পাল্টা অভিযোগ অভিযুক্তের
এইচ এম প্রফুল্ল
শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে য়ংড বৌদ্ধ বিহার এলাকা থেকে খাগড়াছড়ি সচেতন ছাত্র সমাজ ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পানখাইয়া পাড়া সড়কের মোড়ে এসে সমাবেশ শেষ করে।
মিছিলে পুলিশের বাঁধার অভিযোগ করেন খাগড়াছড়ি সচেতন ছাত্র সমাজ এর নেতাকর্মীরা। সমাবেশে কবিতা চাকমা বলেন "আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ বিনা কারণে বাধা দিয়েছে। কেন আমাদের মিছিল-সমাবেশ করতে দিবেন না? আমাদের মিছিলে বাধা দিয়ে আপনারা কি ধর্ষকের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন? নারী হিসেবে আমার অধিকার মা ও বোনদের বিচার চাওয়া।" চম্পা মারমা বলেন, "মারমা তরুণীকে ধর্ষণ করেছে আমরা তার বিচার চাইছি। আপনারা ধর্ষককে গ্রেফতার না করে আমাদের প্রতিবাদ মিছিলে বাধা দিয়েছে। আমরা এ দেশের নাগরিক কিন্তু আমরা সুষ্ঠু বিচার পাচ্ছি না। আমরা ধর্ষক ফাহিমের কঠিন শাস্তি চাই।"
সমাবেশে মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল খাগড়াছড়ি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক উক্যনু মারমা বলেন, "আজকে আমাদেরকে রাঙামাটিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করতে দেয়নি। খাগড়াছড়িতে একই অবস্থা। এর আগে ফ্যাস্টিস সরকারের আমলে ধর্ষণের মতো যে ঘটনাগুলো ঘটেছে একটিরও সুষ্ঠু বিচার হয়নি। বিচার বহির্ভূত সংস্কৃতি একদিনে তৈরি হয়নি। পাহাড় ও সমতলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। পার্বত্য তিন জেলায় পর পর একাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও বিচার হয়নি। অবিলম্বে কাউখালিতে সংঘটিত ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত মো.ফাহিমকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।" তবে মো. ফাহিম ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "তার সাথে ঐ তরুণীর দুই বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ ঘটনা এলাকার সবাই জানে। কিন্তু ঐ তরুনী সম্প্রতি এক তরুণের সাথে সম্পর্কে জড়ায়। এতে আমি বাধা দেওয়া আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমার পুরো পরিবারকে হয়রানি করছে।"
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন , "নিরাপত্তার শঙ্কায় আমরা পানখাইয়া মোড়ে মিছিলটি আটকে দিয়েছি। তারা সেখানেই সমাবেশ করেছে।"
উল্লেখ্য, গত ১৭ এপ্রিল ধর্ষণের অভিযোগ এনে মো.ফাহিমের বিরুদ্ধে কাউখালি থানায় মামলা করে তরুণী। সে মামলার একমাত্র আসামি।মামলার এজাহারে তরুণী উল্লেখ করেন, পোয়াপাড়া গ্রামের আনোয়ারের বাড়িতে ভাড়া থাকেন তিনি। আসামি গত ১৭ এপ্রিল রাতে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। বাঁধা দিলে ফাহিম তাকে মারধর করেন। এর আগেও আসামি মো. ফাহিম গত ২৫ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে তাকে ধর্ষণ করেন। সর্বশেষ গত ১৭ এপ্রিল রাতে ধর্ষণে বাধা দিলে ফাহিম ঐ তাকে মারধর করে। আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তরুণীকে কাউখালী হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে ঐ তরুণী থানায় অভিযোগ দেয়।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে য়ংড বৌদ্ধ বিহার এলাকা থেকে খাগড়াছড়ি সচেতন ছাত্র সমাজ ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পানখাইয়া পাড়া সড়কের মোড়ে এসে সমাবেশ শেষ করে।
মিছিলে পুলিশের বাঁধার অভিযোগ করেন খাগড়াছড়ি সচেতন ছাত্র সমাজ এর নেতাকর্মীরা। সমাবেশে কবিতা চাকমা বলেন "আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ বিনা কারণে বাধা দিয়েছে। কেন আমাদের মিছিল-সমাবেশ করতে দিবেন না? আমাদের মিছিলে বাধা দিয়ে আপনারা কি ধর্ষকের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন? নারী হিসেবে আমার অধিকার মা ও বোনদের বিচার চাওয়া।" চম্পা মারমা বলেন, "মারমা তরুণীকে ধর্ষণ করেছে আমরা তার বিচার চাইছি। আপনারা ধর্ষককে গ্রেফতার না করে আমাদের প্রতিবাদ মিছিলে বাধা দিয়েছে। আমরা এ দেশের নাগরিক কিন্তু আমরা সুষ্ঠু বিচার পাচ্ছি না। আমরা ধর্ষক ফাহিমের কঠিন শাস্তি চাই।"
সমাবেশে মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল খাগড়াছড়ি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক উক্যনু মারমা বলেন, "আজকে আমাদেরকে রাঙামাটিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করতে দেয়নি। খাগড়াছড়িতে একই অবস্থা। এর আগে ফ্যাস্টিস সরকারের আমলে ধর্ষণের মতো যে ঘটনাগুলো ঘটেছে একটিরও সুষ্ঠু বিচার হয়নি। বিচার বহির্ভূত সংস্কৃতি একদিনে তৈরি হয়নি। পাহাড় ও সমতলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। পার্বত্য তিন জেলায় পর পর একাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও বিচার হয়নি। অবিলম্বে কাউখালিতে সংঘটিত ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত মো.ফাহিমকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।" তবে মো. ফাহিম ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "তার সাথে ঐ তরুণীর দুই বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ ঘটনা এলাকার সবাই জানে। কিন্তু ঐ তরুনী সম্প্রতি এক তরুণের সাথে সম্পর্কে জড়ায়। এতে আমি বাধা দেওয়া আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমার পুরো পরিবারকে হয়রানি করছে।"
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন , "নিরাপত্তার শঙ্কায় আমরা পানখাইয়া মোড়ে মিছিলটি আটকে দিয়েছি। তারা সেখানেই সমাবেশ করেছে।"
উল্লেখ্য, গত ১৭ এপ্রিল ধর্ষণের অভিযোগ এনে মো.ফাহিমের বিরুদ্ধে কাউখালি থানায় মামলা করে তরুণী। সে মামলার একমাত্র আসামি।মামলার এজাহারে তরুণী উল্লেখ করেন, পোয়াপাড়া গ্রামের আনোয়ারের বাড়িতে ভাড়া থাকেন তিনি। আসামি গত ১৭ এপ্রিল রাতে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। বাঁধা দিলে ফাহিম তাকে মারধর করেন। এর আগেও আসামি মো. ফাহিম গত ২৫ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে তাকে ধর্ষণ করেন। সর্বশেষ গত ১৭ এপ্রিল রাতে ধর্ষণে বাধা দিলে ফাহিম ঐ তাকে মারধর করে। আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তরুণীকে কাউখালী হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে ঐ তরুণী থানায় অভিযোগ দেয়।
নরসিংদীতে স্ত্রীকে হত্যা করে নিজে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে রাজু মিয়া নামের এক ব্যক্তি। রাজু মিয়া নরসিংদী সদর উপজেলার বালুসাই গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতা মৃত আলী মোহাম্মদ।
৩ ঘণ্টা আগেশুক্রবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় তাদের মা আলেয়া বেগম (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ পাশবিক ও মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর শনিবার (১৯ এপ্রিল) টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে অভিযুক্ত আসামীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মামলার নম্বর–৩৪।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে এসএসসি পরীক্ষার্থী কন্যাকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় তার বাবা আকরাম হোসেনকে। এই নৃশংস ঘটনার মূল অভিযুক্ত নান্টু ও তার সহযোগী খোকন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৫।
১০ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাট শহর ও আশপাশের হাটবাজারে হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ছে পেঁয়াজের দাম- যেখানে মাত্র ১০ দিন আগেও কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছিল ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়, এখন সেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকা দরে। শুধু পেঁয়াজই নয়, চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব ধরনের সবজি। এতে বিপ
১০ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির কাউখালীতে মারমা তরুণীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। তবে মো. ফাহিম ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তার সাথে ঐ তরুণীর আড়াই বছর ধরে প্রেম-স্বামী ও স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ছিল। বরং ঐ তরুণী কিছু দিন আগে আমাকে বাদ দিয়ে নতুন সম্পর্ক গড়েছে অন্য যুবকের।
নরসিংদীতে স্ত্রীকে হত্যা করে নিজে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে রাজু মিয়া নামের এক ব্যক্তি। রাজু মিয়া নরসিংদী সদর উপজেলার বালুসাই গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতা মৃত আলী মোহাম্মদ।
শুক্রবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় তাদের মা আলেয়া বেগম (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ পাশবিক ও মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর শনিবার (১৯ এপ্রিল) টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে অভিযুক্ত আসামীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মামলার নম্বর–৩৪।
রাজশাহীতে এসএসসি পরীক্ষার্থী কন্যাকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় তার বাবা আকরাম হোসেনকে। এই নৃশংস ঘটনার মূল অভিযুক্ত নান্টু ও তার সহযোগী খোকন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৫।