বান্দরবান
বান্দরবানের লামা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে পোপা বদলাপাড়া। সরাসরি সেখানে যাওয়া যায় না। লামা থেকে কিছুটা সড়কপথে যেতে হয়। পরে ঠাকুরঝিরি ও জঙ্গলঘেরা দুর্গম পাহাড় বেয়ে হেঁটে গ্রামটিতে যেতে ঘণ্টা দুয়েক লাগে।
বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি, মোবাইল নেটওয়ার্ক, হাসপাতালসহ অনেক কিছুই নেই সেখানে। এত দিন আশপাশের অন্তত ২০ কিলোমিটারের মধ্যে ছিল না কোনো বিদ্যালয়ও। বিদ্যুতের আলো দুর্গম পাহাড়ের স্কুলে
স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মাথায় এই প্রথম একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পেল এখানকার বাসিন্দারা। নাম পোপা বদলা আশা-হোফনূং আনন্দময়ী বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে অনেক আশার এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে আছেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা তরুণ। নাম তাঁর উথোয়াইয়ই মারমা। পেশায় স্কুল শিক্ষক।
শুধু এটি নয়, বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ে এমন আরো তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পেছনে বড় ভূমিকা আছে তাঁর। এ নিয়ে গত ১৫ মার্চ একটি জাতীয় পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয় প্রতিবেদন। শিরোনাম ‘দুর্গম পাহাড়ে এক তরুণের উদ্যোগে চার স্কুল’।পাড়াবাসীর সহায়তায় পরিচালিত হচ্ছে বিদ্যালয়টি। এখন শিশু শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হচ্ছে।
শিক্ষার্থী ৫২ জন। শিক্ষক চারজন। প্রতিবেদনের পর বিদ্যালয়টি আসবাব প্রদান করেছিল সৈয়দ শাকিল ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট। এবার সৌরবিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হলো পোপা বদলাপাড়া আশা- হোফনূং বিদ্যালয়টি। প্রতিবেদনের পর ‘ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ফর সাসটেইনেবল বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করতে গিয়েছিলেন সেখানে। তখন পাড়াবাসী জানিয়েছিল, স্কুলের জন্য সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা করা গেলে খুব ভালো হতো। সংগঠনটির সদস্য লিলি মারমা তখন সৌরবিদ্যুতের জন্য চেষ্টা করবেন বলেছিলেন। তাঁর মাধ্যমে আজিমুর রোকেয়া রহমান ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ফায়জা রহমানের অর্থায়নে এবার সেই স্কুলে জ্বলেছে লাইট-ফ্যান।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) পাড়াবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ের চারটি কক্ষে দুটি করে লাইট ও ফ্যান লাগানো হয়েছে জানিয়েছেন উথোয়াইয়ই মারমা।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে।’
বান্দরবানের লামা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে পোপা বদলাপাড়া। সরাসরি সেখানে যাওয়া যায় না। লামা থেকে কিছুটা সড়কপথে যেতে হয়। পরে ঠাকুরঝিরি ও জঙ্গলঘেরা দুর্গম পাহাড় বেয়ে হেঁটে গ্রামটিতে যেতে ঘণ্টা দুয়েক লাগে।
বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি, মোবাইল নেটওয়ার্ক, হাসপাতালসহ অনেক কিছুই নেই সেখানে। এত দিন আশপাশের অন্তত ২০ কিলোমিটারের মধ্যে ছিল না কোনো বিদ্যালয়ও। বিদ্যুতের আলো দুর্গম পাহাড়ের স্কুলে
স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মাথায় এই প্রথম একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পেল এখানকার বাসিন্দারা। নাম পোপা বদলা আশা-হোফনূং আনন্দময়ী বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে অনেক আশার এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে আছেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা তরুণ। নাম তাঁর উথোয়াইয়ই মারমা। পেশায় স্কুল শিক্ষক।
শুধু এটি নয়, বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ে এমন আরো তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পেছনে বড় ভূমিকা আছে তাঁর। এ নিয়ে গত ১৫ মার্চ একটি জাতীয় পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয় প্রতিবেদন। শিরোনাম ‘দুর্গম পাহাড়ে এক তরুণের উদ্যোগে চার স্কুল’।পাড়াবাসীর সহায়তায় পরিচালিত হচ্ছে বিদ্যালয়টি। এখন শিশু শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হচ্ছে।
শিক্ষার্থী ৫২ জন। শিক্ষক চারজন। প্রতিবেদনের পর বিদ্যালয়টি আসবাব প্রদান করেছিল সৈয়দ শাকিল ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট। এবার সৌরবিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হলো পোপা বদলাপাড়া আশা- হোফনূং বিদ্যালয়টি। প্রতিবেদনের পর ‘ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ফর সাসটেইনেবল বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করতে গিয়েছিলেন সেখানে। তখন পাড়াবাসী জানিয়েছিল, স্কুলের জন্য সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা করা গেলে খুব ভালো হতো। সংগঠনটির সদস্য লিলি মারমা তখন সৌরবিদ্যুতের জন্য চেষ্টা করবেন বলেছিলেন। তাঁর মাধ্যমে আজিমুর রোকেয়া রহমান ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ফায়জা রহমানের অর্থায়নে এবার সেই স্কুলে জ্বলেছে লাইট-ফ্যান।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) পাড়াবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ের চারটি কক্ষে দুটি করে লাইট ও ফ্যান লাগানো হয়েছে জানিয়েছেন উথোয়াইয়ই মারমা।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে।’
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
৬ ঘণ্টা আগের্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
৬ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাই এই কর্মসূচির লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে
৯ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
র্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে