নীলফামারী

নীলফামারীর সদর উপজেলার চাপড়া সরমজানী ইউনিয়নের বাবরীঝাড় এলাকায় ৩টি পরিবার ৩ সপ্তাহ ধরে সহায়-সম্বল হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশ সঠিকভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায় তাদের ওপর চরম আর্থিক ও মানবিক ক্ষতি হয়েছে।
ঘটনার পেছনের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, ১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে উচ্ছেদ অভিযানের সময়, শুধুমাত্র নালিশীয় ৪ শতাংশ জমির বাইরে আরও ৮টি বেনালিশীয় টিনের চালাঘর ভেঙে ফেলা হয় এবং গাছপালা কেটে ফেলা হয়। এতে ভুক্তভোগীদের প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বিবাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট বাবুল হোসেন জানান, বাদীপক্ষ নীলফামারী সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে অন্যান্য মামলার মাধ্যমে ৪ শতাংশ নালিশী জমির ওপর চালাঘর উচ্ছেদ প্রক্রিয়ায় জটিলতা তৈরি করেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, উচ্ছেদ অভিযানে জমির সঠিক পরিমাপ ও বোঝানোর ব্যবস্থা না থাকায় তারা গুরুতর আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পরিবারগুলো পলিথিনের ছাউনি দিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তবে তারা এখনও আদালতের ন্যায্য বিচারের প্রতি আশাবাদী। স্থানীয়রা বিষয়টিকে মানবিক ও আইনি সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করে দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপ দাবি করছেন।

নীলফামারীর সদর উপজেলার চাপড়া সরমজানী ইউনিয়নের বাবরীঝাড় এলাকায় ৩টি পরিবার ৩ সপ্তাহ ধরে সহায়-সম্বল হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশ সঠিকভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায় তাদের ওপর চরম আর্থিক ও মানবিক ক্ষতি হয়েছে।
ঘটনার পেছনের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, ১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে উচ্ছেদ অভিযানের সময়, শুধুমাত্র নালিশীয় ৪ শতাংশ জমির বাইরে আরও ৮টি বেনালিশীয় টিনের চালাঘর ভেঙে ফেলা হয় এবং গাছপালা কেটে ফেলা হয়। এতে ভুক্তভোগীদের প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বিবাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট বাবুল হোসেন জানান, বাদীপক্ষ নীলফামারী সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে অন্যান্য মামলার মাধ্যমে ৪ শতাংশ নালিশী জমির ওপর চালাঘর উচ্ছেদ প্রক্রিয়ায় জটিলতা তৈরি করেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, উচ্ছেদ অভিযানে জমির সঠিক পরিমাপ ও বোঝানোর ব্যবস্থা না থাকায় তারা গুরুতর আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পরিবারগুলো পলিথিনের ছাউনি দিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তবে তারা এখনও আদালতের ন্যায্য বিচারের প্রতি আশাবাদী। স্থানীয়রা বিষয়টিকে মানবিক ও আইনি সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করে দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপ দাবি করছেন।


নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
৫ ঘণ্টা আগে
গত ২০ ডিসেম্বর ২০২৩ সালে প্রথমে জেলা প্রশাসক বরাবর বরাদ্দ না পাওয়ার লিখিত অভিযোগ করেন। পরবর্তীতে চলতি বছরের ২৫ আগস্ট মেম্বাররা সম্মিলিতভাবে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নরসিংদী জেলা প্রশাসক বরাবর অনাস্থা প্রস্তাব দাখিল করে
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়