হাইকোর্টে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা

প্রতিনিধি
নিখাদ খবর ডেস্ক
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫: ৫৪
Thumbnail image

তিন দশক আগে পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ের পর সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছে ঈশ্বরদী থেকে আসা বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন এটিএন নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার জাবেদ আক্তার।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত সাংবাদিককে কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ সময় বৈশাখী টেলিভিশনের মাইক্রোফোন ভাঙচুরসহ মারধর করা হয় আরও কয়েক সাংবাদিককে।

হামলায় আহত জাবেদ আক্তারকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে
হামলায় আহত জাবেদ আক্তারকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রায় ঘোষণার পর দুপুর ১২টার দিকে হাইকোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে এ মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবীদের ব্রিফিংয়ের জন্য অপেক্ষা করছিলেন সাংবাদিকরা। হঠাৎ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিবের উপস্থিতিতে দলটির শতাধিক নেতাকর্মী হট্টগোল শুরু করে। এর প্রতিবাদ জানালে একপর্যায়ে তারা উপস্থিত সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়।

এদিকে ঘটনার প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক ব্রিফিং বর্জনের পাশাপাশি অ্যানেক্স চত্বরে বসে পড়েন সাংবাদিকরা। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার এবং জড়িতদের চিহ্নিত করার দাবি জানান সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত সাংবাদিকরা।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

রাজধানী নিয়ে আরও পড়ুন

সরকারি স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করে গর্ভকালীন মাতৃ মৃত্যুহার, অপুষ্টি জনিত শিশু মৃত্যুর হার কমানোসহ সংক্রামক রোগের সংক্রমন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়

৩ মিনিট আগে

আজও নিজেকে পরিবর্তন করেননি। ইউপি মেম্বারদের ছাড়াই সব ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকার পাশাপাশি সংস্কারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা মেরে খেয়েছেন। এলাকাবাসি জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দ্রুত অপসারণের কাজ করতে জোর দাবি জানান

২ ঘণ্টা আগে

লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে

২০ ঘণ্টা আগে

শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না

২০ ঘণ্টা আগে