টাঙ্গাইল
নিহত জাহিদুল মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার দিঘুলিয়া ইউনিয়নের ভৌয়া গ্রামের জবু মিয়ার ছেলে। জাহিদুল মোটরসাইকেল মেরামতের কাজ করতো। তারা ৭জন বন্ধু মিলে বাসুলিয়ায় বেড়াতে এসেছিল।
জানা গেছে, মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা জাহিদুল, ইমন, রাব্বি, সামিউল ও ফরিদসহ ৭জন বন্ধু মিলে তিনটি মোটরসাইকেল নিয়ে বাসুলিয়ায় বেড়াতে আসে। পরে দুপুর দেড়টার দিকে তারা বাসুলিয়ায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া নিয়ে বিলের মাঝখানে থাকা হিজল গাছের পাশে গিয়ে গোসলে নামে। গোসল শেষে তারা সড়কের দিকে ফেরার পথে জাহিদুল আবারও নৌকা থেকে লাফ দিয়ে পানিতে ডুবে যায়। এসময় তার সঙ্গে থাকা অপর বন্ধুরা তাকে খুঁজতে পানিতে নামে। কিছুক্ষণ পর তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করে।
জাহিদুলের সঙ্গে আসা তার বন্ধু ইমন বলেন, ‘আমরা ৭জন বন্ধু মিলে বাসুলিয়ায় বেড়াতে আসি। পরে ইঞ্জিনচালিত একটি নৌকা ভাড়া করে বিলের মাঝখানে গিয়েছিলাম। গোসল শেষে ফেরার পথে জাহিদুল আবার পানিতে লাফ দিয়ে ডুবে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। জাহিদুলের পরিবার অসচ্ছল। তার উপার্জনের টাকা দিয়ে সংসার চলতো।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক নাহিদ খান সোহাগ বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’
বাসাইল থানার এসআই ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘নিহতের লাশটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। নিহতের পরিবার এলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিহত জাহিদুল মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার দিঘুলিয়া ইউনিয়নের ভৌয়া গ্রামের জবু মিয়ার ছেলে। জাহিদুল মোটরসাইকেল মেরামতের কাজ করতো। তারা ৭জন বন্ধু মিলে বাসুলিয়ায় বেড়াতে এসেছিল।
জানা গেছে, মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা জাহিদুল, ইমন, রাব্বি, সামিউল ও ফরিদসহ ৭জন বন্ধু মিলে তিনটি মোটরসাইকেল নিয়ে বাসুলিয়ায় বেড়াতে আসে। পরে দুপুর দেড়টার দিকে তারা বাসুলিয়ায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া নিয়ে বিলের মাঝখানে থাকা হিজল গাছের পাশে গিয়ে গোসলে নামে। গোসল শেষে তারা সড়কের দিকে ফেরার পথে জাহিদুল আবারও নৌকা থেকে লাফ দিয়ে পানিতে ডুবে যায়। এসময় তার সঙ্গে থাকা অপর বন্ধুরা তাকে খুঁজতে পানিতে নামে। কিছুক্ষণ পর তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করে।
জাহিদুলের সঙ্গে আসা তার বন্ধু ইমন বলেন, ‘আমরা ৭জন বন্ধু মিলে বাসুলিয়ায় বেড়াতে আসি। পরে ইঞ্জিনচালিত একটি নৌকা ভাড়া করে বিলের মাঝখানে গিয়েছিলাম। গোসল শেষে ফেরার পথে জাহিদুল আবার পানিতে লাফ দিয়ে ডুবে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। জাহিদুলের পরিবার অসচ্ছল। তার উপার্জনের টাকা দিয়ে সংসার চলতো।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক নাহিদ খান সোহাগ বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’
বাসাইল থানার এসআই ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘নিহতের লাশটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। নিহতের পরিবার এলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রোববার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় (ঢাকা ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের সামনে) খোলা ম্যানহোলে পড়ে যান এবং নিখোঁজ হন ফারিয়া
১ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির বাঘাইহাটের দুর্গম পাহাড়ে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযান এবং গুলি বিনিময়। একে-৪৭ ও রাইফেলসহ অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার। অপারেশন চলমান আছে
১ ঘণ্টা আগেঅভিযানে দক্ষিণ সোনাপাহাড় এলাকার মোঃ নুরুন নবী ওরফে রনি (২৬) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি সিএনজি ও ১৮ বোতল হুইস্কি/বোটকা জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে স্থানীয় স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দ তালিকা প্রস্তুত করা হয়
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী আমলের প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছিলেন সাংবাদিক দীপু। প্রবাসে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে কাজ করায় যারা জড়িত ছিলেন সে তালিকায় তার নাম ছিল গোয়েন্দাদের টপলিস্টে। একারণে দীর্ঘ প্রায় নয় বছর তিনি দেশে ফিরতে পারেননি
২ ঘণ্টা আগেরোববার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় (ঢাকা ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের সামনে) খোলা ম্যানহোলে পড়ে যান এবং নিখোঁজ হন ফারিয়া
রাঙামাটির বাঘাইহাটের দুর্গম পাহাড়ে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযান এবং গুলি বিনিময়। একে-৪৭ ও রাইফেলসহ অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার। অপারেশন চলমান আছে
অভিযানে দক্ষিণ সোনাপাহাড় এলাকার মোঃ নুরুন নবী ওরফে রনি (২৬) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি সিএনজি ও ১৮ বোতল হুইস্কি/বোটকা জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে স্থানীয় স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দ তালিকা প্রস্তুত করা হয়
আওয়ামী আমলের প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছিলেন সাংবাদিক দীপু। প্রবাসে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে কাজ করায় যারা জড়িত ছিলেন সে তালিকায় তার নাম ছিল গোয়েন্দাদের টপলিস্টে। একারণে দীর্ঘ প্রায় নয় বছর তিনি দেশে ফিরতে পারেননি