সুপেয় পানির প্রকল্প
মো. আলফাত হোসেন
সুপেয় পানির সংকটে দিশেহারা সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মানুষ। দৈনন্দিন এখন একটি পরিবারে পানযোগ্য পানির যে পরিমাণ চাহিদা, অনেক পরিবারের পক্ষেই তা পুরোপুরি মেটানো সম্ভব হচ্ছে না এই উপকূলের মানুষের। সরকার তাদের সুপেয় পানির সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিলেও অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে সেই উদ্যোগ কাজে আসেনি শ্যামনগরবাসীর।
জানা গেছে, সাতক্ষীরার জনস্বাস্থ্যের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত উপজেলা শ্যামনগর, আর এই শ্যামনগর উপজেলার জনস্বাস্থ্যের উপ-প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান কালো টাকার ক্ষমতা আর রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজশে দিব্যি দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সুপেয় পানির প্রকল্পে লুটপাট মাধ্যমে আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ রয়েছে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের একাধিক প্রকল্প শুধু নামেই রয়েছে সেখানে তিমির থেকে তিমিরেই রয়ে গেয়ে সুপেয় পানির সংকট। তবে বাধাহীন কোটিপতি বনে গেছেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানসহ দুর্নীতির সিন্ডিকেটের সদস্যরা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থ বছরে বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশে সুপেয় পানি সংকট নিরসনের জন্য ৮ হাজার ৮৫০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা খরচ করে সুপেয় পানির প্রকল্প হাতে নেয়। যেখানে অসহায়, গরিব আর পিছিয়ে পড়া মানুষকে স্বল্প মূল্যে নিরাপদ পানি দেওয়ার কথা ছিল। তবে বরাদ্দের হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয় করে সরকারি কর্মকর্তা, এমপি ও দলীয় লোকজনই হয়েছেন লাভবান।
শ্যামনগর উপকূলীয় অঞ্চলের সুপেয় পানির কষ্টে থাকা এলাকাবাসীর অভিযোগ, দেড় দুই বছর আগে পানির ট্যাংকি বাবদ টাকা জমা দিলেও তারা এখনো পাননি পানির ট্যাংক। অথচ যারা নগদ ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে কিনছেন সে সব বিত্তবানদের বাড়িতে পৌঁছে গেছে ইতিমধ্যে পানির ট্যাংক।
সরজমিনে গেলে, রমজান নগর এলাকার বাসিন্দা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, এ অঞ্চলের মানুষের খাবার পানির খুব অভাব। সরকার আমাদের এই উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের কথা ভেবে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে পানি পান করার জন্য পানির ট্যাংকি দিয়েছে। কিন্তু পানির ট্যাংকি গরিব অসহায় মানুষ না পেয়ে এলাকার বিত্তবানরাই পাচ্ছেন। এলাকার বিত্তবানরা ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে কিনেছেন সরকারি জনস্বাস্থ্যের পানির ট্যাংক। আর এই পানির ট্যাংক ব্যবহার করছেন গরুর গোয়াল আর মুরগির খামারে।
কৈখালী এলাকার রহিমা, খায়রুন, রোজিনা বেগমসহ অনেকেই জানান, তাদের বাড়ি থেকে পানির ফিল্টার প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে রয়েছে, দিনে দু-তিনবার অনেক দূর হেঁটে পানি আনতে হয়। পানির পাত্র না থাকায় বৃষ্টির সময় পানি ধরে রাখতে পারিনি। শুনেছি সরকার থেকে তিন হাজার লিটারের পানির ট্যাংকি দেয় কিন্তু বেশি টাকা দিতে পারেনি বলে আমরা ট্যাংকি পাইনি।
সুন্দরবন ইয়ুথ ফ্রেন্ডশীপের সভাপতি মো. সোহেল রানা জানান, উপকূলীয় অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সুপেয় পানির কষ্ট দূর করতে নিরাপদ পানি সংরক্ষণের জন্য জেলায় ৫টি প্যাকেজে প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। প্রকল্পের মধ্যে রেইনওয়াটার হারভেস্ট গভীর নলকূপ, সাবমার্সেবল প্রকল্প। সরকার নির্ধারিত ফি গ্রাহক প্রতি ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা হলেও সেখ্যনে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর হাতিয়ে নিয়েছেন ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। তার এই দুর্নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কামাল এন্টারপ্রাইজ থেকে শুরু করে স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বার পর্যন্ত জড়িত। টাকার বিনিময়ে রমজান নগরে ফারুক নামে এক মেম্বারের বাড়িতে ৪টি ট্যাংকি দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা নিজেই।
এছাড়া গরিবের প্রাপ্ত ট্যাংকি টাকার বিনিময়ে ভুয়া পরিচয় পত্র দেখিয়ে অন্যত্র বিক্রি করে দিয়েছেন তিনি নিজেই। যেটি শ্যামনগরের এখন ওপেন সিক্রেট। এসব দুর্নীতি মাধ্যমে যোগদানে তিন বছরে কামিয়েছেন আড়াই থেকে তিন কোটি টাকার মত।
এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যোগদান করলেও ৫ আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে দুর্নীতিগ্রস্ত মোস্তাফিজ এখন জেলা উপজেলা জামায়াত ও বিএনপি নেতাদের লক্ষ লক্ষ টাকা হরিরলুট বরাদ্দ দিয়ে মানিয়ে নিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শ্যামনগর উপজেলা জনস্বাস্থ্য অফিসের এক কর্মচারী জানান, তিন বছর চাকুরিকালীন সময়ে মোস্তাফিজুর রহমান শ্যামনগর এলাকায় দুর্নীতির এক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলামের মদদে সুপেয় পানির প্রকল্প থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা। লুটপাটের এসব টাকা দিয়ে সাতক্ষীরা শহরসহ কলারোয়া উপজেলায় কিনেছেন কয়েক একর সম্পত্তি।
তিনি আরও জানান, মোস্তাফিজুর একসময় সাতক্ষীরা শহরে বরসা নামে এক এনজি ও প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করতেন। বছর খানেক চাকুরি করার পরে সেখান থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন তিনি। এরপর জনস্বাস্থ্যে চাকুরি পেয়ে পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একসময় সময় তার তেমন কিছুই ছিল না আর এখন সে কয়েকে কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।
আর তাই এ অপকর্মে মদতদাতা খোদ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী নিজেই।
দুর্নীতির দায় স্বীকার করে উপ-প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, প্রকল্পে কিছুটা অনিয়ম হয়েছে সত্য, তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা যে তালিকা দিয়েছিল সেটা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এটাতে আমার কোনো দায় নেই। তবে তার বাড়ি ও সম্পত্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
বিষয়টি নিয়ে দুর্নীতির দায়ে বদলিকৃত সাতক্ষীরা জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে, তিনি এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে চাইনি।
সুপেয় পানির সংকটে দিশেহারা সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মানুষ। দৈনন্দিন এখন একটি পরিবারে পানযোগ্য পানির যে পরিমাণ চাহিদা, অনেক পরিবারের পক্ষেই তা পুরোপুরি মেটানো সম্ভব হচ্ছে না এই উপকূলের মানুষের। সরকার তাদের সুপেয় পানির সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিলেও অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে সেই উদ্যোগ কাজে আসেনি শ্যামনগরবাসীর।
জানা গেছে, সাতক্ষীরার জনস্বাস্থ্যের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত উপজেলা শ্যামনগর, আর এই শ্যামনগর উপজেলার জনস্বাস্থ্যের উপ-প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান কালো টাকার ক্ষমতা আর রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজশে দিব্যি দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সুপেয় পানির প্রকল্পে লুটপাট মাধ্যমে আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ রয়েছে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের একাধিক প্রকল্প শুধু নামেই রয়েছে সেখানে তিমির থেকে তিমিরেই রয়ে গেয়ে সুপেয় পানির সংকট। তবে বাধাহীন কোটিপতি বনে গেছেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানসহ দুর্নীতির সিন্ডিকেটের সদস্যরা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থ বছরে বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশে সুপেয় পানি সংকট নিরসনের জন্য ৮ হাজার ৮৫০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা খরচ করে সুপেয় পানির প্রকল্প হাতে নেয়। যেখানে অসহায়, গরিব আর পিছিয়ে পড়া মানুষকে স্বল্প মূল্যে নিরাপদ পানি দেওয়ার কথা ছিল। তবে বরাদ্দের হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয় করে সরকারি কর্মকর্তা, এমপি ও দলীয় লোকজনই হয়েছেন লাভবান।
শ্যামনগর উপকূলীয় অঞ্চলের সুপেয় পানির কষ্টে থাকা এলাকাবাসীর অভিযোগ, দেড় দুই বছর আগে পানির ট্যাংকি বাবদ টাকা জমা দিলেও তারা এখনো পাননি পানির ট্যাংক। অথচ যারা নগদ ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে কিনছেন সে সব বিত্তবানদের বাড়িতে পৌঁছে গেছে ইতিমধ্যে পানির ট্যাংক।
সরজমিনে গেলে, রমজান নগর এলাকার বাসিন্দা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, এ অঞ্চলের মানুষের খাবার পানির খুব অভাব। সরকার আমাদের এই উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের কথা ভেবে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে পানি পান করার জন্য পানির ট্যাংকি দিয়েছে। কিন্তু পানির ট্যাংকি গরিব অসহায় মানুষ না পেয়ে এলাকার বিত্তবানরাই পাচ্ছেন। এলাকার বিত্তবানরা ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে কিনেছেন সরকারি জনস্বাস্থ্যের পানির ট্যাংক। আর এই পানির ট্যাংক ব্যবহার করছেন গরুর গোয়াল আর মুরগির খামারে।
কৈখালী এলাকার রহিমা, খায়রুন, রোজিনা বেগমসহ অনেকেই জানান, তাদের বাড়ি থেকে পানির ফিল্টার প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে রয়েছে, দিনে দু-তিনবার অনেক দূর হেঁটে পানি আনতে হয়। পানির পাত্র না থাকায় বৃষ্টির সময় পানি ধরে রাখতে পারিনি। শুনেছি সরকার থেকে তিন হাজার লিটারের পানির ট্যাংকি দেয় কিন্তু বেশি টাকা দিতে পারেনি বলে আমরা ট্যাংকি পাইনি।
সুন্দরবন ইয়ুথ ফ্রেন্ডশীপের সভাপতি মো. সোহেল রানা জানান, উপকূলীয় অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সুপেয় পানির কষ্ট দূর করতে নিরাপদ পানি সংরক্ষণের জন্য জেলায় ৫টি প্যাকেজে প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। প্রকল্পের মধ্যে রেইনওয়াটার হারভেস্ট গভীর নলকূপ, সাবমার্সেবল প্রকল্প। সরকার নির্ধারিত ফি গ্রাহক প্রতি ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা হলেও সেখ্যনে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর হাতিয়ে নিয়েছেন ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। তার এই দুর্নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কামাল এন্টারপ্রাইজ থেকে শুরু করে স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বার পর্যন্ত জড়িত। টাকার বিনিময়ে রমজান নগরে ফারুক নামে এক মেম্বারের বাড়িতে ৪টি ট্যাংকি দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা নিজেই।
এছাড়া গরিবের প্রাপ্ত ট্যাংকি টাকার বিনিময়ে ভুয়া পরিচয় পত্র দেখিয়ে অন্যত্র বিক্রি করে দিয়েছেন তিনি নিজেই। যেটি শ্যামনগরের এখন ওপেন সিক্রেট। এসব দুর্নীতি মাধ্যমে যোগদানে তিন বছরে কামিয়েছেন আড়াই থেকে তিন কোটি টাকার মত।
এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যোগদান করলেও ৫ আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে দুর্নীতিগ্রস্ত মোস্তাফিজ এখন জেলা উপজেলা জামায়াত ও বিএনপি নেতাদের লক্ষ লক্ষ টাকা হরিরলুট বরাদ্দ দিয়ে মানিয়ে নিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শ্যামনগর উপজেলা জনস্বাস্থ্য অফিসের এক কর্মচারী জানান, তিন বছর চাকুরিকালীন সময়ে মোস্তাফিজুর রহমান শ্যামনগর এলাকায় দুর্নীতির এক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলামের মদদে সুপেয় পানির প্রকল্প থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা। লুটপাটের এসব টাকা দিয়ে সাতক্ষীরা শহরসহ কলারোয়া উপজেলায় কিনেছেন কয়েক একর সম্পত্তি।
তিনি আরও জানান, মোস্তাফিজুর একসময় সাতক্ষীরা শহরে বরসা নামে এক এনজি ও প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করতেন। বছর খানেক চাকুরি করার পরে সেখান থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন তিনি। এরপর জনস্বাস্থ্যে চাকুরি পেয়ে পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একসময় সময় তার তেমন কিছুই ছিল না আর এখন সে কয়েকে কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।
আর তাই এ অপকর্মে মদতদাতা খোদ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী নিজেই।
দুর্নীতির দায় স্বীকার করে উপ-প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, প্রকল্পে কিছুটা অনিয়ম হয়েছে সত্য, তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা যে তালিকা দিয়েছিল সেটা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এটাতে আমার কোনো দায় নেই। তবে তার বাড়ি ও সম্পত্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
বিষয়টি নিয়ে দুর্নীতির দায়ে বদলিকৃত সাতক্ষীরা জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে, তিনি এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে চাইনি।
স্বামী রেভিলিয়াম রোয়াজার বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি(জিডি) করেছেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা।
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে দুইজন গুণী প্রধান শিক্ষককে অবসর ও বদলিজনিত কারণে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেমাদক ব্যাবসা ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়নবাসী প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসীরা প্রতিবাদকারীদের কুপিয়ে জখম করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৮ ঘণ্টা আগেভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক ও সরকারী কেসি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার মাহমুদ।
৮ ঘণ্টা আগেস্বামী রেভিলিয়াম রোয়াজার বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি(জিডি) করেছেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দুইজন গুণী প্রধান শিক্ষককে অবসর ও বদলিজনিত কারণে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
মাদক ব্যাবসা ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়নবাসী প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসীরা প্রতিবাদকারীদের কুপিয়ে জখম করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক ও সরকারী কেসি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার মাহমুদ।