ভালুকা, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাচিনা গ্রামে এক ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মুখোশধারী এক নারীসহ ৮ সদস্যের সশস্ত্র দল সোমবার রাতে স্থানীয় এক পরিবারের গৃহকর্ত্রীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে যায়। ভালুকা মডেল থানায় ইতিমধ্যে এ ঘটনায় অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কাচিনা গ্রামের বাসিন্দা ট্রাক চালক মো. ইব্রাহিম মিয়ার স্ত্রী সখিনা আক্তার (৪৫) বাড়িতে একা থাকাকালীন সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এই হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। সখিনা আক্তার জানান, তিনি ঘর থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখোশ পরা এক নারী ও ৮ জন পুরুষ তাকে জোরপূর্বক ঘরে ঢুকে দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলে। এরপর দলটি স্টিলের আলমারি ভেঙে প্রায় ২ ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা নগদ লুট করে নিয়ে যায়। ঘর থেকে বের হওয়ার আগে তারা সখিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে যায়।
সখিনা আক্তার আরো বলেন, ‘ওরা আমার মুখে কাপড় চাপা দিয়ে হাত-পা বেঁধে ফেলে। একজন মহিলা সদস্য আমার গলার চেইন ও হাতের বালা খুলে নেয়। আমি চিৎকার করতে পারিনি। ওরা টাকা-গয়নার পাশাপাশি আমার মোবাইল ফোনও নিয়ে যায়।’
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামছুল হুদা ঘটনাটি নিশ্চিত করে বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। সিসি ক্যামেরা ফুটেজ ও স্থানীয় সাক্ষীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে। দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
তিনি এলাকাবাসীকে সচেতন থাকতে ও নিরাপত্তা জোরদারের পরামর্শ দেন।
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাচিনা গ্রামে এক ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মুখোশধারী এক নারীসহ ৮ সদস্যের সশস্ত্র দল সোমবার রাতে স্থানীয় এক পরিবারের গৃহকর্ত্রীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে যায়। ভালুকা মডেল থানায় ইতিমধ্যে এ ঘটনায় অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কাচিনা গ্রামের বাসিন্দা ট্রাক চালক মো. ইব্রাহিম মিয়ার স্ত্রী সখিনা আক্তার (৪৫) বাড়িতে একা থাকাকালীন সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এই হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। সখিনা আক্তার জানান, তিনি ঘর থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখোশ পরা এক নারী ও ৮ জন পুরুষ তাকে জোরপূর্বক ঘরে ঢুকে দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলে। এরপর দলটি স্টিলের আলমারি ভেঙে প্রায় ২ ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা নগদ লুট করে নিয়ে যায়। ঘর থেকে বের হওয়ার আগে তারা সখিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে যায়।
সখিনা আক্তার আরো বলেন, ‘ওরা আমার মুখে কাপড় চাপা দিয়ে হাত-পা বেঁধে ফেলে। একজন মহিলা সদস্য আমার গলার চেইন ও হাতের বালা খুলে নেয়। আমি চিৎকার করতে পারিনি। ওরা টাকা-গয়নার পাশাপাশি আমার মোবাইল ফোনও নিয়ে যায়।’
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামছুল হুদা ঘটনাটি নিশ্চিত করে বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। সিসি ক্যামেরা ফুটেজ ও স্থানীয় সাক্ষীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে। দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
তিনি এলাকাবাসীকে সচেতন থাকতে ও নিরাপত্তা জোরদারের পরামর্শ দেন।
অভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
৩ ঘণ্টা আগেঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
৩ ঘণ্টা আগেদুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
৩ ঘণ্টা আগেচন্দনবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান তইবুর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উপকারভোগীদের মধ্যে ভালনারেবল উইম্যান বেনিফিট ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম, জালিয়াত ও দুর্নীতি করেছেন। সচ্ছল ও অনেক সম্পদশালী ব্যক্তিরা কার্ড পেয়েছেন। প্রতিকার্ডে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন তিনি
৫ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
দুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
চন্দনবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান তইবুর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উপকারভোগীদের মধ্যে ভালনারেবল উইম্যান বেনিফিট ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম, জালিয়াত ও দুর্নীতি করেছেন। সচ্ছল ও অনেক সম্পদশালী ব্যক্তিরা কার্ড পেয়েছেন। প্রতিকার্ডে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন তিনি