অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দাবি করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র ব্যাপকভাবে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন করছে। ওয়েস্ট পয়েন্টে মার্কিন সামরিক একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ট্রাম্প এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “অনেকগুলো হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণাধীন রয়েছে।” তবে, এই বক্তব্যের সপক্ষে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য বা প্রমাণ তিনি উপস্থাপন করেননি। হোয়াইট হাউসও এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর (পেন্টাগন) হাইপারসনিক অস্ত্রের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে, তবে ট্রাম্পের দাবির সাথে তার বক্তব্যের মধ্যে কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি। পেন্টাগনের মুখপাত্র জনাথন হফম্যান বলেন, “আমরা আমাদের প্রতিপক্ষদের মোকাবিলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের একটি পরিসর উন্নয়ন করছি।” তবে, ট্রাম্পের “সুপার ডুপার মিসাইল” সম্পর্কে তার বক্তব্যের সাথে পেন্টাগনের পরিকল্পনার মধ্যে কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি ।
যুক্তরাষ্ট্রের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়নের জন্য ট্রাম্প প্রশাসন ২০২০ সালে ডিফেন্স প্রোডাকশন অ্যাক্ট (DPA) কার্যকর করে, যার মাধ্যমে বেসরকারি খাতকে হাইপারসনিক অস্ত্রের উপাদান উৎপাদনের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয় । তবে, এই পদক্ষেপের পর থেকে কোনো নির্দিষ্ট উৎপাদন বা স্থাপনা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে, ট্রাম্প ও তার প্রশাসন হাইপারসনিক অস্ত্রের উন্নয়ন নিয়ে বিভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন, তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট তথ্যের অভাব রয়েছে। এমনকি, ২০২৫ সালের মে মাসে ওয়েস্ট পয়েন্টে এক ভাষণে তিনি দাবি করেন, “আমরা ১৭ গুণ দ্রুতগামী একটি মিসাইল তৈরি করেছি।” তবে, এই দাবির সপক্ষে কোনো প্রমাণ বা বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি ।
সামগ্রিকভাবে, ট্রাম্পের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন সম্পর্কিত দাবিগুলোর বাস্তবতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য বা প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়নি, এবং ট্রাম্পের বক্তব্যগুলোর সাথে বাস্তবায়নের মধ্যে কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দাবি করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র ব্যাপকভাবে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন করছে। ওয়েস্ট পয়েন্টে মার্কিন সামরিক একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ট্রাম্প এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “অনেকগুলো হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণাধীন রয়েছে।” তবে, এই বক্তব্যের সপক্ষে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য বা প্রমাণ তিনি উপস্থাপন করেননি। হোয়াইট হাউসও এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর (পেন্টাগন) হাইপারসনিক অস্ত্রের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে, তবে ট্রাম্পের দাবির সাথে তার বক্তব্যের মধ্যে কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি। পেন্টাগনের মুখপাত্র জনাথন হফম্যান বলেন, “আমরা আমাদের প্রতিপক্ষদের মোকাবিলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের একটি পরিসর উন্নয়ন করছি।” তবে, ট্রাম্পের “সুপার ডুপার মিসাইল” সম্পর্কে তার বক্তব্যের সাথে পেন্টাগনের পরিকল্পনার মধ্যে কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি ।
যুক্তরাষ্ট্রের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়নের জন্য ট্রাম্প প্রশাসন ২০২০ সালে ডিফেন্স প্রোডাকশন অ্যাক্ট (DPA) কার্যকর করে, যার মাধ্যমে বেসরকারি খাতকে হাইপারসনিক অস্ত্রের উপাদান উৎপাদনের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয় । তবে, এই পদক্ষেপের পর থেকে কোনো নির্দিষ্ট উৎপাদন বা স্থাপনা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে, ট্রাম্প ও তার প্রশাসন হাইপারসনিক অস্ত্রের উন্নয়ন নিয়ে বিভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন, তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট তথ্যের অভাব রয়েছে। এমনকি, ২০২৫ সালের মে মাসে ওয়েস্ট পয়েন্টে এক ভাষণে তিনি দাবি করেন, “আমরা ১৭ গুণ দ্রুতগামী একটি মিসাইল তৈরি করেছি।” তবে, এই দাবির সপক্ষে কোনো প্রমাণ বা বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি ।
সামগ্রিকভাবে, ট্রাম্পের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন সম্পর্কিত দাবিগুলোর বাস্তবতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য বা প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়নি, এবং ট্রাম্পের বক্তব্যগুলোর সাথে বাস্তবায়নের মধ্যে কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
মাত্র ২০-২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এই করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের একমাত্র স্থল সংযোগ। এটি বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত। খবর জি নিউজের
১৪ ঘণ্টা আগেবার্ষিক ৩৭০ কোটি ডলার বাজেটের ২০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ।
১৬ ঘণ্টা আগেমাত্র ২০-২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এই করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের একমাত্র স্থল সংযোগ। এটি বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত। খবর জি নিউজের
বার্ষিক ৩৭০ কোটি ডলার বাজেটের ২০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ।