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ এক প্রতিবেদন বলছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের ওপর হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন, কিন্তু দেশটিতে হামলা চালানো এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরায়েলের বিমান অভিযানে যোগদানের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, তেহরান যদি পারমাণবিক কর্মসূচি পরিত্যাগ করতে রাজি হয় তবে হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে ট্রাম্পের আপত্তি থাকবে।
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সামনে ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে সরাসরি হামলা চালাতেও পারে, আবার নাও চালাতে পারে। তবে আগামী দুই সপ্তাহ বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান ট্রাম্প।
এদিকে, ইরান বিষয়ে ট্রাম্পের যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রস্তুত বলে জানিয়েছে পেন্টাগন।
ইরান ইস্যুতে একেক সময় একেক বার্তা দিয়ে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। শুরুতে স্থায়ী সমাধানে জোর দিলেও পরে আগুনে ঘি ঢেলেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে আত্মসমর্পণের হুমকি দিয়ে। মধ্যপ্রাচ্যে বাড়িয়েছেন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি।
তবে ইরানে ইসরায়েলি হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি যোগ দেওয়া নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করেননি ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজের নর্থ লনে ট্রাম্প বলেন, তিনি যোগ দিতেও পারেন, নাও দিতে পারেন। দাবি করেন, বারবার আলোচনার সুযোগ দেওয়া হলেও ইরান সাড়া দেয়নি।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমি বলেছিলাম অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে। এখন, আর এক সপ্তাহ আগের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আমাদের দেখা হতে পারত।’
ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হওয়ায়, সংঘাত কতদিন চলবে তা অনিশ্চিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তবে আগামী দুই সপ্তাহ বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান ট্রাম্প।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না, এ পরিস্থিতি কতদিন চলবে। ইরান সম্পূর্ণরূপে অরক্ষিত। তাদের কোনো বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেই। তাদের আকাশসীমা সম্পূর্ণরূপে দখল করা হয়েছে।’
বুধবার আবারও খামেনিকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করতে বলেছেন ট্রাম্প। ইরানের প্রতিনিধিরা আলোচনার জন্য হোয়াইট হাউজে আসতে চেয়েছিল বলেও দাবি তার। যদিও অস্বীকার করেছে ইরান।
এদিকে, ট্রাম্পের যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রস্তুত বলে জানিয়েছে পেন্টাগন। শান্তি বা যুদ্ধ সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ তা বাস্তবায়ন করবে বলে সিনেট শুনানিতে জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ। এ পরিস্থিতিতে ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা প্যান্ডোরার বক্স খুলে দেওয়ার শামিল হবে বলে বলছেন বিশ্লেষকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে মার্কিন হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন। তবে তিনি এখনই হামলার চূড়ান্ত নির্দেশ দিচ্ছেন না। ইরান শেষ পর্যন্ত পারমাণবিক কর্মসূচি থেকে সরে আসে কিনা সেটি দেখতে অপেক্ষা করছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
একজন জ্যেষ্ঠ গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং প্রতিরক্ষা বিভাগের একজন কর্মকর্তার বরাতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ এক প্রতিবেদন বলছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের ওপর হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন, কিন্তু দেশটিতে হামলা চালানো এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরায়েলের বিমান অভিযানে যোগদানের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, তেহরান যদি পারমাণবিক কর্মসূচি পরিত্যাগ করতে রাজি হয় তবে হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে ট্রাম্পের আপত্তি থাকবে।
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সামনে ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে সরাসরি হামলা চালাতেও পারে, আবার নাও চালাতে পারে। তবে আগামী দুই সপ্তাহ বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান ট্রাম্প।
এদিকে, ইরান বিষয়ে ট্রাম্পের যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রস্তুত বলে জানিয়েছে পেন্টাগন।
ইরান ইস্যুতে একেক সময় একেক বার্তা দিয়ে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। শুরুতে স্থায়ী সমাধানে জোর দিলেও পরে আগুনে ঘি ঢেলেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে আত্মসমর্পণের হুমকি দিয়ে। মধ্যপ্রাচ্যে বাড়িয়েছেন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি।
তবে ইরানে ইসরায়েলি হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি যোগ দেওয়া নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করেননি ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজের নর্থ লনে ট্রাম্প বলেন, তিনি যোগ দিতেও পারেন, নাও দিতে পারেন। দাবি করেন, বারবার আলোচনার সুযোগ দেওয়া হলেও ইরান সাড়া দেয়নি।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমি বলেছিলাম অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে। এখন, আর এক সপ্তাহ আগের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আমাদের দেখা হতে পারত।’
ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হওয়ায়, সংঘাত কতদিন চলবে তা অনিশ্চিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তবে আগামী দুই সপ্তাহ বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান ট্রাম্প।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না, এ পরিস্থিতি কতদিন চলবে। ইরান সম্পূর্ণরূপে অরক্ষিত। তাদের কোনো বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেই। তাদের আকাশসীমা সম্পূর্ণরূপে দখল করা হয়েছে।’
বুধবার আবারও খামেনিকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করতে বলেছেন ট্রাম্প। ইরানের প্রতিনিধিরা আলোচনার জন্য হোয়াইট হাউজে আসতে চেয়েছিল বলেও দাবি তার। যদিও অস্বীকার করেছে ইরান।
এদিকে, ট্রাম্পের যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রস্তুত বলে জানিয়েছে পেন্টাগন। শান্তি বা যুদ্ধ সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ তা বাস্তবায়ন করবে বলে সিনেট শুনানিতে জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ। এ পরিস্থিতিতে ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা প্যান্ডোরার বক্স খুলে দেওয়ার শামিল হবে বলে বলছেন বিশ্লেষকেরা।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান, এর জনগণ এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে যারা জানেন, তারা কখনোই এই জাতিকে কোনো হুমকির সুরে কথা বলেন না। কারণ তারা জানেন, ইরানিরা আত্মসমর্পণকারীদের দলে নয়।’
১ দিন আগেইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ হামলা চালানো হয়।
২ দিন আগেএ সময় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট সকল কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করার জন্য আইনের সাম্প্রতিক পরিবর্তন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি উৎসাহিত যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে।
৩ দিন আগেবিশ্লেষকেরা বলছেন, শাদমানিকে হত্যার দাবি যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে আরও তীব্র আকার ধারণ করবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে মার্কিন হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন। তবে তিনি এখনই হামলার চূড়ান্ত নির্দেশ দিচ্ছেন না। ইরান শেষ পর্যন্ত পারমাণবিক কর্মসূচি থেকে সরে আসে কিনা সেটি দেখতে অপেক্ষা করছেন তিনি।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান, এর জনগণ এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে যারা জানেন, তারা কখনোই এই জাতিকে কোনো হুমকির সুরে কথা বলেন না। কারণ তারা জানেন, ইরানিরা আত্মসমর্পণকারীদের দলে নয়।’
ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ হামলা চালানো হয়।
এ সময় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট সকল কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করার জন্য আইনের সাম্প্রতিক পরিবর্তন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি উৎসাহিত যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে।