খুলনা
খুলনা নগরীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষক পালিয়ে গেলেও পুলিশ তার সহযোগীকে আটক করেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী খুলনা থানায় এজাহার দাখিল করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিকটিমের আবেদনের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড করার কার্যক্রম চলছে। এর আগে গত ২৬ এপ্রিল সকাল ৯ টার দিকে রূপসার একটি বাড়িতে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করা হয়।
আটক যুবকের নাম- হুমায়ুন (৪০)। সে মূল অভিযুক্ত জ্যোতির বন্ধু এবং রূপসা ষ্টান্ডরোডের বাসিন্দা আ. মজিদের ছেলে।
ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী জানায়, খুলনা জেলার একটি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী সে। গত দু’মাস আগে খুলনা সিটি কর্পোরেশন মার্কেটে নগরের সুলতান আহমেদ রোডের বাসিন্দা হুমায়ুন কবির হিমুর ছেলে জ্যোতির সাথে তার পরিচয় হয়। এরপর তাদের মধ্যে প্রেমালাপ শুরু হয়। এক সময়ে তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু জ্যোতির যে আগে বিয়ে আছে তা ওই কলেজ ছাত্রী জানতেন না। চতুর জ্যোতি ওই ছাত্রীর সাথে একান্তে সময় কাটানোর জন্য ফন্দি ফিকির করতে থাকে। সুযোগ খুঁজতে থাকে সে। মেয়েটির দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখাতে থাকে। কলেজছাত্রীও তার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়।
গত ২৬ এপ্রিল ওই কলেজ ছাত্রীকে নগরের রূপসা ষ্ট্যান্ড রোডে বন্ধু জাহিদের পাঁচতলা ভাড়াবাড়িতে ডেকে নেয় জ্যোতি। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই কলেজ ছাত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরপর ওই প্রেমিক জ্যোতি তাকে ফোন করে তার অপর দু’বন্ধুর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য চাপ দিতে থাকে। রাজি না হলে ওই কলেজ ছাত্রীর সাথে যোগযোগ বন্ধ করে দেয় এবং তাদের একান্ত সময়ে কাটানো অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ঘটনা সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করা হয়।
ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী আরও জানায়, সোমবার রাতে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে তিনি জ্যোতির বাড়ি সুলতান আহমেদ রোডে যান। সেখানে গেলে জ্যোতি তাকে রাস্তার উপর ফেলে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে। ওই তরুণীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া পরবর্তীতে এমন দাবি নিয়ে তাদের বাড়ির সামনে এলে তাকে হত্যার হুমকি দেয় জ্যোতি। এমন পরিস্থিতিতে কোন উপায়ান্ত না পেয়ে খুলনা থানায় অবগত করেন তিনি।
এদিকে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ জ্যোতির বাড়িতে অভিযান চালালে অভিযানের খবর পেয়ে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ ভিকটিমকে নিয়ে রূপসা ষ্টান্ডের ওই পাঁচতলা বাড়িতে অভিযান চালিয়ে সহযোগী হুমায়ুনকে আটক করে।
খুলনা থানার এসআই নান্নু মন্ডল বলেন, রাতে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। কলেজছাত্রীকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। রাতে অভিযুক্ত জ্যোতির বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে। চতুর জ্যোতি অভিযানের সংবাদ পেয়ে পালিয়ে যায়। তবে তার সহযোগী হুমায়ুনকে আটক করা হয়েছে। ভিকটিমের পরিবারকে জানানো হয়েছে।
থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি এ প্রতিবেদককে জানান।
খুলনা নগরীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষক পালিয়ে গেলেও পুলিশ তার সহযোগীকে আটক করেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী খুলনা থানায় এজাহার দাখিল করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিকটিমের আবেদনের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড করার কার্যক্রম চলছে। এর আগে গত ২৬ এপ্রিল সকাল ৯ টার দিকে রূপসার একটি বাড়িতে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করা হয়।
আটক যুবকের নাম- হুমায়ুন (৪০)। সে মূল অভিযুক্ত জ্যোতির বন্ধু এবং রূপসা ষ্টান্ডরোডের বাসিন্দা আ. মজিদের ছেলে।
ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী জানায়, খুলনা জেলার একটি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী সে। গত দু’মাস আগে খুলনা সিটি কর্পোরেশন মার্কেটে নগরের সুলতান আহমেদ রোডের বাসিন্দা হুমায়ুন কবির হিমুর ছেলে জ্যোতির সাথে তার পরিচয় হয়। এরপর তাদের মধ্যে প্রেমালাপ শুরু হয়। এক সময়ে তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু জ্যোতির যে আগে বিয়ে আছে তা ওই কলেজ ছাত্রী জানতেন না। চতুর জ্যোতি ওই ছাত্রীর সাথে একান্তে সময় কাটানোর জন্য ফন্দি ফিকির করতে থাকে। সুযোগ খুঁজতে থাকে সে। মেয়েটির দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখাতে থাকে। কলেজছাত্রীও তার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়।
গত ২৬ এপ্রিল ওই কলেজ ছাত্রীকে নগরের রূপসা ষ্ট্যান্ড রোডে বন্ধু জাহিদের পাঁচতলা ভাড়াবাড়িতে ডেকে নেয় জ্যোতি। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই কলেজ ছাত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরপর ওই প্রেমিক জ্যোতি তাকে ফোন করে তার অপর দু’বন্ধুর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য চাপ দিতে থাকে। রাজি না হলে ওই কলেজ ছাত্রীর সাথে যোগযোগ বন্ধ করে দেয় এবং তাদের একান্ত সময়ে কাটানো অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ঘটনা সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করা হয়।
ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী আরও জানায়, সোমবার রাতে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে তিনি জ্যোতির বাড়ি সুলতান আহমেদ রোডে যান। সেখানে গেলে জ্যোতি তাকে রাস্তার উপর ফেলে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে। ওই তরুণীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া পরবর্তীতে এমন দাবি নিয়ে তাদের বাড়ির সামনে এলে তাকে হত্যার হুমকি দেয় জ্যোতি। এমন পরিস্থিতিতে কোন উপায়ান্ত না পেয়ে খুলনা থানায় অবগত করেন তিনি।
এদিকে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ জ্যোতির বাড়িতে অভিযান চালালে অভিযানের খবর পেয়ে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ ভিকটিমকে নিয়ে রূপসা ষ্টান্ডের ওই পাঁচতলা বাড়িতে অভিযান চালিয়ে সহযোগী হুমায়ুনকে আটক করে।
খুলনা থানার এসআই নান্নু মন্ডল বলেন, রাতে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। কলেজছাত্রীকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। রাতে অভিযুক্ত জ্যোতির বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে। চতুর জ্যোতি অভিযানের সংবাদ পেয়ে পালিয়ে যায়। তবে তার সহযোগী হুমায়ুনকে আটক করা হয়েছে। ভিকটিমের পরিবারকে জানানো হয়েছে।
থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি এ প্রতিবেদককে জানান।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
ভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়