আবু মাহাজ,ভোলা
ভোলার বিআইডব্লিউটিএ'র সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযোগে চলছে তদন্ত। এমতাবস্থায় বহাল তবিয়তে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের নৌ-নিট্রা ব্যবস্থাপনা বিভাগ এর প্রধান শাখায় বর্তমানে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার এবং সহকারী পরিচলক রিয়াদ হোসেনের (বওপ- ভোলা নদী বন্দর) বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। লঞ্চ মালিকদের পক্ষে মো: মহিবুর রহমান মাসুম নামের এক ব্যাক্তি এ অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগটি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।
অভিযোগে বলা হয়, আজমল হুদা মিঠু সরকার অভ্যন্তরীণ নৌপথে রুটপারমিট, সময়সুচী বানিজ্য, টেন্ডার বানিজ্য, প্রটোকল বানিজ্য, ইজারা বানিজ্য, বদলি সংক্রান্ত বানিজ্য, লঞ্চ মালিককে হয়রানী, অসম্মান ও ক্ষমতার অপ-ব্যবহার করার মত অপকর্মের সাথে জরিত রয়েছে।
তার সহযোগী সহকারী পরিচালক (বওপ) ভোলা নদী বন্দরের রিয়াদ হোসেন দক্ষিনবঙ্গের দ্বীপ অঞ্চলে একক আধিপত্য বিস্তার করে উপকূলীয় অঞ্চলে তাহার ছত্রছায়ায় বেক্রসিং বিহীন একতলা ছোট ছোট নৌযানের রুটপারমিট, সময়সূচী তাদের নিজেদের নামে গ্রহন ও তাদের নিজস্ব লোকবল দিয়ে চরফ্যাশন, কচ্চপিয়া-ঢালচর-চর কুকরিমুকরি, তজমুদ্দিন, মনপুরা সহ দক্ষিণ অঞ্চলের সাগর পারি দিয়ে যাত্রীদের যান ও মালের নিরাপত্তা নিশ্চিন না করে ফিটনেস বিহীন নৌযান পরিচালনা ও সাধারণ লঞ্চ মালিকদের কাছ থেকে অনৈতিক অর্থ চাঁদাবাজির মাধ্যমে ভোলা অঞ্চলের নৌ-নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগকে দূর্নীতির আখরায় পরিনত করেছেন।
এছাড়াও তিনি সর্বত্র বলে বেড়াচ্ছেন, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার মতো কারো কোন শক্তি নেই। তিনি এতোটাই প্রভাব খাটাচ্ছেন যে, সংশ্লিষ্টরা তার কাছে অসহায় হয়ে পড়ছেন।
অভিযোগে আরো বলা হয়, আজমল হুদা মিঠু সরকার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নাম ভাঙ্গিয়ে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের জেলার ছেলে বলে দাবি করে। কিন্তু তার খবর নিয়ে জানা যায়, উল্লাপাড়ার শেষ ও বগুরার শুরুর বর্ডারে তার বাড়ি। কিন্তু সে বগুরার ছেলে বলে দাবি করে কিছু সন্ত্রাসী বাহিনী পালন করে ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিয়ে তাদের নির্দেশে এই ধরণের অপকর্ম করে যাচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিএর রুটপারমিট, সময়সুচী বানিজ্য, টেন্ডার বানিজ্য, প্রটোকল বানিজ্য, ইজারা বানিজ্য, বদলি সংক্রান্ত বানিজ্য করে তাহার কিছু নিজস্ব লোক দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা পর্যায় থেকে যে সমস্ত সেবাগ্রহীতা লোকজন সেবা নিতে আসে তাহারা সেবা হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
অভিযোগে আরো বলা হয়, বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান এর কাছে তাদের বিরুদ্ধে লঞ্চ মালিকরা অনেক অভিযোগ করলেও এ বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বর্তমান চেয়ারম্যান তাদের নৈরাজ্যের কাছে খুবই অসহায়।
এছাড়া, আজমুল হুদা মিঠু সরকার আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর পূর্বে ঢাকা-লালমোহন নৌপথে এমভি. আল আরাফ-৭, এমভি. তরঙ্গ-৭ ও এমভি. মানিক-৯ ও ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে ঢাকা-বেতুয়া (চরফ্যাশন) নৌরুটে এমভি. আল ওয়ালিদ-৪, ঢাকা-ইলিশা নৌপথে এমভি. প্রিন্স আওলাদ-৪, ঢাকা-বরিশাল নৌপথে এমভি. এম খান-৭ যাত্রীবাহী নৌযানগুলো রুটপারমিট, সময়সূচী জারী করেন মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে। এ সব কর্মকান্ডে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে বলে আমরা সাধারণ লঞ্চ মালিক ধারণা করছি।
পুরাতন লঞ্চ মালিকদের ব্যবসা থেকে বিতারিত ও নতুন মালিকদের প্রতিষ্ঠিত করিয়া বড় অংকের টাকা আদায়ের স্বার্থে তাহারা বিআইডব্লিউটিএর প্রতিটি শাখায় তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়ে একটি অভয়অরণ্য সিন্ডিকেট তৈরী করছে।
যাহাতে তাদের নির্দেশ ই সর্বস্তরে পালিত হয়। এ বিষয়ে দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন লঞ্চ মালিকরা।
ভোলার বিআইডব্লিউটিএ'র সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযোগে চলছে তদন্ত। এমতাবস্থায় বহাল তবিয়তে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের নৌ-নিট্রা ব্যবস্থাপনা বিভাগ এর প্রধান শাখায় বর্তমানে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার এবং সহকারী পরিচলক রিয়াদ হোসেনের (বওপ- ভোলা নদী বন্দর) বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। লঞ্চ মালিকদের পক্ষে মো: মহিবুর রহমান মাসুম নামের এক ব্যাক্তি এ অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগটি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।
অভিযোগে বলা হয়, আজমল হুদা মিঠু সরকার অভ্যন্তরীণ নৌপথে রুটপারমিট, সময়সুচী বানিজ্য, টেন্ডার বানিজ্য, প্রটোকল বানিজ্য, ইজারা বানিজ্য, বদলি সংক্রান্ত বানিজ্য, লঞ্চ মালিককে হয়রানী, অসম্মান ও ক্ষমতার অপ-ব্যবহার করার মত অপকর্মের সাথে জরিত রয়েছে।
তার সহযোগী সহকারী পরিচালক (বওপ) ভোলা নদী বন্দরের রিয়াদ হোসেন দক্ষিনবঙ্গের দ্বীপ অঞ্চলে একক আধিপত্য বিস্তার করে উপকূলীয় অঞ্চলে তাহার ছত্রছায়ায় বেক্রসিং বিহীন একতলা ছোট ছোট নৌযানের রুটপারমিট, সময়সূচী তাদের নিজেদের নামে গ্রহন ও তাদের নিজস্ব লোকবল দিয়ে চরফ্যাশন, কচ্চপিয়া-ঢালচর-চর কুকরিমুকরি, তজমুদ্দিন, মনপুরা সহ দক্ষিণ অঞ্চলের সাগর পারি দিয়ে যাত্রীদের যান ও মালের নিরাপত্তা নিশ্চিন না করে ফিটনেস বিহীন নৌযান পরিচালনা ও সাধারণ লঞ্চ মালিকদের কাছ থেকে অনৈতিক অর্থ চাঁদাবাজির মাধ্যমে ভোলা অঞ্চলের নৌ-নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগকে দূর্নীতির আখরায় পরিনত করেছেন।
এছাড়াও তিনি সর্বত্র বলে বেড়াচ্ছেন, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার মতো কারো কোন শক্তি নেই। তিনি এতোটাই প্রভাব খাটাচ্ছেন যে, সংশ্লিষ্টরা তার কাছে অসহায় হয়ে পড়ছেন।
অভিযোগে আরো বলা হয়, আজমল হুদা মিঠু সরকার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নাম ভাঙ্গিয়ে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের জেলার ছেলে বলে দাবি করে। কিন্তু তার খবর নিয়ে জানা যায়, উল্লাপাড়ার শেষ ও বগুরার শুরুর বর্ডারে তার বাড়ি। কিন্তু সে বগুরার ছেলে বলে দাবি করে কিছু সন্ত্রাসী বাহিনী পালন করে ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিয়ে তাদের নির্দেশে এই ধরণের অপকর্ম করে যাচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিএর রুটপারমিট, সময়সুচী বানিজ্য, টেন্ডার বানিজ্য, প্রটোকল বানিজ্য, ইজারা বানিজ্য, বদলি সংক্রান্ত বানিজ্য করে তাহার কিছু নিজস্ব লোক দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা পর্যায় থেকে যে সমস্ত সেবাগ্রহীতা লোকজন সেবা নিতে আসে তাহারা সেবা হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
অভিযোগে আরো বলা হয়, বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান এর কাছে তাদের বিরুদ্ধে লঞ্চ মালিকরা অনেক অভিযোগ করলেও এ বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বর্তমান চেয়ারম্যান তাদের নৈরাজ্যের কাছে খুবই অসহায়।
এছাড়া, আজমুল হুদা মিঠু সরকার আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর পূর্বে ঢাকা-লালমোহন নৌপথে এমভি. আল আরাফ-৭, এমভি. তরঙ্গ-৭ ও এমভি. মানিক-৯ ও ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে ঢাকা-বেতুয়া (চরফ্যাশন) নৌরুটে এমভি. আল ওয়ালিদ-৪, ঢাকা-ইলিশা নৌপথে এমভি. প্রিন্স আওলাদ-৪, ঢাকা-বরিশাল নৌপথে এমভি. এম খান-৭ যাত্রীবাহী নৌযানগুলো রুটপারমিট, সময়সূচী জারী করেন মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে। এ সব কর্মকান্ডে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে বলে আমরা সাধারণ লঞ্চ মালিক ধারণা করছি।
পুরাতন লঞ্চ মালিকদের ব্যবসা থেকে বিতারিত ও নতুন মালিকদের প্রতিষ্ঠিত করিয়া বড় অংকের টাকা আদায়ের স্বার্থে তাহারা বিআইডব্লিউটিএর প্রতিটি শাখায় তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়ে একটি অভয়অরণ্য সিন্ডিকেট তৈরী করছে।
যাহাতে তাদের নির্দেশ ই সর্বস্তরে পালিত হয়। এ বিষয়ে দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন লঞ্চ মালিকরা।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
১১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
১১ ঘণ্টা আগের্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১১ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে
১৩ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
র্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে