বান্দরবান
সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার করার সময় ১১ জন রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি জেলেকে আটক করেছে মায়ানমারের আরাকান আর্মি। এ সময় দুটি ট্রলারসহ তাদেরকে আটক করা হয়। আটক জেলেরা টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী নৌঘাট ও শাহপরীর দ্বীপ জেলেপাড়ার নৌঘাটের বাসিন্দা।
আটক জেলেদের মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা নুরুল আমিন (৩৭), মোহাম্মদ জুবায়ের (১৮), নুর আলম (৫৭), সৈয়দ হোসেন (২৮), আব্দুল হামিদ (৬০) এবং শাহপরীর দ্বীপের আব্দুল সালামের ছেলে মোহাম্মদ কাসেম (৩৫), আজিজুর রহমান (২০), মোহাম্মদ ইব্রাহিম (২৫), মোহাম্মদ মহিউদ্দিন (৪৬) এবং কক্সবাজার জেলার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (৩০) রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ট্রলার মালিক সমিতির অভিযোগ, এই অপহরণের সঙ্গে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা জড়িত। মঙ্গলবার সকালে টেকনাফ-সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি বাংলাদেশ জলসীমানা থেকে তারা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জেলেদের ধরে নিয়ে গেছেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে টেকনাফ কায়ুকখালী বোট মালিক সমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, আরও দুটি মাছ ধরার নৌকা নিখোঁজ থাকার খবর রয়েছে। তবে সেগুলো ধরে নিয়ে গেছে কিনা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, ‘সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি এলাকায় বাংলাদেশ জলসীমানায় মাছ শিকারের সময় হঠাৎ করে মিয়ানমারের আরাকান আর্মি এপারে প্রবেশ করে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘাটে দুটি মাছ ধরার ট্রলারসহ ১১ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। সেখানে আমার ট্রলারও রয়েছে। এছাড়া আরও দুটি নৌকাসহ জেলেকে নিয়ে গেছে বলে শুনেছি, তবে সেটি নিশ্চিত হতে পারেনি।’
‘বার বার এ ধরনের ঘটনায় মাছ ব্যবসায়ীসহ জেলেদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাছাড়া এটি সমাধানে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।’, বলেন তিনি।
এ বিষয়ে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ ইউপি সদস্য আবদুল মান্নান বলেন, ‘মাছ ধরার ট্রলার ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছি। তবে সেগুলো কোন ঘাটের নৌকা তা জানা যায়নি। তাছাড়া সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া আমার এলাকার বেশ কয়েকটি নৌকাকে ধাওয়া করেছিল আরাকান আর্মি।’
ট্রলার ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, ‘মাছ ধরার ট্রলারসহ জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছি। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের ফেরত আনার চেষ্টা চালানো হবে।’
স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী নুরুল কায়েছ বলেন, ‘প্রায়ই জেলেদের মিয়ানমারে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। এতে আমরা খুব চিন্তিত। এটি সমাধান না হলে জেলেরা মাছ শিকারে যাবে না।’
সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার করার সময় ১১ জন রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি জেলেকে আটক করেছে মায়ানমারের আরাকান আর্মি। এ সময় দুটি ট্রলারসহ তাদেরকে আটক করা হয়। আটক জেলেরা টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী নৌঘাট ও শাহপরীর দ্বীপ জেলেপাড়ার নৌঘাটের বাসিন্দা।
আটক জেলেদের মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা নুরুল আমিন (৩৭), মোহাম্মদ জুবায়ের (১৮), নুর আলম (৫৭), সৈয়দ হোসেন (২৮), আব্দুল হামিদ (৬০) এবং শাহপরীর দ্বীপের আব্দুল সালামের ছেলে মোহাম্মদ কাসেম (৩৫), আজিজুর রহমান (২০), মোহাম্মদ ইব্রাহিম (২৫), মোহাম্মদ মহিউদ্দিন (৪৬) এবং কক্সবাজার জেলার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (৩০) রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ট্রলার মালিক সমিতির অভিযোগ, এই অপহরণের সঙ্গে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা জড়িত। মঙ্গলবার সকালে টেকনাফ-সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি বাংলাদেশ জলসীমানা থেকে তারা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জেলেদের ধরে নিয়ে গেছেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে টেকনাফ কায়ুকখালী বোট মালিক সমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, আরও দুটি মাছ ধরার নৌকা নিখোঁজ থাকার খবর রয়েছে। তবে সেগুলো ধরে নিয়ে গেছে কিনা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, ‘সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি এলাকায় বাংলাদেশ জলসীমানায় মাছ শিকারের সময় হঠাৎ করে মিয়ানমারের আরাকান আর্মি এপারে প্রবেশ করে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘাটে দুটি মাছ ধরার ট্রলারসহ ১১ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। সেখানে আমার ট্রলারও রয়েছে। এছাড়া আরও দুটি নৌকাসহ জেলেকে নিয়ে গেছে বলে শুনেছি, তবে সেটি নিশ্চিত হতে পারেনি।’
‘বার বার এ ধরনের ঘটনায় মাছ ব্যবসায়ীসহ জেলেদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাছাড়া এটি সমাধানে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।’, বলেন তিনি।
এ বিষয়ে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ ইউপি সদস্য আবদুল মান্নান বলেন, ‘মাছ ধরার ট্রলার ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছি। তবে সেগুলো কোন ঘাটের নৌকা তা জানা যায়নি। তাছাড়া সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া আমার এলাকার বেশ কয়েকটি নৌকাকে ধাওয়া করেছিল আরাকান আর্মি।’
ট্রলার ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, ‘মাছ ধরার ট্রলারসহ জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছি। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের ফেরত আনার চেষ্টা চালানো হবে।’
স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী নুরুল কায়েছ বলেন, ‘প্রায়ই জেলেদের মিয়ানমারে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। এতে আমরা খুব চিন্তিত। এটি সমাধান না হলে জেলেরা মাছ শিকারে যাবে না।’
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রাকিব (২৬) নামে এক যুবক। বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে ভূঞাপুর রেলস্টেশন এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।
১২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে বৈসাবি উৎসব শেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫ শিক্ষার্থীসহ মোট ছয়জনকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। অপহৃতদের মধ্যে রয়েছেন একজন নারী শিক্ষার্থীও। বুধবার (১৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে জেলা সদরের গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের জোরপূর্বক তুলে নেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগেবরিশাল জেলা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল নিবন্ধনের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত উৎস কর কম নেওয়ার অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযানে বেশ কয়েকটি দলিলে অনিয়মের স্পষ্ট প্রমাণও পেয়েছে কমিশন।
১৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল নানা জটিলতায় জর্জরিত হয়ে এক হাজার ৪৩৩টি মামলার ভারে নুয়ে পড়েছে। ভূমি জটিলতা, ক্যাটারিং সার্ভিস, নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্যা- সব মিলিয়ে মামলা যেন রেলওয়ের নিত্যদিনের বাস্তবতা।
১৩ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রাকিব (২৬) নামে এক যুবক। বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে ভূঞাপুর রেলস্টেশন এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।
খাগড়াছড়িতে বৈসাবি উৎসব শেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫ শিক্ষার্থীসহ মোট ছয়জনকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। অপহৃতদের মধ্যে রয়েছেন একজন নারী শিক্ষার্থীও। বুধবার (১৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে জেলা সদরের গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের জোরপূর্বক তুলে নেওয়া হয়।
বরিশাল জেলা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল নিবন্ধনের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত উৎস কর কম নেওয়ার অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযানে বেশ কয়েকটি দলিলে অনিয়মের স্পষ্ট প্রমাণও পেয়েছে কমিশন।
চট্টগ্রামে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল নানা জটিলতায় জর্জরিত হয়ে এক হাজার ৪৩৩টি মামলার ভারে নুয়ে পড়েছে। ভূমি জটিলতা, ক্যাটারিং সার্ভিস, নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্যা- সব মিলিয়ে মামলা যেন রেলওয়ের নিত্যদিনের বাস্তবতা।