নীলফামারী
শিশুকে অপহরণ বিষ প্রয়োগে হত্যার চেষ্টা, সংবাদ সম্মেলন
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি : নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক স্কুল শিক্ষার্থী শিশুকে অপহরণ করে জুস ও চিপসের মধ্যে বিষ মিশিয়ে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আনারুল ইসলাম জানান, আমি একজন এতিম। আগে থেকে একই এলাকা কাজীরহাট পশ্চিমপাড়ার মো. নজরুল ইসলাম (৫০), মো. রাসেল (২৪) , মোছা. নাজমা বেগম (৪৫), মো. শামীম (২২) এর সাথে জায়গাজমি সংক্রান্ত বিরোধ ছিল।
সেই শত্রুতার জেরে গত ২০ আগস্ট আমার ছেলে সামিউল (১০) কোচিং যাওয়ার পথে তাঁরা জুস ও চিপসে বিষ মিশিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। এতে আমার ছেলে অনবরত বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার ভয়ে ২০ আগস্ট থেকে আমার ছেলের স্কুল কোচিং যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। পরে অনেক দিন হয়ে যাওয়ায় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) আমার ছেলে স্কুলে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয়। সেদিনও উক্ত বিবাদীরা আমার ছেলেকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে চরম নির্যাতন করে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সে এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছে। যেহেতু আমি এতিম তাই পুরো বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানাই। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ৯ সেপ্টেম্বর রাতেই প্রাণে মারার উদ্দেশ্যে আবারও আমাকে, আমার স্ত্রীকে বেদম মারপিট করে এবং ভবিষ্যতে এ বিষয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো সও জানে মেরে ফেলবে বলে হুমকিও দিয়ে যায়। মুমূর্ষু আহত অবস্থায় তখন আমি সৈয়দপুর ১০০ চিকিৎসা নিই। বর্তমানে আমি আমার ছোট পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। পরে এলাকাবাসীর সকলের পরামর্শে উক্ত চারজন বিবাদির নামে আমি সৈয়দপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করি।
আনারুলের স্ত্রী স্বাথী বেগম জানান, আমাদের তেমন আত্মীয়স্বজন নাই। আমার ছেলেকে তাঁরা বিষ খাইয়েছে। আমাদের উপর নির্যাতন করেছে। আমি এর বিচার চাই। এবং অবিলম্বে দোষিরা যাতে উপযুক্ত শাস্তি পায় সেজন্য তিনি সংবাদকর্মীসহ সকলের নিকট সহযোগিতা কামনা করেন।
এ বিষয়ে জানতে বিবাদী নজরুল ইসলামের মোবাইলে কল করলে ফোন বন্ধ থাকায় তার কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, আমরা ভুক্তভোগীর অভিযোগ পেয়েছি। আমাদের তদন্ত চলছে। দোষী হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শিশুকে অপহরণ বিষ প্রয়োগে হত্যার চেষ্টা, সংবাদ সম্মেলন
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি : নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক স্কুল শিক্ষার্থী শিশুকে অপহরণ করে জুস ও চিপসের মধ্যে বিষ মিশিয়ে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আনারুল ইসলাম জানান, আমি একজন এতিম। আগে থেকে একই এলাকা কাজীরহাট পশ্চিমপাড়ার মো. নজরুল ইসলাম (৫০), মো. রাসেল (২৪) , মোছা. নাজমা বেগম (৪৫), মো. শামীম (২২) এর সাথে জায়গাজমি সংক্রান্ত বিরোধ ছিল।
সেই শত্রুতার জেরে গত ২০ আগস্ট আমার ছেলে সামিউল (১০) কোচিং যাওয়ার পথে তাঁরা জুস ও চিপসে বিষ মিশিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। এতে আমার ছেলে অনবরত বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার ভয়ে ২০ আগস্ট থেকে আমার ছেলের স্কুল কোচিং যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। পরে অনেক দিন হয়ে যাওয়ায় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) আমার ছেলে স্কুলে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয়। সেদিনও উক্ত বিবাদীরা আমার ছেলেকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে চরম নির্যাতন করে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সে এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছে। যেহেতু আমি এতিম তাই পুরো বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানাই। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ৯ সেপ্টেম্বর রাতেই প্রাণে মারার উদ্দেশ্যে আবারও আমাকে, আমার স্ত্রীকে বেদম মারপিট করে এবং ভবিষ্যতে এ বিষয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো সও জানে মেরে ফেলবে বলে হুমকিও দিয়ে যায়। মুমূর্ষু আহত অবস্থায় তখন আমি সৈয়দপুর ১০০ চিকিৎসা নিই। বর্তমানে আমি আমার ছোট পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। পরে এলাকাবাসীর সকলের পরামর্শে উক্ত চারজন বিবাদির নামে আমি সৈয়দপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করি।
আনারুলের স্ত্রী স্বাথী বেগম জানান, আমাদের তেমন আত্মীয়স্বজন নাই। আমার ছেলেকে তাঁরা বিষ খাইয়েছে। আমাদের উপর নির্যাতন করেছে। আমি এর বিচার চাই। এবং অবিলম্বে দোষিরা যাতে উপযুক্ত শাস্তি পায় সেজন্য তিনি সংবাদকর্মীসহ সকলের নিকট সহযোগিতা কামনা করেন।
এ বিষয়ে জানতে বিবাদী নজরুল ইসলামের মোবাইলে কল করলে ফোন বন্ধ থাকায় তার কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, আমরা ভুক্তভোগীর অভিযোগ পেয়েছি। আমাদের তদন্ত চলছে। দোষী হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
৬ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
৬ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
৬ ঘণ্টা আগে২০২২ সালে মহালয়ার দিন উপজেলার মারিয়া আউলিয়া ঘাটে নৌকা যোগে করোতোয়া নদী পার হয়ে শ্রী শ্রী বরদেশ্বরী মন্দির যাওয়ার সময় দেশের ইতিহাসে স্মরণীয় নৌকাডুবিতে ৭২ জন মানুষের মৃত্যু ঘটে
৭ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না