অনলাইন ডেস্ক
জুলাই আন্দোলনে নিহত পরিবারের সদস্যরা শাহবাগ অবরোধ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে নিহতদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানান তারা।
আন্দোলনকারীরা বলেন, গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ৬ মাস পার হলেও প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আসেননি। আমরাও প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে গিয়ে দেখা করতে পারিনি।
আমাদের ছেলে হারিয়ে আজ আমরা রাস্তায়। আমরা অনেক কষ্টে আছি। আমরা সারাদিন কাজকর্ম করে ঘরে ফিরি, তখন সন্তানকে না পেয়ে নিজেদের কষ্ট আরও বেড়ে যায়, তখন মনে হয় যেন আত্মহত্যা করি। আপনি আমাদের সঙ্গে দেখা করেন, এতে করে আপনি আমাদের মনের কষ্টের কথা শুনতে পাবেন।
তারা আরও বলেন, শহীদ পরিবারের রাস্তায় নামতে হলো কেন? ছয় মাস পার হলেও বিচারের নামে প্রহসনের খেলা আর কতদিন চলবে? বিচারের নামে যে রঙ্গমঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, সে রঙ্গমঞ্চের বিচারের খেলা আর কতদিন চলবে?
শহীদ পরিবারকে কেন রাস্তায় নামতে হলো, এর উত্তর কে দেবে? শহীদদের মাধ্যমে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে। শহীদ ও আহতদের কারণে আজ বাংলাদেশের মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে। সবাই শহীদ পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়ান। আমরা কেন রাস্তায়? উপদেষ্টামণ্ডলীর কাছ থেকে তো এখনো কোনো মেসেজ আসেনি।
জুলাই আন্দোলনে নিহত পরিবারের সদস্যরা শাহবাগ অবরোধ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে নিহতদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানান তারা।
আন্দোলনকারীরা বলেন, গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ৬ মাস পার হলেও প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আসেননি। আমরাও প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে গিয়ে দেখা করতে পারিনি।
আমাদের ছেলে হারিয়ে আজ আমরা রাস্তায়। আমরা অনেক কষ্টে আছি। আমরা সারাদিন কাজকর্ম করে ঘরে ফিরি, তখন সন্তানকে না পেয়ে নিজেদের কষ্ট আরও বেড়ে যায়, তখন মনে হয় যেন আত্মহত্যা করি। আপনি আমাদের সঙ্গে দেখা করেন, এতে করে আপনি আমাদের মনের কষ্টের কথা শুনতে পাবেন।
তারা আরও বলেন, শহীদ পরিবারের রাস্তায় নামতে হলো কেন? ছয় মাস পার হলেও বিচারের নামে প্রহসনের খেলা আর কতদিন চলবে? বিচারের নামে যে রঙ্গমঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, সে রঙ্গমঞ্চের বিচারের খেলা আর কতদিন চলবে?
শহীদ পরিবারকে কেন রাস্তায় নামতে হলো, এর উত্তর কে দেবে? শহীদদের মাধ্যমে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে। শহীদ ও আহতদের কারণে আজ বাংলাদেশের মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে। সবাই শহীদ পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়ান। আমরা কেন রাস্তায়? উপদেষ্টামণ্ডলীর কাছ থেকে তো এখনো কোনো মেসেজ আসেনি।
সরকারি স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করে গর্ভকালীন মাতৃ মৃত্যুহার, অপুষ্টি জনিত শিশু মৃত্যুর হার কমানোসহ সংক্রামক রোগের সংক্রমন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়
১ মিনিট আগেআজও নিজেকে পরিবর্তন করেননি। ইউপি মেম্বারদের ছাড়াই সব ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকার পাশাপাশি সংস্কারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা মেরে খেয়েছেন। এলাকাবাসি জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দ্রুত অপসারণের কাজ করতে জোর দাবি জানান
২ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
২০ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
২০ ঘণ্টা আগেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করে গর্ভকালীন মাতৃ মৃত্যুহার, অপুষ্টি জনিত শিশু মৃত্যুর হার কমানোসহ সংক্রামক রোগের সংক্রমন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়
আজও নিজেকে পরিবর্তন করেননি। ইউপি মেম্বারদের ছাড়াই সব ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকার পাশাপাশি সংস্কারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা মেরে খেয়েছেন। এলাকাবাসি জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দ্রুত অপসারণের কাজ করতে জোর দাবি জানান
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না