কূটনৈতিক
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কোনো দল বা ব্যক্তিকে সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত (দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স) ট্র্যাসি অ্যান জ্যাকবসন।
তিনি বলেন, আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অবস্থান কী! বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাজ সমর্থন করি, যারা আগামী বছরের শুরুতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রণয়নে কাজ করছে। আমরা কোনো নির্দিষ্ট ফলাফলকেও সমর্থন করি না। এটি বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়। আমরা আশা করি এদেশের জনগণ সে কাজে সফল হবে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির দফতরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। গত বছরের ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটিই হচ্ছে মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রথম বৈঠক।
বৈঠক এবং আতিথেয়তার জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি এখানে আমার কয়েকজন সহকর্মীর সঙ্গে এসেছি শোনার জন্য, শেখার জন্য এবং বোঝার জন্য। যেহেতু নানা ধরনের গুজব ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়ে আছে, আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অবস্থান কী—আমরা অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন করি, যারা আগামী বছরের শুরুতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথনকশা প্রণয়নে কাজ করছে।
তিনি বলেন, আমরা আশা করি, সেই নির্বাচন শান্তি ও নিরাপত্তার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে এবং তা একটি সফল গণতান্ত্রিক সরকারের জন্ম দেবে, যা বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নের প্রতিফলন ঘটাবে।
মার্কিন দূত বলেন, আমরা, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বা যুক্তরাষ্ট্র সরকার, কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। তবে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দেখা করি তাদের কর্মসূচি ও লক্ষ্য বুঝতে। আমরা কোনো নির্দিষ্ট রাজনীতিবিদকেও সমর্থন করি না, কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য বোঝার জন্য সাক্ষাৎ করি। আমরা কোনো নির্দিষ্ট ফলাফলকেও সমর্থন করি না—এটি বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় এবং আমরা আশা করি আপনারা সে কাজে সফল হবেন।
এর আগে দুপুর সোয়া ২টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকটি হয়। বৈঠকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা জেমস স্টুয়ার্ট এবং রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ফিরোজ আহমেদ।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কোনো দল বা ব্যক্তিকে সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত (দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স) ট্র্যাসি অ্যান জ্যাকবসন।
তিনি বলেন, আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অবস্থান কী! বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাজ সমর্থন করি, যারা আগামী বছরের শুরুতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রণয়নে কাজ করছে। আমরা কোনো নির্দিষ্ট ফলাফলকেও সমর্থন করি না। এটি বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়। আমরা আশা করি এদেশের জনগণ সে কাজে সফল হবে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির দফতরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। গত বছরের ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটিই হচ্ছে মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রথম বৈঠক।
বৈঠক এবং আতিথেয়তার জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি এখানে আমার কয়েকজন সহকর্মীর সঙ্গে এসেছি শোনার জন্য, শেখার জন্য এবং বোঝার জন্য। যেহেতু নানা ধরনের গুজব ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়ে আছে, আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অবস্থান কী—আমরা অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন করি, যারা আগামী বছরের শুরুতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথনকশা প্রণয়নে কাজ করছে।
তিনি বলেন, আমরা আশা করি, সেই নির্বাচন শান্তি ও নিরাপত্তার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে এবং তা একটি সফল গণতান্ত্রিক সরকারের জন্ম দেবে, যা বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নের প্রতিফলন ঘটাবে।
মার্কিন দূত বলেন, আমরা, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বা যুক্তরাষ্ট্র সরকার, কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। তবে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দেখা করি তাদের কর্মসূচি ও লক্ষ্য বুঝতে। আমরা কোনো নির্দিষ্ট রাজনীতিবিদকেও সমর্থন করি না, কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য বোঝার জন্য সাক্ষাৎ করি। আমরা কোনো নির্দিষ্ট ফলাফলকেও সমর্থন করি না—এটি বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় এবং আমরা আশা করি আপনারা সে কাজে সফল হবেন।
এর আগে দুপুর সোয়া ২টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকটি হয়। বৈঠকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা জেমস স্টুয়ার্ট এবং রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ফিরোজ আহমেদ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ট্রেনের ধাক্কায় তাসলিমা নামে ২ বছরের শিশু নিহত হয়েছে। মৃত শিশু তাসলিমা নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়নের যাদুপুর গ্রামের মশিউর রহমানের মেয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, নৌকা বাইচ শুধু একটি খেলাধুলা নয়; এটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের অংশ, যা গ্রামীণ সমাজে ঐক্য ও উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করে।
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ধরলা নদী থেকে অবৈধভাবে উত্তোলিত বালু বিক্রির উদ্দেশ্যে পরিবহণ করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেকোন প্রকার পূর্বে নোটিশ ছাড়া দুপুরে আনসারসহ একজন ম্যাজিস্ট্রেট এসে জিলা স্কুলের সামনে মাইক্রো স্ট্যান্ডে পার্কিং এ থাকা কয়েকটি গাড়ি ভেকু মেশিন দিয়ে ভেঙে দেয়। পরে তারা পৌর বাজারের সামনে দোকানপাট উচ্ছেদ করে। এ সময় পরিবহন শ্রমিক ও হকার-ব্যবসায়ীরা ক্ষিপ্ত হয়ে গাড়িতে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ট্রেনের ধাক্কায় তাসলিমা নামে ২ বছরের শিশু নিহত হয়েছে। মৃত শিশু তাসলিমা নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়নের যাদুপুর গ্রামের মশিউর রহমানের মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, নৌকা বাইচ শুধু একটি খেলাধুলা নয়; এটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের অংশ, যা গ্রামীণ সমাজে ঐক্য ও উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ধরলা নদী থেকে অবৈধভাবে উত্তোলিত বালু বিক্রির উদ্দেশ্যে পরিবহণ করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
কোন প্রকার পূর্বে নোটিশ ছাড়া দুপুরে আনসারসহ একজন ম্যাজিস্ট্রেট এসে জিলা স্কুলের সামনে মাইক্রো স্ট্যান্ডে পার্কিং এ থাকা কয়েকটি গাড়ি ভেকু মেশিন দিয়ে ভেঙে দেয়। পরে তারা পৌর বাজারের সামনে দোকানপাট উচ্ছেদ করে। এ সময় পরিবহন শ্রমিক ও হকার-ব্যবসায়ীরা ক্ষিপ্ত হয়ে গাড়িতে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে