নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এক কেজি ৫৭৭ গ্রাম সোনাসহ দুজনকে গ্রেফতার করেছে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে এপিবিএন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. শরীফুল আলম (৩০) ও মো. জুবায়ের (৩৬)। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বিমানবন্দরে স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত এবং রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছে বলে জানা গেছে।
এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা ২৫ মিনিটে বিমানবন্দরের আগমনী এক ও দুই নম্বর ক্যানোপি এলাকার মাঝখান থেকে ওই দুজন পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। তবে এয়ারপোর্ট এপিবিএন ফোর্স গাড়িটির গতিরোধ করে তাদেরকে আটক করে। এরপর ওই গাড়ি তল্লাশি করে সিটের মাঝখানে টুলবক্স থেকে ১৩টি কফি কালারের ছোট ব্যাগের ভেতর থেকে মোট এক কেজি ৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালংকার জব্দ করে।
এতে আরও বলা হয়, জব্দকৃত স্বর্ণের আনুমানিক বাজার মূল্য এক কোটি ৯২ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। স্বর্ণালংকারগুলোর ২২ ক্যারেটের।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, অজ্ঞাতনামা যাত্রীদের সহযোগিতায় পরস্পর যোগসাজসে অবৈধ পন্থায় সরকারকে রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে স্বর্ণালংকার আনছে। তারা বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ এর ২৫ বি এর ১ (বি)/২৫-ডি ধারায় অপরাধ করেছে।
এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অপারেশনাল কমান্ডার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, স্বর্ণ চোরাচালানের অপতৎপরতা আগের চেয়ে বেড়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিমানবন্দর এলাকায় চোরাচালান রোধ ও অন্যান্য অপরাধ দমনে এয়ারপোর্ট এপিবিএন কাজ করে যাচ্ছে।
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এক কেজি ৫৭৭ গ্রাম সোনাসহ দুজনকে গ্রেফতার করেছে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে এপিবিএন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. শরীফুল আলম (৩০) ও মো. জুবায়ের (৩৬)। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বিমানবন্দরে স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত এবং রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছে বলে জানা গেছে।
এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা ২৫ মিনিটে বিমানবন্দরের আগমনী এক ও দুই নম্বর ক্যানোপি এলাকার মাঝখান থেকে ওই দুজন পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। তবে এয়ারপোর্ট এপিবিএন ফোর্স গাড়িটির গতিরোধ করে তাদেরকে আটক করে। এরপর ওই গাড়ি তল্লাশি করে সিটের মাঝখানে টুলবক্স থেকে ১৩টি কফি কালারের ছোট ব্যাগের ভেতর থেকে মোট এক কেজি ৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালংকার জব্দ করে।
এতে আরও বলা হয়, জব্দকৃত স্বর্ণের আনুমানিক বাজার মূল্য এক কোটি ৯২ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। স্বর্ণালংকারগুলোর ২২ ক্যারেটের।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, অজ্ঞাতনামা যাত্রীদের সহযোগিতায় পরস্পর যোগসাজসে অবৈধ পন্থায় সরকারকে রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে স্বর্ণালংকার আনছে। তারা বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ এর ২৫ বি এর ১ (বি)/২৫-ডি ধারায় অপরাধ করেছে।
এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অপারেশনাল কমান্ডার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, স্বর্ণ চোরাচালানের অপতৎপরতা আগের চেয়ে বেড়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিমানবন্দর এলাকায় চোরাচালান রোধ ও অন্যান্য অপরাধ দমনে এয়ারপোর্ট এপিবিএন কাজ করে যাচ্ছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেউপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
২ দিন আগেএসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়
২ দিন আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
উপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
এসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়