সৈয়দপুর, নীলফামারি

ছেলে-মেয়ের বিয়ে হবে আর গীত হবে না-এটি ভাবাই যেত না। নীলফামারীর সর্বত্র এই ছিলো প্রচলিত রীতি। গায়ে হলুদ থেকে শুরু হতো এই গীত। গীতের গানে বিয়ে বাড়ি হয়ে উঠতো আনন্দময়। সেই আনন্দ আর চোখে পড়ে না। গীতের অবস্থান দখল করেছে ডেক সেট।
গ্রামের বয়োবৃদ্ধরা বংশনুক্রমে এই গীত গেয়ে আনন্দ করে আসছেন। তাৎক্ষণিকভাবেও রচিত এই গানগুলি লোকসংস্কৃতির এক অমূল্য ভাণ্ডার হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। তবে বর্তমান প্রজম্ম এসব গীতে খুব একটা আগ্রহী নয়। তারা আধুনিক নামধারী পাশ্চাত্য ঢঙের অনুকরণীয় দেশী বিদেশি গান বাজাচ্ছেন। ফলে গ্রামীণ জনপদের বিয়ের গীত ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুরের শতবছরের বৃদ্ধ আবুল হোসেন বলেন, আধুনিকতার কারণে গ্রামের বিয়ের গীত গাওয়ার প্রথাটা প্রায় উঠে যাচ্ছে। একসময় এই গীত ছাড়া গ্রামে বিয়ের কথা ভাবাই যেত না। পরবর্তীতে হিজড়ারা নিজেদের ঢঙে এসব গীত গাইতে থাকেন। বিভিন্ন কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ের অনুষ্ঠানে মানুষ এখন গ্রামীণ প্রচলনকে ভুলে যাচ্ছে, ভুলে যাচ্ছে গ্রামীণ শিকর। এভাবেই হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম অঞ্চলের বিয়ের গীত। তবে নীলফামারী জেলার কিছু এলাকায় এখনো প্রচলন রয়েছে বিয়ের গীত ও বর কনে খেলা।
সৈয়দপুর কলেজের সাবেক অধ্য ও কথাসাহিত্যিক হাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের সমাজে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিয়ের গীত কি জিনিস এই সম্পর্কে তাদের ধারণা থাকবে না। তারা শুধু বাবা, মা, দাদা, দাদীর কাছে গল্প শুনে জানবে বিয়ের গীতের এর কথা। নীলফামারীর এসব ঐতিহ্য নিয়ে আমি প্রকাশ করেছি, যা নতুন প্রজন্মের কাজে লাগবে বলে জানান তিনি।

ছেলে-মেয়ের বিয়ে হবে আর গীত হবে না-এটি ভাবাই যেত না। নীলফামারীর সর্বত্র এই ছিলো প্রচলিত রীতি। গায়ে হলুদ থেকে শুরু হতো এই গীত। গীতের গানে বিয়ে বাড়ি হয়ে উঠতো আনন্দময়। সেই আনন্দ আর চোখে পড়ে না। গীতের অবস্থান দখল করেছে ডেক সেট।
গ্রামের বয়োবৃদ্ধরা বংশনুক্রমে এই গীত গেয়ে আনন্দ করে আসছেন। তাৎক্ষণিকভাবেও রচিত এই গানগুলি লোকসংস্কৃতির এক অমূল্য ভাণ্ডার হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। তবে বর্তমান প্রজম্ম এসব গীতে খুব একটা আগ্রহী নয়। তারা আধুনিক নামধারী পাশ্চাত্য ঢঙের অনুকরণীয় দেশী বিদেশি গান বাজাচ্ছেন। ফলে গ্রামীণ জনপদের বিয়ের গীত ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুরের শতবছরের বৃদ্ধ আবুল হোসেন বলেন, আধুনিকতার কারণে গ্রামের বিয়ের গীত গাওয়ার প্রথাটা প্রায় উঠে যাচ্ছে। একসময় এই গীত ছাড়া গ্রামে বিয়ের কথা ভাবাই যেত না। পরবর্তীতে হিজড়ারা নিজেদের ঢঙে এসব গীত গাইতে থাকেন। বিভিন্ন কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ের অনুষ্ঠানে মানুষ এখন গ্রামীণ প্রচলনকে ভুলে যাচ্ছে, ভুলে যাচ্ছে গ্রামীণ শিকর। এভাবেই হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম অঞ্চলের বিয়ের গীত। তবে নীলফামারী জেলার কিছু এলাকায় এখনো প্রচলন রয়েছে বিয়ের গীত ও বর কনে খেলা।
সৈয়দপুর কলেজের সাবেক অধ্য ও কথাসাহিত্যিক হাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের সমাজে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিয়ের গীত কি জিনিস এই সম্পর্কে তাদের ধারণা থাকবে না। তারা শুধু বাবা, মা, দাদা, দাদীর কাছে গল্প শুনে জানবে বিয়ের গীতের এর কথা। নীলফামারীর এসব ঐতিহ্য নিয়ে আমি প্রকাশ করেছি, যা নতুন প্রজন্মের কাজে লাগবে বলে জানান তিনি।

গাজীপুরের কোনাবাড়ী থানার দেওয়ালিয়াবাড়ি এলাকায় ইয়াসিন এন্টারপ্রাইজ নামক ঝুটের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে তিনটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ ঘণ্টা আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের মিথ্যা অপবাদ সইতে না পেরে বিষপান করেছেন ভাইবোন। এ ঘটনায় বোনের মৃত্যু হয়েছে। আর আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরেকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার ব্রক্ষ্মরাজপুর পুলিশ ফাঁড়িতে হামলার ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ধুলিহর (সানাপাড়া) এলাকার মোঃ ইমদাদুল ইসলাম (২৭), রহমত (৪৩) ও মোঃ আশিকুজ্জামান (২৫)।
১ দিন আগে
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাটকে শহীদ শরীফ ওসমান বিন হাদি-এর নামে নামকরণ করা হয়েছে, যিনি শৈশব ও কৈশোরের অমলিন স্মৃতিগুলো এই এলাকার নদীর তীর ও ঘাটের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন। বরিশাল বিআইডব্লিউটি-এর নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বৃহস্পতিবার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ দিন আগেগাজীপুরের কোনাবাড়ী থানার দেওয়ালিয়াবাড়ি এলাকায় ইয়াসিন এন্টারপ্রাইজ নামক ঝুটের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে তিনটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের মিথ্যা অপবাদ সইতে না পেরে বিষপান করেছেন ভাইবোন। এ ঘটনায় বোনের মৃত্যু হয়েছে। আর আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরেকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সাতক্ষীরার ব্রক্ষ্মরাজপুর পুলিশ ফাঁড়িতে হামলার ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ধুলিহর (সানাপাড়া) এলাকার মোঃ ইমদাদুল ইসলাম (২৭), রহমত (৪৩) ও মোঃ আশিকুজ্জামান (২৫)।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাটকে শহীদ শরীফ ওসমান বিন হাদি-এর নামে নামকরণ করা হয়েছে, যিনি শৈশব ও কৈশোরের অমলিন স্মৃতিগুলো এই এলাকার নদীর তীর ও ঘাটের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন। বরিশাল বিআইডব্লিউটি-এর নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বৃহস্পতিবার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।