পঞ্চগড়
পঞ্চগড়ের কৃতী সন্তান লেখক, রাজনীতি বিশ্লেষক দেশের স্বনামধন্য সাংবাদিক সদ্য প্রজাত বিভূরঞ্জন সরকারের স্মৃতিচারণ করে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে বোদা দৃষ্টিদান সংস্থার হলরুমে এ স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ, সহপাঠী এ বি এম ইউনুস খোকা, সহপাঠী ডা. মো. ইলিয়াস হোসেন, সহপাঠী ডা. রফিকুল ইসলাম, সহপাঠী বিজন কুমার, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সফিকুল ইসলাম, সিনিয়র সাংবাদিক শহীদুল ইসলাম শহিদ, অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক কবি প্রবীর চন্দ প্রমুখ।
প্রয়াত সাংবাদিক বিভূরঞ্জনের সহপাঠীরা বলেন, ছোটবেলা থেকেই বিভু (বিভুরঞ্জন) ছিল অদম্য মেধাবী। ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ার সময় তার কবিতা, রম্যরচনা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ছোটবেলা থেকেই দারিদ্রতার সাথে সংগ্রাম করে ছোট বড় সকলের প্রিয়ভাজন হয়ে উঠেছিল সে। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ১৯৭২ সালে বোদা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং দিনাজপুর থেকে এইচএসসি পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃতিত্বের সহিত জগন্নাথ হলের ছাত্র ছিল বিভূরঞ্জন সরকার বলেও সহপাঠীরা জানান।
বক্তারা আরও বলেন, ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির ছাত্র সংগঠন ছাত্র ইউনিয়নের সাথে রাজনৈতিক সংগঠকের ভূমিকা পালন করেছেন এবং ধর্ম নিরপেক্ষ শতভাগ দেশপ্রেমিক মানুষ ছিলেন তিনি। তার মতো আত্মবিশ্বাসী মানুষ এভাবে মৃত্যু বরন করবে এটা বিশ্বাস করতেও কষ্ট লাগে বলেও মন্তব্য করেন বক্তারা।
পঞ্চগড়ের অন্যতম কবি ও কথাসাহিত্যিক প্রবীর চন্দ বলেন, বোদায় শিল্প সাহিত্য কে বিকশিত করবার অনেকগুলো পদক্ষেপের মধ্যে অন্যতম একটি হলো কবি শামসুর রাহমান কে নিয়ে আসা। সেই সময় কবিকে নিয়ে আসায় অত্র এলাকায় সাহিত্য মনা ও সাহিত্য প্রেমীদের মাঝে জাগরণের সৃষ্টি করেছিলো। কবি শামসুর রাহমান যা পরবর্তীতে ঢাকায় গিয়ে কৃতজ্ঞতা বশত চতুরঙ্গ নামে একটি কলামে উল্লেখ করেছিলেন।
প্রবীন শিক্ষক ও লেখক সফিকুল ইসলাম বলেন, তিনি নি:সন্দেহে একজন অনুকরণীয় চরিত্র। তার কর্মময় জীবন ও লেখাগুলোকে সংরক্ষণ করে স্মারক গ্রন্থ বানাতে পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম উপকৃত হবে।
দৃষ্টিদান সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ও প্রয়াত সাংবাদিক বিভূরঞ্জন সরকারের ছোট ভাই মনোরঞ্জন সরকারের সঞ্চালনায় এসময় বোদা প্রেসক্লাবের সভাপতি আমীর খসরু লাভলু, সহ সভাপতি মাজেদুল ইসলাম আকাশ, বন্ধু, শুভানুধ্যায়ী সদ্য প্রয়াত সাংবাদিকের পরিবারের সদস্যবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
পঞ্চগড়ের কৃতী সন্তান লেখক, রাজনীতি বিশ্লেষক দেশের স্বনামধন্য সাংবাদিক সদ্য প্রজাত বিভূরঞ্জন সরকারের স্মৃতিচারণ করে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে বোদা দৃষ্টিদান সংস্থার হলরুমে এ স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ, সহপাঠী এ বি এম ইউনুস খোকা, সহপাঠী ডা. মো. ইলিয়াস হোসেন, সহপাঠী ডা. রফিকুল ইসলাম, সহপাঠী বিজন কুমার, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সফিকুল ইসলাম, সিনিয়র সাংবাদিক শহীদুল ইসলাম শহিদ, অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক কবি প্রবীর চন্দ প্রমুখ।
প্রয়াত সাংবাদিক বিভূরঞ্জনের সহপাঠীরা বলেন, ছোটবেলা থেকেই বিভু (বিভুরঞ্জন) ছিল অদম্য মেধাবী। ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ার সময় তার কবিতা, রম্যরচনা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ছোটবেলা থেকেই দারিদ্রতার সাথে সংগ্রাম করে ছোট বড় সকলের প্রিয়ভাজন হয়ে উঠেছিল সে। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ১৯৭২ সালে বোদা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং দিনাজপুর থেকে এইচএসসি পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃতিত্বের সহিত জগন্নাথ হলের ছাত্র ছিল বিভূরঞ্জন সরকার বলেও সহপাঠীরা জানান।
বক্তারা আরও বলেন, ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির ছাত্র সংগঠন ছাত্র ইউনিয়নের সাথে রাজনৈতিক সংগঠকের ভূমিকা পালন করেছেন এবং ধর্ম নিরপেক্ষ শতভাগ দেশপ্রেমিক মানুষ ছিলেন তিনি। তার মতো আত্মবিশ্বাসী মানুষ এভাবে মৃত্যু বরন করবে এটা বিশ্বাস করতেও কষ্ট লাগে বলেও মন্তব্য করেন বক্তারা।
পঞ্চগড়ের অন্যতম কবি ও কথাসাহিত্যিক প্রবীর চন্দ বলেন, বোদায় শিল্প সাহিত্য কে বিকশিত করবার অনেকগুলো পদক্ষেপের মধ্যে অন্যতম একটি হলো কবি শামসুর রাহমান কে নিয়ে আসা। সেই সময় কবিকে নিয়ে আসায় অত্র এলাকায় সাহিত্য মনা ও সাহিত্য প্রেমীদের মাঝে জাগরণের সৃষ্টি করেছিলো। কবি শামসুর রাহমান যা পরবর্তীতে ঢাকায় গিয়ে কৃতজ্ঞতা বশত চতুরঙ্গ নামে একটি কলামে উল্লেখ করেছিলেন।
প্রবীন শিক্ষক ও লেখক সফিকুল ইসলাম বলেন, তিনি নি:সন্দেহে একজন অনুকরণীয় চরিত্র। তার কর্মময় জীবন ও লেখাগুলোকে সংরক্ষণ করে স্মারক গ্রন্থ বানাতে পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম উপকৃত হবে।
দৃষ্টিদান সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ও প্রয়াত সাংবাদিক বিভূরঞ্জন সরকারের ছোট ভাই মনোরঞ্জন সরকারের সঞ্চালনায় এসময় বোদা প্রেসক্লাবের সভাপতি আমীর খসরু লাভলু, সহ সভাপতি মাজেদুল ইসলাম আকাশ, বন্ধু, শুভানুধ্যায়ী সদ্য প্রয়াত সাংবাদিকের পরিবারের সদস্যবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেকালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
৯ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
কালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
রাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
অবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।