এইচ এম প্রফুল্ল
রবিবার রাতে খাগড়াছড়ি সদর থানায় এ ডায়েরি করেন জিরুনা ত্রিপুরা। ডায়েরিতে তিনি স্বামীর বিরুদ্ধে তার উপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন, তাকে হত্যার হুমকি ও নিজে আত্মহত্যা করে তাকে বিপদগ্রস্ত করতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন মৃধা। ডায়েরি নং-৯৮৭, খাগড়াছড়ি সদর মডেল থানা,তারিখ ২০/০৪/২০২৫।
ডায়েরিতে জিরুনা ত্রিপুরা অভিযোগ করেন, বিগত প্রায় ১৫ বছর আগে রেভিলিয়াম রোয়াজার সাথে তার বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের কাহাম রোয়াজা নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে স্বামী তার উপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছে। তিনি খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার পর অফিসিয়াল কার্যক্রমের বিষয় নিয়ে সাংসারিক জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে উত্তেজিত হয়ে তাকে গালমন্দসহ হত্যার হুমকি দিচ্ছে এবং নিজে আত্মহত্যা করে তাকে (জিরুনা ত্রিপুরাকে) ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।
সাধারণ ডায়েরিতে জিরুনা ত্রিপুরার আশঙ্কা, তার স্বামী যে কোন সময় তাকে গুরুতর জখম বা হত্যা করতে পারে। কিংবা নিজে আত্মহত্যা করে তাকে বিপদগ্রস্ত করতে পারে।
উল্লেখ, গত বছরের ৭ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জিরুনা ত্রিপুরা নামে এক অপরিচিত নারীকে চেয়ারম্যান এবং আরও ১৪ জন সদস্য নিয়ে পুনর্গঠন করা হয় অন্তর্বর্তীকালীন খাগড়াছড়ি পার্বত্য পার্বত্য জেলা পরিষদ। এর তিনদিন পর ১০ নভেম্বর নবনিযুক্ত সদস্যদের নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। জিরুনা ত্রিপুরা চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হওয়া এবং দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তাকে নিয়ে জেলা জুড়ে বিস্তর সমালোচনা চলছে। এ নিয়ে শুরু থেকে অস্বস্তিতে ছিল পরিষদের নবনিযুক্ত সদস্যসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চেয়ারম্যানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন জেলা পরিষদে হস্তান্তরিত ২৪ প্রতিষ্ঠানে বিভাগীয় প্রধানরা। সিভিল সার্জন ডাক্তার মোহাম্মদ সাবের শুভেচ্ছা জানাতে গেলে তার কাছে জানতে সিভিল সার্জন কি ও তার কাজ কি ইত্যাদি প্রশ্ন করে হাস্যরসের সৃষ্টি করে।
অভিযোগ রয়েছে, দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগের পাহাড় জমে। বড়দিনের খাদ্যশস্য বিতরণে অনিয়ম, বরাদ্দ পাওয়া এক হাজার মে.টন চাউল ও গম বিতরণ না করে আত্মসাতের চেষ্টা, শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণের নামে পরিষদ তহবিল থেকে ৩৫ লাখ উত্তোলন করে বিতরণ না করা, উন্নয়ন প্রকল্পের জামানত থেকে উৎকোচের জন্য ফাইল আটকিয়ে রাখা, পরিষদ সদস্যদের মতামত উপেক্ষা করে খেয়াল-খুশিমতো সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নিজ দপ্তর ও হস্তান্তরিত ২৪ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তুই-তোয়াক্কা ব্যবহার, যখন-তখন অফিস আদেশ জারি করে খোদ পরিষদ সদস্যদের হেনস্তা, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজে যত্রতত্র গাড়ি ব্যবহার করে সরকারি অর্থ অপচয়, বিভিন্ন সরকারি কর্মসূচিতে অসংলগ্ন আচরণ, স্বজনপ্রীতি ও নিকটাত্মীয়দের পুনর্বাসনসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
অভিযোগ রয়েছে, জিরুনা ত্রিপুরা খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হওয়ার পরপরই খাগড়াছড়িতে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিনের উৎসব উদ্যাপন উপলক্ষ্যে বিতরণের জন্য পার্বত্য মন্ত্রণালয় ৫০ মে:টন চাউল বরাদ্দ দেয়। টন প্রতি খাদ্যশস্যের বাজারমূল্য সে সময় ৪২ হাজার টাকা হলেও বাজার মূল্য ৩৩ হাজার দেখিয়ে তালিকাভুক্ত ৫০টি গির্জাকে সাড়ে ৪ হাজার টাকা এবং তালিকা বহির্ভূত গির্জাগুলোকে দেয়া হয়েছে মাত্র ৪ হাজার টাকা।
অভিযোগ রয়েছে, ৮ লাখ ৩০ হাজার ব্যয়ে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ ডেস্ক ও ওয়াল ক্যালেন্ডার ছাপলেও চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার ছবি না থাকায় ক্যালেন্ডারটি পুনরায় ছাপতে হয়েছে। এতে সরকারের বিপুল অর্থ অপচয় হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চেয়ারম্যানের সহযোগীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সাংবাদিকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ প্রচারণার ঘটনায় গত ১২ ফেব্ব্রুয়ারী খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব ও খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নের যৌথ সভায় পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার সংবাদ বর্জনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যা এখনো বহাল রয়েছে।
জনশ্রুতি রয়েছে,জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে সারাদেশের আওয়ামী লীগ নেতাদের কপাল পুড়লেও কপাল খুলে যায় একসময় রাস্তার পাশে মোমবাতি বিক্রেতা অর্ধ-শিক্ষিত জিরুনা ত্রিপুরার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ঘরানার জিরুনা ত্রিপুরার শখ ছিল সংরক্ষিত নারী আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার। এ কারণে তৎকালীন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বাসায় ফুলসহ নানা উপঢৌকন নিয়ে হাজির হয়েছিলেন। এমনকি ডিবি হারুনের দপ্তরেও তার দৌড়ঝাঁপ ছিল। অথচ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভাগ্য খোলে জিরুনা ত্রিপুরার।
রবিবার রাতে খাগড়াছড়ি সদর থানায় এ ডায়েরি করেন জিরুনা ত্রিপুরা। ডায়েরিতে তিনি স্বামীর বিরুদ্ধে তার উপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন, তাকে হত্যার হুমকি ও নিজে আত্মহত্যা করে তাকে বিপদগ্রস্ত করতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন মৃধা। ডায়েরি নং-৯৮৭, খাগড়াছড়ি সদর মডেল থানা,তারিখ ২০/০৪/২০২৫।
ডায়েরিতে জিরুনা ত্রিপুরা অভিযোগ করেন, বিগত প্রায় ১৫ বছর আগে রেভিলিয়াম রোয়াজার সাথে তার বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের কাহাম রোয়াজা নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে স্বামী তার উপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছে। তিনি খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার পর অফিসিয়াল কার্যক্রমের বিষয় নিয়ে সাংসারিক জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে উত্তেজিত হয়ে তাকে গালমন্দসহ হত্যার হুমকি দিচ্ছে এবং নিজে আত্মহত্যা করে তাকে (জিরুনা ত্রিপুরাকে) ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।
সাধারণ ডায়েরিতে জিরুনা ত্রিপুরার আশঙ্কা, তার স্বামী যে কোন সময় তাকে গুরুতর জখম বা হত্যা করতে পারে। কিংবা নিজে আত্মহত্যা করে তাকে বিপদগ্রস্ত করতে পারে।
উল্লেখ, গত বছরের ৭ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জিরুনা ত্রিপুরা নামে এক অপরিচিত নারীকে চেয়ারম্যান এবং আরও ১৪ জন সদস্য নিয়ে পুনর্গঠন করা হয় অন্তর্বর্তীকালীন খাগড়াছড়ি পার্বত্য পার্বত্য জেলা পরিষদ। এর তিনদিন পর ১০ নভেম্বর নবনিযুক্ত সদস্যদের নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। জিরুনা ত্রিপুরা চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হওয়া এবং দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তাকে নিয়ে জেলা জুড়ে বিস্তর সমালোচনা চলছে। এ নিয়ে শুরু থেকে অস্বস্তিতে ছিল পরিষদের নবনিযুক্ত সদস্যসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চেয়ারম্যানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন জেলা পরিষদে হস্তান্তরিত ২৪ প্রতিষ্ঠানে বিভাগীয় প্রধানরা। সিভিল সার্জন ডাক্তার মোহাম্মদ সাবের শুভেচ্ছা জানাতে গেলে তার কাছে জানতে সিভিল সার্জন কি ও তার কাজ কি ইত্যাদি প্রশ্ন করে হাস্যরসের সৃষ্টি করে।
অভিযোগ রয়েছে, দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগের পাহাড় জমে। বড়দিনের খাদ্যশস্য বিতরণে অনিয়ম, বরাদ্দ পাওয়া এক হাজার মে.টন চাউল ও গম বিতরণ না করে আত্মসাতের চেষ্টা, শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণের নামে পরিষদ তহবিল থেকে ৩৫ লাখ উত্তোলন করে বিতরণ না করা, উন্নয়ন প্রকল্পের জামানত থেকে উৎকোচের জন্য ফাইল আটকিয়ে রাখা, পরিষদ সদস্যদের মতামত উপেক্ষা করে খেয়াল-খুশিমতো সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নিজ দপ্তর ও হস্তান্তরিত ২৪ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তুই-তোয়াক্কা ব্যবহার, যখন-তখন অফিস আদেশ জারি করে খোদ পরিষদ সদস্যদের হেনস্তা, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজে যত্রতত্র গাড়ি ব্যবহার করে সরকারি অর্থ অপচয়, বিভিন্ন সরকারি কর্মসূচিতে অসংলগ্ন আচরণ, স্বজনপ্রীতি ও নিকটাত্মীয়দের পুনর্বাসনসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
অভিযোগ রয়েছে, জিরুনা ত্রিপুরা খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হওয়ার পরপরই খাগড়াছড়িতে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিনের উৎসব উদ্যাপন উপলক্ষ্যে বিতরণের জন্য পার্বত্য মন্ত্রণালয় ৫০ মে:টন চাউল বরাদ্দ দেয়। টন প্রতি খাদ্যশস্যের বাজারমূল্য সে সময় ৪২ হাজার টাকা হলেও বাজার মূল্য ৩৩ হাজার দেখিয়ে তালিকাভুক্ত ৫০টি গির্জাকে সাড়ে ৪ হাজার টাকা এবং তালিকা বহির্ভূত গির্জাগুলোকে দেয়া হয়েছে মাত্র ৪ হাজার টাকা।
অভিযোগ রয়েছে, ৮ লাখ ৩০ হাজার ব্যয়ে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ ডেস্ক ও ওয়াল ক্যালেন্ডার ছাপলেও চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার ছবি না থাকায় ক্যালেন্ডারটি পুনরায় ছাপতে হয়েছে। এতে সরকারের বিপুল অর্থ অপচয় হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চেয়ারম্যানের সহযোগীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সাংবাদিকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ প্রচারণার ঘটনায় গত ১২ ফেব্ব্রুয়ারী খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব ও খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নের যৌথ সভায় পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার সংবাদ বর্জনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যা এখনো বহাল রয়েছে।
জনশ্রুতি রয়েছে,জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে সারাদেশের আওয়ামী লীগ নেতাদের কপাল পুড়লেও কপাল খুলে যায় একসময় রাস্তার পাশে মোমবাতি বিক্রেতা অর্ধ-শিক্ষিত জিরুনা ত্রিপুরার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ঘরানার জিরুনা ত্রিপুরার শখ ছিল সংরক্ষিত নারী আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার। এ কারণে তৎকালীন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বাসায় ফুলসহ নানা উপঢৌকন নিয়ে হাজির হয়েছিলেন। এমনকি ডিবি হারুনের দপ্তরেও তার দৌড়ঝাঁপ ছিল। অথচ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভাগ্য খোলে জিরুনা ত্রিপুরার।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দুইজন গুণী প্রধান শিক্ষককে অবসর ও বদলিজনিত কারণে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেমাদক ব্যাবসা ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়নবাসী প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসীরা প্রতিবাদকারীদের কুপিয়ে জখম করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৯ ঘণ্টা আগেভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক ও সরকারী কেসি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার মাহমুদ।
৯ ঘণ্টা আগেসুন্দরবনে অভিযান চালিয়ে বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগীকে আটক করার পাশাপাশি জিম্মি থাকা দুই জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিমজোন। এই অভিযানে উদ্ধার হয়েছে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও গুলি।
১০ ঘণ্টা আগেস্বামী রেভিলিয়াম রোয়াজার বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি(জিডি) করেছেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দুইজন গুণী প্রধান শিক্ষককে অবসর ও বদলিজনিত কারণে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
মাদক ব্যাবসা ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়নবাসী প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসীরা প্রতিবাদকারীদের কুপিয়ে জখম করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক ও সরকারী কেসি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার মাহমুদ।