নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ আগস্ট-২০২৫, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যার ৫০তম বার্ষিকী। এদিন ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে ছিল নিরাপত্তার কড়া বেষ্টনী। সেখানে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষজনকে দিনভর হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ সন্দেহে জনে জনে তল্লাশিও করেছেন বিএনপির কর্মীরা।
১৫ আগস্ট, শুক্রবার সকাল থেকে পুলিশ, র্যাব, আনসার ও যৌথ বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে ছিল। এ ছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাও সতর্কতা অবলম্বন করেছিল।
সরেজমিন দেখা গেছে, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের প্রবেশপথে ব্যারিকেড বসানো হয় এবং সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ করা হয়। কেবল গণমাধ্যমকর্মীরা ভেতরে প্রবেশের সুযোগ পান। বঙ্গবন্ধুর ভাঙা বাড়ির সামনে কয়েকজন পুলিশ সদস্য সার্বক্ষণিক পাহারা দিচ্ছিল।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালেই অন্তত ১৫ জন শ্রদ্ধা জানাতে আসেন, কিন্তু কাউকেই ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
সকালের পরিদর্শনে দেখা গেছে, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসা কয়েকজন ব্যক্তি শোক জানাচ্ছেন। তবে স্থানীয় রাজনৈতিক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ায় পুলিশ তাদের সরিয়ে দিয়েছেন।
যারা যারা শ্রদ্ধা জানাতে আসছিলেন তাদের সবাইকে হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে স্থানীয় বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের দ্বারা।
সকাল থেকে এক দম্পতিসহ চারজন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন। এর মধ্যে সকাল সোয়া ৯টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সড়কের পশ্চিম পাশে তিন সন্তানসহ শ্রদ্ধা জানাতে আসেন এক দম্পতি। তখন তারা স্থানীয় বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের রোষানলে পড়েন। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে পুলিশ তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়।
একই সময় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সড়কের পূর্ব পাশে পৃথক দুই ব্যক্তি শ্রদ্ধা জানাতে এসে হেনস্তার শিকার হন। তাদের কলার চেপে ধরাসহ চড়-থাপ্পরও মারেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা। পরে তাদের পুলিশ ছাড়িয়ে নিয়ে রিকশায় করে পাঠিয়ে দেয়। সকাল ১০টার দিকে এক নারী শেরেবাংলা নগর থেকে ফুল দিতে আসেন। এ সময় তাকেও হেনস্তা করা হয়।
সকাল ১০টার দিকে শেরেবাংলা নগর থেকে ফুল নিয়ে আসা হালিমা নামে এক নারীকে প্রবেশে বাধা দেন পুলিশ। হালিমা নিজেকে আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন এবং শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন। উত্তেজিত জনতা তাকে ঘিরে ধরলে পুলিশ দ্রুত তাকে রিকশায় তুলে এলাকা ত্যাগে সহায়তা করে।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বিকাল থেকে প্রবেশপথে সন্দেহভাজন অন্তত সাতজনকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করছিলেন, কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নামে স্লোগান দিচ্ছিলেন। পুলিশের মতে, নিষিদ্ধ রাজনৈতিক ও ছাত্র সংগঠন যাতে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য কঠোর সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে বিএনপির নেতাকর্মীরা ৩২ নম্বর এলাকা থেকে চার জনকে আওয়ামী লীগ সন্দেহে মারধর করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এ সময় তারা বিএনপির বিভিন্ন স্লোগান দেন।
১৫ আগস্ট-২০২৫, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যার ৫০তম বার্ষিকী। এদিন ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে ছিল নিরাপত্তার কড়া বেষ্টনী। সেখানে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষজনকে দিনভর হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ সন্দেহে জনে জনে তল্লাশিও করেছেন বিএনপির কর্মীরা।
১৫ আগস্ট, শুক্রবার সকাল থেকে পুলিশ, র্যাব, আনসার ও যৌথ বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে ছিল। এ ছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাও সতর্কতা অবলম্বন করেছিল।
সরেজমিন দেখা গেছে, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের প্রবেশপথে ব্যারিকেড বসানো হয় এবং সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ করা হয়। কেবল গণমাধ্যমকর্মীরা ভেতরে প্রবেশের সুযোগ পান। বঙ্গবন্ধুর ভাঙা বাড়ির সামনে কয়েকজন পুলিশ সদস্য সার্বক্ষণিক পাহারা দিচ্ছিল।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালেই অন্তত ১৫ জন শ্রদ্ধা জানাতে আসেন, কিন্তু কাউকেই ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
সকালের পরিদর্শনে দেখা গেছে, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসা কয়েকজন ব্যক্তি শোক জানাচ্ছেন। তবে স্থানীয় রাজনৈতিক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ায় পুলিশ তাদের সরিয়ে দিয়েছেন।
যারা যারা শ্রদ্ধা জানাতে আসছিলেন তাদের সবাইকে হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে স্থানীয় বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের দ্বারা।
সকাল থেকে এক দম্পতিসহ চারজন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন। এর মধ্যে সকাল সোয়া ৯টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সড়কের পশ্চিম পাশে তিন সন্তানসহ শ্রদ্ধা জানাতে আসেন এক দম্পতি। তখন তারা স্থানীয় বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের রোষানলে পড়েন। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে পুলিশ তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়।
একই সময় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সড়কের পূর্ব পাশে পৃথক দুই ব্যক্তি শ্রদ্ধা জানাতে এসে হেনস্তার শিকার হন। তাদের কলার চেপে ধরাসহ চড়-থাপ্পরও মারেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা। পরে তাদের পুলিশ ছাড়িয়ে নিয়ে রিকশায় করে পাঠিয়ে দেয়। সকাল ১০টার দিকে এক নারী শেরেবাংলা নগর থেকে ফুল দিতে আসেন। এ সময় তাকেও হেনস্তা করা হয়।
সকাল ১০টার দিকে শেরেবাংলা নগর থেকে ফুল নিয়ে আসা হালিমা নামে এক নারীকে প্রবেশে বাধা দেন পুলিশ। হালিমা নিজেকে আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন এবং শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন। উত্তেজিত জনতা তাকে ঘিরে ধরলে পুলিশ দ্রুত তাকে রিকশায় তুলে এলাকা ত্যাগে সহায়তা করে।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বিকাল থেকে প্রবেশপথে সন্দেহভাজন অন্তত সাতজনকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করছিলেন, কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নামে স্লোগান দিচ্ছিলেন। পুলিশের মতে, নিষিদ্ধ রাজনৈতিক ও ছাত্র সংগঠন যাতে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য কঠোর সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে বিএনপির নেতাকর্মীরা ৩২ নম্বর এলাকা থেকে চার জনকে আওয়ামী লীগ সন্দেহে মারধর করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এ সময় তারা বিএনপির বিভিন্ন স্লোগান দেন।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেকালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
৯ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
কালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
রাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
অবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।