এইচ এম প্রফুল্ল
সন্তু লারমার জেএসএস ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারে ঝুঁকির মুখে পড়েছে দেশের অন্যতম পর্যটক কেন্দ্র সাজেক।সাজেকে পর্যটকবাহী ও পণ্যবাহী গাড়ী যেতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। চালককে মারধরে ঘটনা ঘটছে।
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে,এপ্রিলের প্রথম দিকে জেএসএস(সন্তু)ইউপিডিএফ সদস্যকে উদয়পুর বাজারে মারধর করা হয় এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। এরপর জেএসএস ইউপিডিএফ সদস্যদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
এর জের ধরে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রæপ জেএসএস সদস্যদের গংগারাম বাজার, মাসালং বাজার ও করেঙ্গাতলী বাজারে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এ ছাড়াও খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক-উদয়পুরমুখী পণ্যবাহী যানবাহনের বাঁধা দেয় ইউপিডিএফ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকাল বৃহস্পতিবার( ১ মে) সাজেক থেকে দীঘিনালাগামী একটি পর্যটকবাহী গাড়ি ইউপিডিএফ দলের কালেক্টর সুবেল চাকমা ও সোহেল চাকমার নেতৃত্বে ৯ কিলো জুম্মআদম এলাকায় আটকানো হয়। সন্ত্রাসীরা গাড়ি থেকে পর্যটকদের নামিয়ে ড্রাইভারকে মারধর করে গাড়ির চাবি ছিনিয়ে নেয়া হয় ও গাড়ীর চাকার হাওয়া ছেড়ে দিয়ে গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করা হয়। খবর পেয়ে বাঘাইহাট জোনের সেনা সদস্যরা গাড়িটি উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বাঘাইহাট এলাকায় জেএসএস(সন্তু) ও ইউপিডিএফ(প্রসীত) গ্রæপের মধ্যে প্রায় হত্যা, সংঘর্ষ, অপহরণসহ সহিংস ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে এরকম সহিংসতার কারণে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত সাজেক পর্যটন এলাকা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
সশস্ত্র আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে সহিংস পরিস্থিতি বিরাজমান থাকলে আবারও সাজেক পর্যটন এলাকা নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে আবারও বন্ধ হতে পারে এমনি শংকা পর্যটক সংশ্লিষ্টদের।
পর্যবেক্ষক মহলের মতে,খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত প্রায় ৬৩ কিলোমিটার দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে বর্তমান নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত নয়। দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা সাজেক'কে রক্ষা ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলেনিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প বৃদ্ধি জরুরী।
সন্তু লারমার জেএসএস ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারে ঝুঁকির মুখে পড়েছে দেশের অন্যতম পর্যটক কেন্দ্র সাজেক।সাজেকে পর্যটকবাহী ও পণ্যবাহী গাড়ী যেতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। চালককে মারধরে ঘটনা ঘটছে।
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে,এপ্রিলের প্রথম দিকে জেএসএস(সন্তু)ইউপিডিএফ সদস্যকে উদয়পুর বাজারে মারধর করা হয় এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। এরপর জেএসএস ইউপিডিএফ সদস্যদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
এর জের ধরে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রæপ জেএসএস সদস্যদের গংগারাম বাজার, মাসালং বাজার ও করেঙ্গাতলী বাজারে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এ ছাড়াও খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক-উদয়পুরমুখী পণ্যবাহী যানবাহনের বাঁধা দেয় ইউপিডিএফ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকাল বৃহস্পতিবার( ১ মে) সাজেক থেকে দীঘিনালাগামী একটি পর্যটকবাহী গাড়ি ইউপিডিএফ দলের কালেক্টর সুবেল চাকমা ও সোহেল চাকমার নেতৃত্বে ৯ কিলো জুম্মআদম এলাকায় আটকানো হয়। সন্ত্রাসীরা গাড়ি থেকে পর্যটকদের নামিয়ে ড্রাইভারকে মারধর করে গাড়ির চাবি ছিনিয়ে নেয়া হয় ও গাড়ীর চাকার হাওয়া ছেড়ে দিয়ে গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করা হয়। খবর পেয়ে বাঘাইহাট জোনের সেনা সদস্যরা গাড়িটি উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বাঘাইহাট এলাকায় জেএসএস(সন্তু) ও ইউপিডিএফ(প্রসীত) গ্রæপের মধ্যে প্রায় হত্যা, সংঘর্ষ, অপহরণসহ সহিংস ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে এরকম সহিংসতার কারণে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত সাজেক পর্যটন এলাকা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
সশস্ত্র আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে সহিংস পরিস্থিতি বিরাজমান থাকলে আবারও সাজেক পর্যটন এলাকা নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে আবারও বন্ধ হতে পারে এমনি শংকা পর্যটক সংশ্লিষ্টদের।
পর্যবেক্ষক মহলের মতে,খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত প্রায় ৬৩ কিলোমিটার দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে বর্তমান নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত নয়। দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা সাজেক'কে রক্ষা ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলেনিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প বৃদ্ধি জরুরী।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
৪ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
৪ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
৫ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
৫ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না