ভোলা
বঙ্গপোসাগরে সৃষ্ট মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ও উজানের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় গেলো ৮/৯ দিন ধরে ধরে ভোলার ইলিশা ফেরি ঘাট প্লাবিত হচ্ছে। এতে করে ভোলার ইলিশা - লক্ষ্মীপুর নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। অতি জোয়ারে ফেরিঘাটে পন্টুনে ওঠার পথ ও গ্যাঙওয়ে ডুবে যাওয়ার ফলে ফেরিতে যানবাহন ও যাত্রীরা নির্দিষ্ট সময়মতো উঠানামা করতে পারছে না। ফেরি জোয়ার ভাটার উপর নির্ভর করে তাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় । আর তাই ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে ট্রাক চালক, শ্রমিক ও যাত্রীদের।
দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের সাথে বন্দরনগরী চট্রগ্রামের সহজ যোগাযোগের মাধ্যম ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌ-রুটে প্রতিদিন ৪টি ও ভোলা -ঢাকা রুটে ২ ফেরিতে শতাধিক যানবাহন পারাপার করে। জনগুরুত্বপূর্ণ এই দুটি রুটে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাট অংশে যানবাহন ফেরিতে উঠানামার জন্য মাত্র দুটি ঘাট নির্মাণ করে বিআইডব্লিউটিএ। এর মধ্যে একটি হাইওয়াটার ও একটি লোওয়াটার ঘাট রয়েছে । কিন্তু এই ঘাটে আরো একটি হাই ওয়াটার ফেরি ঘাট প্রয়োজন। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে বৈরী আবহাওয়াতে মেঘনা নদীর পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে ঘাট দুটি ডুবে যায়।
এ বছরও গত ৮/৯ দিন ধরে সকাল ও বিকাল দুই বেলা করে মেঘনা নদীর অতি জোয়ারে পানিতে ৫/৬ ঘণ্টা লো ওয়াটার ঘাটের গ্যাঙওয়ে পুরো ডুবে যায়। হাই ওয়াটার ঘাটটিও প্রায় ডুবে যায়। তখন একমাত্র ভরসা এই হাই ওয়াটার ঘাট দিয়ে ফেরিতে লোড আনলোড করা হয় যানবাহন। অতি জোয়ারের পানির কারণে ইলিশা ঘাটে একই সময় একাধিক ফেরি চলে আসলে যানবাহন নিয়ে নামতে কয়েক ঘণ্টা বিলম্ব হয়। এমন পরিস্থিতি গত ৮/৯ দিন ধরে ইলিশা ফেরিঘাটের।
ফেরির গ্যাঙওয়ে ডুবে ফেরি লোড আনলোড সময়মতো করতে না পারায় নির্ধারিত সময়ে ফেরি চলাচল করতে পারছে না। লক্ষ্মীপুর থেকে ইলিশা ঘাটে এসেও জোয়ারে প্লাবিত হওয়ার কারনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেরিতে যানবাহনকে অপেক্ষা করতে হয়। এতে করে ভোগান্তিতে রয়েছে পরিবহণ চালকসহ ইলিশা ঘাট দিয়ে চলাচলকারী যাত্রীরা। তখন যাত্রীদের নৌকা দিয়ে ফেরিতে ওঠানামা করতে হয়। অনেক সময় গাড়ির পানিতে ডুবে ইঞ্জিন নষ্ট হয়। তখন যানজটের সৃষ্টি হয়।
ভুক্তভোগী চালকরা জানান, ভোলার মেঘনা নদী অতি জোয়ারের পানিতে ঘাট তলিয়ে যাওয়ার কারণে ফেরি ঘাটে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়। ভোলা ও লক্ষ্মীপুর অংশে দুই পাড়ে পারাপারের অপেক্ষায় দুই তিন দিনও যানবাহনে অপেক্ষা করতে হয়। চালকদের অভিযোগ আমরা ঘাটে টোল দেই কিন্তু ঘাটের কোনো উন্নতি হয় না ।
বিআইডব্লিউটিসি ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরি সার্ভিস ব্যবস্থাপক কাওসার হোসেন জানান, ইলিশা ফেরিঘাটে আরো একটি হাই ওয়াটার ঘাট প্রয়োজন। সমস্যা সমাধানের জন্য তারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
যাত্রী ও পরিবহণ চালকদের প্রত্যাশা দ্রুত কর্তৃপক্ষ ইলিশা ফেরিঘাটে নতুন একটি হাই ওয়াটার ঘাট নির্মাণ করে সকলের দুর্ভোগ লাঘব করবো।
বঙ্গপোসাগরে সৃষ্ট মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ও উজানের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় গেলো ৮/৯ দিন ধরে ধরে ভোলার ইলিশা ফেরি ঘাট প্লাবিত হচ্ছে। এতে করে ভোলার ইলিশা - লক্ষ্মীপুর নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। অতি জোয়ারে ফেরিঘাটে পন্টুনে ওঠার পথ ও গ্যাঙওয়ে ডুবে যাওয়ার ফলে ফেরিতে যানবাহন ও যাত্রীরা নির্দিষ্ট সময়মতো উঠানামা করতে পারছে না। ফেরি জোয়ার ভাটার উপর নির্ভর করে তাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় । আর তাই ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে ট্রাক চালক, শ্রমিক ও যাত্রীদের।
দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের সাথে বন্দরনগরী চট্রগ্রামের সহজ যোগাযোগের মাধ্যম ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌ-রুটে প্রতিদিন ৪টি ও ভোলা -ঢাকা রুটে ২ ফেরিতে শতাধিক যানবাহন পারাপার করে। জনগুরুত্বপূর্ণ এই দুটি রুটে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাট অংশে যানবাহন ফেরিতে উঠানামার জন্য মাত্র দুটি ঘাট নির্মাণ করে বিআইডব্লিউটিএ। এর মধ্যে একটি হাইওয়াটার ও একটি লোওয়াটার ঘাট রয়েছে । কিন্তু এই ঘাটে আরো একটি হাই ওয়াটার ফেরি ঘাট প্রয়োজন। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে বৈরী আবহাওয়াতে মেঘনা নদীর পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে ঘাট দুটি ডুবে যায়।
এ বছরও গত ৮/৯ দিন ধরে সকাল ও বিকাল দুই বেলা করে মেঘনা নদীর অতি জোয়ারে পানিতে ৫/৬ ঘণ্টা লো ওয়াটার ঘাটের গ্যাঙওয়ে পুরো ডুবে যায়। হাই ওয়াটার ঘাটটিও প্রায় ডুবে যায়। তখন একমাত্র ভরসা এই হাই ওয়াটার ঘাট দিয়ে ফেরিতে লোড আনলোড করা হয় যানবাহন। অতি জোয়ারের পানির কারণে ইলিশা ঘাটে একই সময় একাধিক ফেরি চলে আসলে যানবাহন নিয়ে নামতে কয়েক ঘণ্টা বিলম্ব হয়। এমন পরিস্থিতি গত ৮/৯ দিন ধরে ইলিশা ফেরিঘাটের।
ফেরির গ্যাঙওয়ে ডুবে ফেরি লোড আনলোড সময়মতো করতে না পারায় নির্ধারিত সময়ে ফেরি চলাচল করতে পারছে না। লক্ষ্মীপুর থেকে ইলিশা ঘাটে এসেও জোয়ারে প্লাবিত হওয়ার কারনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেরিতে যানবাহনকে অপেক্ষা করতে হয়। এতে করে ভোগান্তিতে রয়েছে পরিবহণ চালকসহ ইলিশা ঘাট দিয়ে চলাচলকারী যাত্রীরা। তখন যাত্রীদের নৌকা দিয়ে ফেরিতে ওঠানামা করতে হয়। অনেক সময় গাড়ির পানিতে ডুবে ইঞ্জিন নষ্ট হয়। তখন যানজটের সৃষ্টি হয়।
ভুক্তভোগী চালকরা জানান, ভোলার মেঘনা নদী অতি জোয়ারের পানিতে ঘাট তলিয়ে যাওয়ার কারণে ফেরি ঘাটে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়। ভোলা ও লক্ষ্মীপুর অংশে দুই পাড়ে পারাপারের অপেক্ষায় দুই তিন দিনও যানবাহনে অপেক্ষা করতে হয়। চালকদের অভিযোগ আমরা ঘাটে টোল দেই কিন্তু ঘাটের কোনো উন্নতি হয় না ।
বিআইডব্লিউটিসি ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরি সার্ভিস ব্যবস্থাপক কাওসার হোসেন জানান, ইলিশা ফেরিঘাটে আরো একটি হাই ওয়াটার ঘাট প্রয়োজন। সমস্যা সমাধানের জন্য তারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
যাত্রী ও পরিবহণ চালকদের প্রত্যাশা দ্রুত কর্তৃপক্ষ ইলিশা ফেরিঘাটে নতুন একটি হাই ওয়াটার ঘাট নির্মাণ করে সকলের দুর্ভোগ লাঘব করবো।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় বিদ্যুতের ভয়াবহ শেডিং, অতিরিক্ত বিল, ঘুষ-দুর্নীতি ও বিদ্যুৎ অফিসের নানা অনিয়মের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে।
১ few সেকেন্ড আগেজামালপুর-৫ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. মোজাফফর হোসেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইকবাল হোসেন নামে এক গণঅধিকার পরিষদ নেতা।
৪১ মিনিট আগেসংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদ বলেন, "আজ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচয়ে কেউ কোনো অপকর্ম করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।"
১ ঘণ্টা আগেনৌযান চলাচল বন্ধ থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুদ ফুরিয়ে আসছে। দ্রুত খাদ্যপণ্য না পৌঁছালে তীব্র সংকট দেখা দেবে। তিনি দ্বীপবাসীর জন্য জরুরি ভিত্তিতে সি-ট্রাক ও সি-অ্যাম্বুলেন্স চালুর দাবি জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় বিদ্যুতের ভয়াবহ শেডিং, অতিরিক্ত বিল, ঘুষ-দুর্নীতি ও বিদ্যুৎ অফিসের নানা অনিয়মের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে।
জামালপুর-৫ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. মোজাফফর হোসেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইকবাল হোসেন নামে এক গণঅধিকার পরিষদ নেতা।
সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদ বলেন, "আজ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচয়ে কেউ কোনো অপকর্ম করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।"
ভোলার মেঘনা নদী অতি জোয়ারের পানিতে ঘাট তলিয়ে যাওয়ার কারণে ফেরি ঘাটে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়। ভোলা ও লক্ষ্মীপুর অংশে দুই পাড়ে পারাপারের অপেক্ষায় দুই তিন দিনও যানবাহনে অপেক্ষা করতে হয়। চালকদের অভিযোগ আমরা ঘাটে টোল দেই কিন্তু ঘাটের কোনো উন্নতি হয় না