পঞ্চগড়

পঞ্চগড়ে আকস্মিক ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে উপড়ে গেছে কয়েক হাজার গাছপালা, উড়ে গেছে টিনের চাল, ভেঙে গেছে ঘর বাড়ি। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হাজারো গ্রাহক। বিঘ্ন ইন্টারনেট পরিষেবা।
গতকাল সোমবার রাত সোয়া ১০টা থেকে ১০ টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ঝড়ে পঞ্চগড় পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা,উপজেলার সদরের ধাক্কামারা, মাগুড়া ও গরিনাবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গ্রামগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, কোথাও ঝড়ে গাছ পালা পড়েছে ঘরের ওপর। এতে ভেঙে গেছে ঘর বাড়ি। উড়ে গেছে টিনের চালা। মসজিদ, মাদ্রাসাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। তবে আজ মঙ্গলবার ঝড়ের সার্বিক ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি প্রশাসন।
এদিকে ঝড়ের কারণে সোমবার রাত থেকে বিপর্যস্থ বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ইন্টারনেট পরিসেবাও বিঘ্ন ঘটেছে। তবে মঙ্গলবার দুপুরের দিকে শহরের কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন চালু হলেও অধিকাংশ এলাকায় চালু করা যায়নি বিদ্যুৎ সরবরাহ। গাছ ও বিদ্যুতের ঘুঁটি সড়কে পরে বিভিন্ন এলাকায় সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পৌরসভা এলাকার নিমনগর মহল্লার ষাটোর্ধ্ব রশিদ আলী বলেন, আমার জীবনে এমন ঝড় দেখিনি। রাতে বৃষ্টির সাথে হঠাৎ করে ঝড় শুরু হয়। ঝড়ে আমার বাড়ির ওপর সাতটি গাছে ভেঙে পরেছে। এতে আমার বাড়িঘর ক্ষতি হয়েছে। আমাদের এলাকায় অনেকের বাড়ি এবং সীমানা প্রাচীর ভেঙে গেছে। বলতে গেলে সকলে বাড়িতে এক দুটি করে গাছ ভেঙে গেছে।
রামের ডাংগা মহল্লার তরিকুল ইসলাম বলেন, আমার বাড়ির উপড়ে তিনটি গাছ ভেঙে পড়েছে। এতে আমার একটি সেমিপাকা ঘরের দেওয়াল ভেঙে গেছে। বড় বড় গাছ পড়ে আমাদের এলাকার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। রাত থেকে বিদ্যুত নেই। এমন ঝড় এর আগে কখনো হয়েছে বলে মনে পড়ে না।
ঝড় কললিত রামের ডাংগা এলাকা পরিদর্শকালে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর ইকবাল হোসাইন বলেন, পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকায় স্মরণকালের ভয়াবহ ঝড় বয়ে গেছে। এখানে সাধারণত এমন ঝড় দেখা যায়না। আমরা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছি। এরপর যেসসকল গরীব ও দু:স্থ মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে, তাদের সামান্য হলেও সহায়তা চেষ্টা করা হবে।
সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের বুড়িরবান এলাকার প্রসন্ন কুমার রায় বলেন, গত কয়েকদিন ধরে আমাদের এদিকে বৃষ্টি হচ্ছে। সোমবার রাতে ১৫-২০ মিনিটের ঝড়ে সব লন্ডভন্ড হয় গেছে। প্রায় দুইশ বছরের পুরোনো একটি বট ও পাখুরে গাছ ভেঙে গেছে। বিদ্যুৎ বিছিন্ন হয়ে গেছে বিভিন্ন এলাকা। জানিনা কখন বিদ্যুৎ পাবো।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন বলেন, পৌরসভাসহ দুই ইউনিয়নে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে ক্ষতির সঠিক পরিমান নিরুপন করতে ইউনিয়ন পরযায়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। সব তথ্য পাওয়া গেলে ঝড়ে সঠিক পরিমান জানা যাবে এবং সে অনুযায়ী পরবর্তিতে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

পঞ্চগড়ে আকস্মিক ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে উপড়ে গেছে কয়েক হাজার গাছপালা, উড়ে গেছে টিনের চাল, ভেঙে গেছে ঘর বাড়ি। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হাজারো গ্রাহক। বিঘ্ন ইন্টারনেট পরিষেবা।
গতকাল সোমবার রাত সোয়া ১০টা থেকে ১০ টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ঝড়ে পঞ্চগড় পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা,উপজেলার সদরের ধাক্কামারা, মাগুড়া ও গরিনাবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গ্রামগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, কোথাও ঝড়ে গাছ পালা পড়েছে ঘরের ওপর। এতে ভেঙে গেছে ঘর বাড়ি। উড়ে গেছে টিনের চালা। মসজিদ, মাদ্রাসাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। তবে আজ মঙ্গলবার ঝড়ের সার্বিক ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি প্রশাসন।
এদিকে ঝড়ের কারণে সোমবার রাত থেকে বিপর্যস্থ বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ইন্টারনেট পরিসেবাও বিঘ্ন ঘটেছে। তবে মঙ্গলবার দুপুরের দিকে শহরের কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন চালু হলেও অধিকাংশ এলাকায় চালু করা যায়নি বিদ্যুৎ সরবরাহ। গাছ ও বিদ্যুতের ঘুঁটি সড়কে পরে বিভিন্ন এলাকায় সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পৌরসভা এলাকার নিমনগর মহল্লার ষাটোর্ধ্ব রশিদ আলী বলেন, আমার জীবনে এমন ঝড় দেখিনি। রাতে বৃষ্টির সাথে হঠাৎ করে ঝড় শুরু হয়। ঝড়ে আমার বাড়ির ওপর সাতটি গাছে ভেঙে পরেছে। এতে আমার বাড়িঘর ক্ষতি হয়েছে। আমাদের এলাকায় অনেকের বাড়ি এবং সীমানা প্রাচীর ভেঙে গেছে। বলতে গেলে সকলে বাড়িতে এক দুটি করে গাছ ভেঙে গেছে।
রামের ডাংগা মহল্লার তরিকুল ইসলাম বলেন, আমার বাড়ির উপড়ে তিনটি গাছ ভেঙে পড়েছে। এতে আমার একটি সেমিপাকা ঘরের দেওয়াল ভেঙে গেছে। বড় বড় গাছ পড়ে আমাদের এলাকার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। রাত থেকে বিদ্যুত নেই। এমন ঝড় এর আগে কখনো হয়েছে বলে মনে পড়ে না।
ঝড় কললিত রামের ডাংগা এলাকা পরিদর্শকালে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর ইকবাল হোসাইন বলেন, পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকায় স্মরণকালের ভয়াবহ ঝড় বয়ে গেছে। এখানে সাধারণত এমন ঝড় দেখা যায়না। আমরা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছি। এরপর যেসসকল গরীব ও দু:স্থ মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে, তাদের সামান্য হলেও সহায়তা চেষ্টা করা হবে।
সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের বুড়িরবান এলাকার প্রসন্ন কুমার রায় বলেন, গত কয়েকদিন ধরে আমাদের এদিকে বৃষ্টি হচ্ছে। সোমবার রাতে ১৫-২০ মিনিটের ঝড়ে সব লন্ডভন্ড হয় গেছে। প্রায় দুইশ বছরের পুরোনো একটি বট ও পাখুরে গাছ ভেঙে গেছে। বিদ্যুৎ বিছিন্ন হয়ে গেছে বিভিন্ন এলাকা। জানিনা কখন বিদ্যুৎ পাবো।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন বলেন, পৌরসভাসহ দুই ইউনিয়নে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে ক্ষতির সঠিক পরিমান নিরুপন করতে ইউনিয়ন পরযায়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। সব তথ্য পাওয়া গেলে ঝড়ে সঠিক পরিমান জানা যাবে এবং সে অনুযায়ী পরবর্তিতে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
১২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়