গাজীপুর
বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে একটি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হঠাৎ নিচে পড়ে যায়। এ সময় মুসল্লিরা আতঙ্কিত হয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করলে পদদলিত হয়ে অন্তত ৪০ জন আহত হন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) ইজতেমা ময়দানে আখেরি মোনাজাত চলাকালীলে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন রাজধানীর দক্ষিণ খানের আবুল কালাম (৬০), রামপুরার আব্দুল করিম (২৮), বাড্ডার সাইদুল ইসলাম (৩৮), নারায়ণগঞ্জের আল আমিন (৩২), আনোয়ার হোসেন (৪৩), আমজাদ (৩০), আব্দুল্লাহপুরের রায়হান (২৭), সোহাগ বানু (৬০), গাজীপুরের জয়নাল (৫৪), কাওসারুল আলম (২৮), তারগাছ এলাকার রাতুল (১৮), জয়দবেপুরের জয়নাল আবদেীন (২৪), জয়দবেপুর চৌরাস্তা এলাকার মোশারফ (৩০), টঙ্গীর ওবায়দুল্লাহ (৫২), মাছিমপুর এলাকার কোরবান আলী (২৫), হবিগঞ্জেরে সিজিল (৬০), টাঙ্গাইলের গোপালপুরের সাইফুল ইসলাম (৩০), সালামত (১৮), মোস্তাকিম (১০), গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনার আমজাদ সরকারের ছেলে জুয়েল (২৫), কবির হোসেন (৪৬), নাজিম উদ্দিন (৪০), বাসেত (১৩), খোকন (৪৩), মোবিন (১৮), আয়নাল হক (২২), জহুরুল (২৮), টঙ্গীর পাগাড় এলাকার জাফর উদ্দিন (৩১), আরিচপুরের কবির হোসেন (৩০), আউচপাড়ার মকবুল হোসেন (৩৬), সিলেটের গোলাপগঞ্জের জহুরুল ইসলাম (৩১), ময়মনসিংহের ধোবাউড়ার আলী নেওয়াজ (৩৮), নাটোরের আফতাব উদ্দিন (৪৩), নাটোরের মামুন হোসেন (২৯), নবাবজঞ্জের আমান (২২)। তাদের টঙ্গি শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আহতদের মধ্যে টঙ্গীর পাগাড় এলাকার জাফর উদ্দিন বলেন, আমি মোনাজাত করছিলাম। হঠাৎ সামনে হৈচৈ শুরু হলে মুসল্লিরা ছোটাছুটি করতে থাকেন। ধাক্কাধাক্কির মধ্যে পড়ে গিয়ে আমি আহত হই।
আহত মকবুল হোসেন বলেন, আমি টিনশেড মসজিদের ভেতরে মোনাজাত ধরেছিলাম। হঠাৎ দেখি চারপাশে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়েছে। দৌড়ানোর সময় পড়ে গেলে মুসল্লিরা আমার ওপর দিয়ে দৌড়ে গেলে আহত হই।
নারায়ণগঞ্জ পুলিশ লাইন এলাকার আয়রন মার্কেটের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন বলেন, এমন পরিস্থিতির জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম না। সবাই দৌড়াদৌড়ি শুরু করলে আমিও পালানোর চেষ্টা করি। কিন্তু ধাক্কায় পড়ে গিয়ে গুরুতর আঘাত পাই।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিল বিন সিরাজ জানান, এখন পর্যন্ত ৪০ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেন নিখাদ খবরকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ড্রোন আতঙ্কে মুসল্লিরা দৌড়াতে গিয়ে পদদলিত হয়ে আহত হন।
বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে একটি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হঠাৎ নিচে পড়ে যায়। এ সময় মুসল্লিরা আতঙ্কিত হয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করলে পদদলিত হয়ে অন্তত ৪০ জন আহত হন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) ইজতেমা ময়দানে আখেরি মোনাজাত চলাকালীলে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন রাজধানীর দক্ষিণ খানের আবুল কালাম (৬০), রামপুরার আব্দুল করিম (২৮), বাড্ডার সাইদুল ইসলাম (৩৮), নারায়ণগঞ্জের আল আমিন (৩২), আনোয়ার হোসেন (৪৩), আমজাদ (৩০), আব্দুল্লাহপুরের রায়হান (২৭), সোহাগ বানু (৬০), গাজীপুরের জয়নাল (৫৪), কাওসারুল আলম (২৮), তারগাছ এলাকার রাতুল (১৮), জয়দবেপুরের জয়নাল আবদেীন (২৪), জয়দবেপুর চৌরাস্তা এলাকার মোশারফ (৩০), টঙ্গীর ওবায়দুল্লাহ (৫২), মাছিমপুর এলাকার কোরবান আলী (২৫), হবিগঞ্জেরে সিজিল (৬০), টাঙ্গাইলের গোপালপুরের সাইফুল ইসলাম (৩০), সালামত (১৮), মোস্তাকিম (১০), গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনার আমজাদ সরকারের ছেলে জুয়েল (২৫), কবির হোসেন (৪৬), নাজিম উদ্দিন (৪০), বাসেত (১৩), খোকন (৪৩), মোবিন (১৮), আয়নাল হক (২২), জহুরুল (২৮), টঙ্গীর পাগাড় এলাকার জাফর উদ্দিন (৩১), আরিচপুরের কবির হোসেন (৩০), আউচপাড়ার মকবুল হোসেন (৩৬), সিলেটের গোলাপগঞ্জের জহুরুল ইসলাম (৩১), ময়মনসিংহের ধোবাউড়ার আলী নেওয়াজ (৩৮), নাটোরের আফতাব উদ্দিন (৪৩), নাটোরের মামুন হোসেন (২৯), নবাবজঞ্জের আমান (২২)। তাদের টঙ্গি শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আহতদের মধ্যে টঙ্গীর পাগাড় এলাকার জাফর উদ্দিন বলেন, আমি মোনাজাত করছিলাম। হঠাৎ সামনে হৈচৈ শুরু হলে মুসল্লিরা ছোটাছুটি করতে থাকেন। ধাক্কাধাক্কির মধ্যে পড়ে গিয়ে আমি আহত হই।
আহত মকবুল হোসেন বলেন, আমি টিনশেড মসজিদের ভেতরে মোনাজাত ধরেছিলাম। হঠাৎ দেখি চারপাশে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়েছে। দৌড়ানোর সময় পড়ে গেলে মুসল্লিরা আমার ওপর দিয়ে দৌড়ে গেলে আহত হই।
নারায়ণগঞ্জ পুলিশ লাইন এলাকার আয়রন মার্কেটের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন বলেন, এমন পরিস্থিতির জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম না। সবাই দৌড়াদৌড়ি শুরু করলে আমিও পালানোর চেষ্টা করি। কিন্তু ধাক্কায় পড়ে গিয়ে গুরুতর আঘাত পাই।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিল বিন সিরাজ জানান, এখন পর্যন্ত ৪০ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেন নিখাদ খবরকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ড্রোন আতঙ্কে মুসল্লিরা দৌড়াতে গিয়ে পদদলিত হয়ে আহত হন।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
১ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
২ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
২ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
২ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না