কুমিল্লা
কুমিল্লার মুরাদনগরে একই রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এটি হত্যা না কি আত্মহত্যা তা উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। তবে স্থানীয়সহ পরিবারের দাবি, মা ও ছেলেকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানার পশ্চিম বাঙ্গরা ইউনিয়নের নবীয়াবাদ গ্রামে ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো উপজেলার নদীয়াবাদ গ্রামের প্রবাসী আবদুল মতিনের স্ত্রী রাবেয়া বেগম (২৬) ও তার একমাত্র ছেলে আবদুল্লাহ (৩)।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পাঁচ বছর আগে প্রবাসী আবদুল মতিনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে উপজেলার কোরবানপুর গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার মেয়ে রাবেয়া বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়।
সাংসারিক জীবনে তাদের তিন বছর বয়সী একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। বছর খানেক আগে প্রবাস থেকে আবদুল মতিন ছুটিতে বাড়িতে এসে কয়েক মাস থেকে পুনরায় প্রবাসে চলে যান।
মৃতের বাবা ইদ্রিস মিয়া বলেন, আমার মেয়ের পা দুটো মাটিতে লাগে আছে। ফাঁসির চিত্র দেখে স্পষ্ট, মা ও ছেলেকে মেরে কেউ রশিতে ঝুলিয়ে রেখে গেছে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করব।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, স্থানীয়রা মা ও ছেলেকে বসত ঘরের মধ্যে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লার মুরাদনগরে একই রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এটি হত্যা না কি আত্মহত্যা তা উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। তবে স্থানীয়সহ পরিবারের দাবি, মা ও ছেলেকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানার পশ্চিম বাঙ্গরা ইউনিয়নের নবীয়াবাদ গ্রামে ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো উপজেলার নদীয়াবাদ গ্রামের প্রবাসী আবদুল মতিনের স্ত্রী রাবেয়া বেগম (২৬) ও তার একমাত্র ছেলে আবদুল্লাহ (৩)।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পাঁচ বছর আগে প্রবাসী আবদুল মতিনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে উপজেলার কোরবানপুর গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার মেয়ে রাবেয়া বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়।
সাংসারিক জীবনে তাদের তিন বছর বয়সী একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। বছর খানেক আগে প্রবাস থেকে আবদুল মতিন ছুটিতে বাড়িতে এসে কয়েক মাস থেকে পুনরায় প্রবাসে চলে যান।
মৃতের বাবা ইদ্রিস মিয়া বলেন, আমার মেয়ের পা দুটো মাটিতে লাগে আছে। ফাঁসির চিত্র দেখে স্পষ্ট, মা ও ছেলেকে মেরে কেউ রশিতে ঝুলিয়ে রেখে গেছে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করব।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, স্থানীয়রা মা ও ছেলেকে বসত ঘরের মধ্যে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
১১ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
১২ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
১২ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
১২ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না