বাংলা নববর্ষ
পঞ্চগড়
নববর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে দুই বাংলার (ভারত ও বাংলাদেশ) মানুষ মিলিত হয়ে থাকেন পঞ্চগড়ের বাংলাদেশ -ভারত সীমান্তের কাটাতারের বেড়ার কাছে। আর এটি অনেকদিন ধরে চলে আসছিল। সাধারনত সুখ- দু:খের গল্প আর সামান্য উপহার বিনিময় করে থাকেন আগতরা নিকট আত্মীয়দের মাঝে।
কিন্তু এবারও সেই আনন্দের কাটাতারের মিলন মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারছেন না পঞ্চগড় সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপেক্ষায় থাকা মানুষেরা।
এর আগে কোভিডকালীন সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সহ উভয় দেশের সরকারের নির্দেশনা না থাকায দুই বাংলার এ আয়োজন বন্ধ ছিল।
এদিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পঞ্চগড়-১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুল ইসলাম। একই সাথে ভিন্ন এই আয়োজন বন্ধ থাকায় সীমান্তের কাছে সর্বসাধারণের প্রবেশে নিরুৎসাহিত করেছেন এই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, সীমান্ত নিরাপত্তায় বিজিবি তৎপর রয়েছে, আশা করি সাধারণ মানুষ নববর্ষকে কেন্দ্র করে সীমান্তে ছুটে যাবে না। একই সাথে সীমান্ত আইন লঙ্ঘন করবে না।
জানা গেছে, সাধারণত পহেলা ও দ্বিতীয় বৈশাখে পঞ্চগড়ের অমরখানা, শুকানি, মাগুরমারি সীমান্তসহ বিভিন্ন সীমান্তের কাঁটাতারের পাশে প্রায় ৫-৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দুই বাংলার এই মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এ সময় দু'দেশের হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হয়ে একে অন্যের সাথে কথা ও ভাববিনিময় করতেন। তবে এবারও সেই অন্যরকম আনন্দ চোখে পড়বে না।
উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে কিছু পরিবার বা পরিবারের অনেকে ভারতে চলে যায় আবার ভারতের কিছু পরিবার বা পরিবারের কিছু মানুষ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসেন। ফলে দেশ ভাগের সাথে পরিবার গুলো ভাগ হয়ে গেলেও আত্মীয়তার বন্ধন থেকে যায় অটুট। বিগত বহু বছর ধরে দুই দেশের সম্মতিতে হয়ে আসছিল কাটাতারের দুই ধারে সজনদের এ মিলন মেলা।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলী বলেন, সীমান্তের কাটাতারের মিলন মেলা নিয়ে আমরা কোন নির্দেশনা পাই নি। এবারও পঞ্চগড়ের বিভিন্ন সীমান্তে বসছেনা দুই বাংলার মিলন মেলা।
নববর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে দুই বাংলার (ভারত ও বাংলাদেশ) মানুষ মিলিত হয়ে থাকেন পঞ্চগড়ের বাংলাদেশ -ভারত সীমান্তের কাটাতারের বেড়ার কাছে। আর এটি অনেকদিন ধরে চলে আসছিল। সাধারনত সুখ- দু:খের গল্প আর সামান্য উপহার বিনিময় করে থাকেন আগতরা নিকট আত্মীয়দের মাঝে।
কিন্তু এবারও সেই আনন্দের কাটাতারের মিলন মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারছেন না পঞ্চগড় সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপেক্ষায় থাকা মানুষেরা।
এর আগে কোভিডকালীন সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সহ উভয় দেশের সরকারের নির্দেশনা না থাকায দুই বাংলার এ আয়োজন বন্ধ ছিল।
এদিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পঞ্চগড়-১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুল ইসলাম। একই সাথে ভিন্ন এই আয়োজন বন্ধ থাকায় সীমান্তের কাছে সর্বসাধারণের প্রবেশে নিরুৎসাহিত করেছেন এই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, সীমান্ত নিরাপত্তায় বিজিবি তৎপর রয়েছে, আশা করি সাধারণ মানুষ নববর্ষকে কেন্দ্র করে সীমান্তে ছুটে যাবে না। একই সাথে সীমান্ত আইন লঙ্ঘন করবে না।
জানা গেছে, সাধারণত পহেলা ও দ্বিতীয় বৈশাখে পঞ্চগড়ের অমরখানা, শুকানি, মাগুরমারি সীমান্তসহ বিভিন্ন সীমান্তের কাঁটাতারের পাশে প্রায় ৫-৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দুই বাংলার এই মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এ সময় দু'দেশের হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হয়ে একে অন্যের সাথে কথা ও ভাববিনিময় করতেন। তবে এবারও সেই অন্যরকম আনন্দ চোখে পড়বে না।
উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে কিছু পরিবার বা পরিবারের অনেকে ভারতে চলে যায় আবার ভারতের কিছু পরিবার বা পরিবারের কিছু মানুষ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসেন। ফলে দেশ ভাগের সাথে পরিবার গুলো ভাগ হয়ে গেলেও আত্মীয়তার বন্ধন থেকে যায় অটুট। বিগত বহু বছর ধরে দুই দেশের সম্মতিতে হয়ে আসছিল কাটাতারের দুই ধারে সজনদের এ মিলন মেলা।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলী বলেন, সীমান্তের কাটাতারের মিলন মেলা নিয়ে আমরা কোন নির্দেশনা পাই নি। এবারও পঞ্চগড়ের বিভিন্ন সীমান্তে বসছেনা দুই বাংলার মিলন মেলা।
রোববার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় (ঢাকা ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের সামনে) খোলা ম্যানহোলে পড়ে যান এবং নিখোঁজ হন ফারিয়া
২ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির বাঘাইহাটের দুর্গম পাহাড়ে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযান এবং গুলি বিনিময়। একে-৪৭ ও রাইফেলসহ অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার। অপারেশন চলমান আছে
২ ঘণ্টা আগেঅভিযানে দক্ষিণ সোনাপাহাড় এলাকার মোঃ নুরুন নবী ওরফে রনি (২৬) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি সিএনজি ও ১৮ বোতল হুইস্কি/বোটকা জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে স্থানীয় স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দ তালিকা প্রস্তুত করা হয়
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী আমলের প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছিলেন সাংবাদিক দীপু। প্রবাসে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে কাজ করায় যারা জড়িত ছিলেন সে তালিকায় তার নাম ছিল গোয়েন্দাদের টপলিস্টে। একারণে দীর্ঘ প্রায় নয় বছর তিনি দেশে ফিরতে পারেননি
৩ ঘণ্টা আগেরোববার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় (ঢাকা ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের সামনে) খোলা ম্যানহোলে পড়ে যান এবং নিখোঁজ হন ফারিয়া
রাঙামাটির বাঘাইহাটের দুর্গম পাহাড়ে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযান এবং গুলি বিনিময়। একে-৪৭ ও রাইফেলসহ অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার। অপারেশন চলমান আছে
অভিযানে দক্ষিণ সোনাপাহাড় এলাকার মোঃ নুরুন নবী ওরফে রনি (২৬) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি সিএনজি ও ১৮ বোতল হুইস্কি/বোটকা জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে স্থানীয় স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দ তালিকা প্রস্তুত করা হয়
আওয়ামী আমলের প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছিলেন সাংবাদিক দীপু। প্রবাসে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে কাজ করায় যারা জড়িত ছিলেন সে তালিকায় তার নাম ছিল গোয়েন্দাদের টপলিস্টে। একারণে দীর্ঘ প্রায় নয় বছর তিনি দেশে ফিরতে পারেননি