স্টাফ রিপোর্টার
একটি চায়ের দোকান করতে পারলেই পরিবার পরিজনের সঙ্গে থেকে যেতে পারতেন সাতক্ষীরার ৬৭ বছরের শানা। ৩২ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে তিনি এ চেষ্টাই করে যাচ্ছেন। তবে এ স্বপ্ন এখনো পূরণ হয়নি তার।
জীবন ও জীবিকার তাগিদে এখনো প্রায় ১৮ ঘণ্টা রিকশা চালান মানুষটি। চষে বেড়ান ঢাকার সব অলিগলি। দিন-রাত হাড়ভাঙা পরিশ্রমের পর বিছানায় পিঠ লাগালেই ডুবে যান ঘুমের ঘোরে। পরিবার ছাড়া একাকী এভাবেই কেটে যাচ্ছে শানার জীবন।
গত ৩২ বছরে এই রাজধানীর কত পরিবর্তন দেখেছেন শানা। কিন্তু নিজের কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেননি।
প্রতিনিয়ত রিকশার চাকা ঘুরলেও ভাগ্যের চাকা যেন ঘোরেনি তার।
তবে এসব নিয়ে এখন আর কোনো দুঃখ নেই তার। তাই এখন আর নতুন করে কোনো স্বপ্নও দেখেননি তিনি। ঘামে যেন ভিজে গেছে জীবনের সব স্বপ্ন।
তবে ভেজা স্বপ্নেও জীবনে সুখ একটাই। এই বয়সেও সুস্থ শরীর নিয়ে কাজ করতে পারছেন। এ আর কম কী?
একটি চায়ের দোকান করতে পারলেই পরিবার পরিজনের সঙ্গে থেকে যেতে পারতেন সাতক্ষীরার ৬৭ বছরের শানা। ৩২ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে তিনি এ চেষ্টাই করে যাচ্ছেন। তবে এ স্বপ্ন এখনো পূরণ হয়নি তার।
জীবন ও জীবিকার তাগিদে এখনো প্রায় ১৮ ঘণ্টা রিকশা চালান মানুষটি। চষে বেড়ান ঢাকার সব অলিগলি। দিন-রাত হাড়ভাঙা পরিশ্রমের পর বিছানায় পিঠ লাগালেই ডুবে যান ঘুমের ঘোরে। পরিবার ছাড়া একাকী এভাবেই কেটে যাচ্ছে শানার জীবন।
গত ৩২ বছরে এই রাজধানীর কত পরিবর্তন দেখেছেন শানা। কিন্তু নিজের কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেননি।
প্রতিনিয়ত রিকশার চাকা ঘুরলেও ভাগ্যের চাকা যেন ঘোরেনি তার।
তবে এসব নিয়ে এখন আর কোনো দুঃখ নেই তার। তাই এখন আর নতুন করে কোনো স্বপ্নও দেখেননি তিনি। ঘামে যেন ভিজে গেছে জীবনের সব স্বপ্ন।
তবে ভেজা স্বপ্নেও জীবনে সুখ একটাই। এই বয়সেও সুস্থ শরীর নিয়ে কাজ করতে পারছেন। এ আর কম কী?