যে কারণে বাড়ানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের নিরাপত্তা

প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
Thumbnail image
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সেনাসদস্য মোতায়েন। ছবি :সংগৃহীত

গত কয়েকদিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর ও পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায়ও। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সেনাসদস্যদের মোতায়েন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

মূলত হাইকোর্ট এলাকায় ম্যুরাল ভেঙে ফেলা হবে-এমন তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের ভেতর শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য আছে। এ কারণে সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’

এর আগে গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুতির পর ভারতে পালিয়ে থাকা শেখ হাসিনার অনলাইন ভাষণের ঘোষণায় উত্তেজিত ছাত্র-জনতা রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত শেখ মুজিবের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। বুধবার রাত ৮টার দিকে এ ভাঙচুর শুরু হয়। সেখানে ছাত্র-জনতাকে হাসিনাবিরোধী স্লোগান দিতেও দেখা যায়। সেই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘বুলডোজার মিছিলের’ ডাক দেয়।

এরই ধারাবাহিকতায় বিগত সরকারসহ মন্ত্রীদের বসতবাড়িতে ভাঙচুর চালায় ছাত্র-জনতা। একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন জায়গায় শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভেঙে ফেলে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

রাজধানী নিয়ে আরও পড়ুন

সরকারি স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করে গর্ভকালীন মাতৃ মৃত্যুহার, অপুষ্টি জনিত শিশু মৃত্যুর হার কমানোসহ সংক্রামক রোগের সংক্রমন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়

৫ মিনিট আগে

আজও নিজেকে পরিবর্তন করেননি। ইউপি মেম্বারদের ছাড়াই সব ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকার পাশাপাশি সংস্কারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা মেরে খেয়েছেন। এলাকাবাসি জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দ্রুত অপসারণের কাজ করতে জোর দাবি জানান

২ ঘণ্টা আগে

লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে

২০ ঘণ্টা আগে

শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না

২০ ঘণ্টা আগে