ভোলা
ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস, মেডিকেল কলেজ এবং ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণসহ ছয় দফা দাবিতে ভোলার গ্যাস বোতলজাত করে নেওয়া " ইন্ট্রাকো কোম্পানি"র ভোলাস্থ অফিস ঘেরাও করেছে ভোলাবাসী।পরে এক পর্যায়ে ওই অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে আন্দোলন কারীরা।
এসময় আন্দোলনকারীরা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে তারা দাবি জানিয়ে আসছে। সরকার কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাই ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ না দিয়ে ভোলা থেকে অন্যত্র ভোলার গ্যাস নিতে দেওয়া হবে না। গ্যাস সংযোগ না দেওয়া পর্যন্ত ইন্ট্রাকোর কোন গাড়ি গ্যাস নিয়ে ভোলার বাইরে যেতে পারবে না।
আজ শনিবার (২৪ মে) দুপুরে ইন্ট্রাকো অফিসে তালা দেয়া হয়। এর আগে সকালে ভোলা শহরের বাংলা স্কুল মাঠে "আমরা ভোলাবাসী" এই ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আমরা ভোলাবাসী সংগঠনের আহ্বায়ক জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব গোলাম নবী আলমগীর। এসময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলমসহ বিভিন্ন দলের এবং সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের এক মাত্র দ্বীপ জেলা ভোলায় ২০ লক্ষ মানুষের বসবাস। প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস সমৃদ্ধ এই জেলার রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। ইতোমধ্যে এখানে গ্যাস ভিত্তিক উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্ৰীডে যুক্ত হয়েছে। জেলা শহরে প্রায় আড়াই হাজার আবাসিক সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় এক সিদ্ধান্ত সারা দেশের সাথে ভোলাতেও গ্যাসের আবাসিক সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। ভোলাবাসীর দাবি দ্বীপজেলা বিবেচনা করে ভোলা আবাসিক সংযোগ দেওয়া হোক।
এ সময় বক্তারা আরো বলেন, দেশের মূলভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ জেলা ভোলার ২২ লক্ষ মানুষ শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং যোগাযোগসহ মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। অথচ দ্বীপজেলা ভোলা গ্যাস সমৃদ্ধ ও খাদ্য শস্যে উদ্বৃত্ত এলাকা। গ্যাস জাতীয় সম্পদ। ভোলাসহ সারা বাংলাদেশের উন্নয়নে গ্যাস ব্যবহৃত হবে এটাই স্বাভাবিক। সারা পৃথিবীতে উত্তোলনস্থানের বাসিন্দাদের সুযোগ সুবিধা দিয়ে প্রাকৃতিক সম্পদ জাতীয় স্বার্থে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ভোলার গ্যাস ভোলাবাসীকে উপেক্ষা করে ভোলার বাহিরে যাবে এটা কোনভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয়। ভোলার গ্যাস ভোলাবাসীকে অগ্রাধিকার দিয়ে ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হবে।
প্রতি বছর ৫ লক্ষ মেঃ টন খাদ্য শস্য ভোলার বাহিরে যাচ্ছে। ভোলার দুইটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৪৪৫ মেঘাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রীডে যাচ্ছে এবং বছরে ১ লক্ষ ৮০ হাজার মেঃ টন ইলিশ ও ৪০ হাজার মেঃ টন অন্যান্য মাছ ভোলার বাহিরে যাচ্ছে। কিন্তু ভোলাবাসী সরকারের কাছ থেকে উল্লেখ যোগ্য কিছুই পাচ্ছে না। ভোলা দীর্ঘদিন ধরেই উপেক্ষিত।
দুঃখজনক ব্যাপার হলো ভোলায় কোনো মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল না থাকায় মানসম্পন্ন চিকিৎসা থেকে আমরা বঞ্চিত। এমনি ছোটখাটো কোন দুর্ঘটনা হলেও চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই। অনেকই ঢাকায় যাওয়ার পথেই মারা যান। তাই ভোলায় একটি মেডিকেল কলেজ জরুরি ভিত্তিতে স্থাপন করা প্রয়োজন।
ভোলার সঙ্গে বাংলাদেশের মূলভূখন্ডের কোনো সড়ক যোগাযোগ নেই। জরুরী হলেও ভোলা থেকে বের হওয়ার সুযোগ থাকেনা। ২০১৩ সনে ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ শুরু হয়ে ২০২৫ সনে উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিলো কিন্তু আজও ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ শুরু হয়নি।
আমরা ভোলাবাসী ০৬ দফা দাবী বাস্তবায়নে আন্দোলন করে যাচ্ছি। বিগত ও বর্তমান কোন সরকারই আমাদের দাবীর প্রতি কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা ইন্ট্রাকোর গ্যাস নেয়া বন্ধ করে দেয়। তখনই সরকার ভোলাবাসীর সাথে আলোচনা করার আগ্রহ দেখায়। বিগত ০৮ই মে ২০২৫ তারিখ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জনাব ড. মইনউদ্দিন সাহেব এ ব্যাপারে ভোলার জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় করে আমাদের যৌক্তিক দাবীগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে জানানো ও প্রধান উপদেষ্টার সাথে আলাপ করার জন্য ০৭ কর্মদিবস সময় নেন। আমরা তার সাথে একমত হয়ে "আমরা ভোলাবাসী” ১০ দিনের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করি। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে ১৯ মে ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারি নাই।
"আমরা ভোলাবাসী"র ৬ দফা দাবীসমূহ হলো যথা:-১। ভোলার প্রতিটি ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ স্থাপন।২। ভোলাবাসীর চিকিৎসার সুবিধার্থে ভোলায় একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপন ও ২৫০ শয্যা হাসপাতালটিকে আধুনিকায়নকরণ।৩। ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণ কাজ শুরু করা।8।গ্যাস ভিত্তিক বৃহৎ সার কারখানাসহ ভোলায় ইপিজেড গড়ে তোলা।৫।ভোলাকে স্থায়ীভাবে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করা।৬। ভোলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ, কোস্টগার্ড,র্যাব সদস্যগণ সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস, মেডিকেল কলেজ এবং ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণসহ ছয় দফা দাবিতে ভোলার গ্যাস বোতলজাত করে নেওয়া " ইন্ট্রাকো কোম্পানি"র ভোলাস্থ অফিস ঘেরাও করেছে ভোলাবাসী।পরে এক পর্যায়ে ওই অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে আন্দোলন কারীরা।
এসময় আন্দোলনকারীরা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে তারা দাবি জানিয়ে আসছে। সরকার কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাই ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ না দিয়ে ভোলা থেকে অন্যত্র ভোলার গ্যাস নিতে দেওয়া হবে না। গ্যাস সংযোগ না দেওয়া পর্যন্ত ইন্ট্রাকোর কোন গাড়ি গ্যাস নিয়ে ভোলার বাইরে যেতে পারবে না।
আজ শনিবার (২৪ মে) দুপুরে ইন্ট্রাকো অফিসে তালা দেয়া হয়। এর আগে সকালে ভোলা শহরের বাংলা স্কুল মাঠে "আমরা ভোলাবাসী" এই ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আমরা ভোলাবাসী সংগঠনের আহ্বায়ক জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব গোলাম নবী আলমগীর। এসময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলমসহ বিভিন্ন দলের এবং সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের এক মাত্র দ্বীপ জেলা ভোলায় ২০ লক্ষ মানুষের বসবাস। প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস সমৃদ্ধ এই জেলার রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। ইতোমধ্যে এখানে গ্যাস ভিত্তিক উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্ৰীডে যুক্ত হয়েছে। জেলা শহরে প্রায় আড়াই হাজার আবাসিক সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় এক সিদ্ধান্ত সারা দেশের সাথে ভোলাতেও গ্যাসের আবাসিক সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। ভোলাবাসীর দাবি দ্বীপজেলা বিবেচনা করে ভোলা আবাসিক সংযোগ দেওয়া হোক।
এ সময় বক্তারা আরো বলেন, দেশের মূলভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ জেলা ভোলার ২২ লক্ষ মানুষ শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং যোগাযোগসহ মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। অথচ দ্বীপজেলা ভোলা গ্যাস সমৃদ্ধ ও খাদ্য শস্যে উদ্বৃত্ত এলাকা। গ্যাস জাতীয় সম্পদ। ভোলাসহ সারা বাংলাদেশের উন্নয়নে গ্যাস ব্যবহৃত হবে এটাই স্বাভাবিক। সারা পৃথিবীতে উত্তোলনস্থানের বাসিন্দাদের সুযোগ সুবিধা দিয়ে প্রাকৃতিক সম্পদ জাতীয় স্বার্থে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ভোলার গ্যাস ভোলাবাসীকে উপেক্ষা করে ভোলার বাহিরে যাবে এটা কোনভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয়। ভোলার গ্যাস ভোলাবাসীকে অগ্রাধিকার দিয়ে ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হবে।
প্রতি বছর ৫ লক্ষ মেঃ টন খাদ্য শস্য ভোলার বাহিরে যাচ্ছে। ভোলার দুইটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৪৪৫ মেঘাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রীডে যাচ্ছে এবং বছরে ১ লক্ষ ৮০ হাজার মেঃ টন ইলিশ ও ৪০ হাজার মেঃ টন অন্যান্য মাছ ভোলার বাহিরে যাচ্ছে। কিন্তু ভোলাবাসী সরকারের কাছ থেকে উল্লেখ যোগ্য কিছুই পাচ্ছে না। ভোলা দীর্ঘদিন ধরেই উপেক্ষিত।
দুঃখজনক ব্যাপার হলো ভোলায় কোনো মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল না থাকায় মানসম্পন্ন চিকিৎসা থেকে আমরা বঞ্চিত। এমনি ছোটখাটো কোন দুর্ঘটনা হলেও চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই। অনেকই ঢাকায় যাওয়ার পথেই মারা যান। তাই ভোলায় একটি মেডিকেল কলেজ জরুরি ভিত্তিতে স্থাপন করা প্রয়োজন।
ভোলার সঙ্গে বাংলাদেশের মূলভূখন্ডের কোনো সড়ক যোগাযোগ নেই। জরুরী হলেও ভোলা থেকে বের হওয়ার সুযোগ থাকেনা। ২০১৩ সনে ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ শুরু হয়ে ২০২৫ সনে উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিলো কিন্তু আজও ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ শুরু হয়নি।
আমরা ভোলাবাসী ০৬ দফা দাবী বাস্তবায়নে আন্দোলন করে যাচ্ছি। বিগত ও বর্তমান কোন সরকারই আমাদের দাবীর প্রতি কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা ইন্ট্রাকোর গ্যাস নেয়া বন্ধ করে দেয়। তখনই সরকার ভোলাবাসীর সাথে আলোচনা করার আগ্রহ দেখায়। বিগত ০৮ই মে ২০২৫ তারিখ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জনাব ড. মইনউদ্দিন সাহেব এ ব্যাপারে ভোলার জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় করে আমাদের যৌক্তিক দাবীগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে জানানো ও প্রধান উপদেষ্টার সাথে আলাপ করার জন্য ০৭ কর্মদিবস সময় নেন। আমরা তার সাথে একমত হয়ে "আমরা ভোলাবাসী” ১০ দিনের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করি। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে ১৯ মে ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারি নাই।
"আমরা ভোলাবাসী"র ৬ দফা দাবীসমূহ হলো যথা:-১। ভোলার প্রতিটি ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ স্থাপন।২। ভোলাবাসীর চিকিৎসার সুবিধার্থে ভোলায় একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপন ও ২৫০ শয্যা হাসপাতালটিকে আধুনিকায়নকরণ।৩। ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণ কাজ শুরু করা।8।গ্যাস ভিত্তিক বৃহৎ সার কারখানাসহ ভোলায় ইপিজেড গড়ে তোলা।৫।ভোলাকে স্থায়ীভাবে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করা।৬। ভোলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ, কোস্টগার্ড,র্যাব সদস্যগণ সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
সুন্দরবন ঘেঁষা সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নূরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে নবীন প্রবীণ শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। এ উপলক্ষ্যে এক মিলন মেলার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনানান অভিযোগে ও বরিশালে কোস্টগার্ডের দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
১ দিন আগেদীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
৩ দিন আগেপঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
৩ দিন আগেসুন্দরবন ঘেঁষা সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নূরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে নবীন প্রবীণ শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। এ উপলক্ষ্যে এক মিলন মেলার আয়োজন করা হয়।
নানান অভিযোগে ও বরিশালে কোস্টগার্ডের দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
পঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।