পঞ্চগড় প্রতিনিধি
ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে পঞ্চগড়ে শিবিরের গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে ইসলামী ছাত্রশিবিরের পঞ্চগড় জেলা শাখার আয়োজনে জেলা শহরের ডোকরো পাড়া এমআর কলেজ রোড থেকে গণমিছিলটি বের করা হয়। মিছিলটি পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়ক হয়ে জেলা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি সোহেল রানা, পঞ্চগড় জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি জুলফিকার রহমান, সেক্রেটারি রাশেদ ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের নাগরিকদের উপর নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়েছে। যারাই তাদের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। তাদের আয়রা ঘরে রাখা হয়েছে। শুধু ঢাকা শহরে ৮টি আয়রা ঘরেরসন্ধান পাওয়া গেছে। তারা বন্দুক যুদ্ধের নামে ১ হাজার ৯২৬ জন ভাইকে হত্যা করেছে। গত ১৫ বছরে তারা প্রায় ১৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। যা দেশের জাতীয় বাজেটের তিনগুন। তারা দুর্নীতির বীজ বপন করে গিয়েছিল। অবিলম্বে ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে। ছাত্রলীগের মত আওয়ামী লীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবে। তাদের কোন ছাড় বা নমনীয়তা দেখানো যাবেনা। আগামীতেও এক হয়ে ফ্যাসিস্টের সকল অপকর্মের জবাব দেয়া হবে।
গণ মিছিলে জেলা ছাত্র শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে পঞ্চগড়ে শিবিরের গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে ইসলামী ছাত্রশিবিরের পঞ্চগড় জেলা শাখার আয়োজনে জেলা শহরের ডোকরো পাড়া এমআর কলেজ রোড থেকে গণমিছিলটি বের করা হয়। মিছিলটি পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়ক হয়ে জেলা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি সোহেল রানা, পঞ্চগড় জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি জুলফিকার রহমান, সেক্রেটারি রাশেদ ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের নাগরিকদের উপর নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়েছে। যারাই তাদের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। তাদের আয়রা ঘরে রাখা হয়েছে। শুধু ঢাকা শহরে ৮টি আয়রা ঘরেরসন্ধান পাওয়া গেছে। তারা বন্দুক যুদ্ধের নামে ১ হাজার ৯২৬ জন ভাইকে হত্যা করেছে। গত ১৫ বছরে তারা প্রায় ১৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। যা দেশের জাতীয় বাজেটের তিনগুন। তারা দুর্নীতির বীজ বপন করে গিয়েছিল। অবিলম্বে ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে। ছাত্রলীগের মত আওয়ামী লীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবে। তাদের কোন ছাড় বা নমনীয়তা দেখানো যাবেনা। আগামীতেও এক হয়ে ফ্যাসিস্টের সকল অপকর্মের জবাব দেয়া হবে।
গণ মিছিলে জেলা ছাত্র শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।