সাতক্ষীরা
মাগুরায় শিকার শিশু আছিয়াকে পাশবিক নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যার প্রতিবাদে ও এ ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সাতক্ষীরা জেলা মহিলা বিভাগের আয়োজনে আজ সোমবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে, বেঁচে থাকা ও নিরাপত্তার অধিকার দাও, ধর্ষকদের প্রকাশ্য জনসম্মুখে ফাঁসি চাই, দিতে হবে, দিতে হবে, ধর্ষণ মামলা ৯০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি কর, করতে হবে, ধর্ষণ মামলায় জামিন বিধান বাতিল কর, করত হবে, ধর্ষণ মামলায় এক বিধান, এক শাস্তি, ধর্ষককে ফাঁসি চাই, দিতে হবে’ এসব নানা শ্লোগানের প্লাকার্ড হাতে নিয়ে ধর্ষকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দাবি জানান তারা ।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জেলা মহিলা বিভাগের সেক্রেটারী ও কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য গুলশান আরা, সংগঠনটির কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য জয়নাব পারভীন ও সহকারী সেক্রেটারী জয়নব তাহেরাসহ অন্যান্যরা।
বক্তারা বলেন, আছিয়া হত্যার মামলার রায় দ্রুত সময়ের মধ্যে দিতে হবে এবং আসামীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফঁসি দিতে হবে।
একই সাথে সকল ধর্ষককে ফাঁসি দিতে হবে। ধর্মহীনতার চর্চা এবং নৈতিকতাহীন শিক্ষা মূল্যবোধের অবক্ষয়ের জন্য দায়ী, ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু এবং ধর্মীয় মূল্যবোধে জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে।
বিচারের দীর্ঘ সূত্রিতা পরিহার করতে হবে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ধর্ষণ মামলায় কারাদন্ডের বিধান বাতিল করে শুধুমাত্র মৃত্যুদ্বন্ডের (ফাঁসি) বিধান করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকার ৯০ দিনের মধ্যে ধর্ষণ মামলা নিষ্পত্তি করার এবং জামিন বিধান বাতিল করার যে ঘোষণা দিয়েছে আমরা এই ঘোষণার বাস্তবায়ন চাই। শিশু আছিয়াকে শুধু ধর্ষণ করা হয়নি হত্যাও করা হয়েছে। মানববন্ধনে এসময় জামায়াতের কয়েকশ নারী কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাগুরায় শিকার শিশু আছিয়াকে পাশবিক নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যার প্রতিবাদে ও এ ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সাতক্ষীরা জেলা মহিলা বিভাগের আয়োজনে আজ সোমবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে, বেঁচে থাকা ও নিরাপত্তার অধিকার দাও, ধর্ষকদের প্রকাশ্য জনসম্মুখে ফাঁসি চাই, দিতে হবে, দিতে হবে, ধর্ষণ মামলা ৯০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি কর, করতে হবে, ধর্ষণ মামলায় জামিন বিধান বাতিল কর, করত হবে, ধর্ষণ মামলায় এক বিধান, এক শাস্তি, ধর্ষককে ফাঁসি চাই, দিতে হবে’ এসব নানা শ্লোগানের প্লাকার্ড হাতে নিয়ে ধর্ষকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দাবি জানান তারা ।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জেলা মহিলা বিভাগের সেক্রেটারী ও কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য গুলশান আরা, সংগঠনটির কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য জয়নাব পারভীন ও সহকারী সেক্রেটারী জয়নব তাহেরাসহ অন্যান্যরা।
বক্তারা বলেন, আছিয়া হত্যার মামলার রায় দ্রুত সময়ের মধ্যে দিতে হবে এবং আসামীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফঁসি দিতে হবে।
একই সাথে সকল ধর্ষককে ফাঁসি দিতে হবে। ধর্মহীনতার চর্চা এবং নৈতিকতাহীন শিক্ষা মূল্যবোধের অবক্ষয়ের জন্য দায়ী, ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু এবং ধর্মীয় মূল্যবোধে জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে।
বিচারের দীর্ঘ সূত্রিতা পরিহার করতে হবে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ধর্ষণ মামলায় কারাদন্ডের বিধান বাতিল করে শুধুমাত্র মৃত্যুদ্বন্ডের (ফাঁসি) বিধান করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকার ৯০ দিনের মধ্যে ধর্ষণ মামলা নিষ্পত্তি করার এবং জামিন বিধান বাতিল করার যে ঘোষণা দিয়েছে আমরা এই ঘোষণার বাস্তবায়ন চাই। শিশু আছিয়াকে শুধু ধর্ষণ করা হয়নি হত্যাও করা হয়েছে। মানববন্ধনে এসময় জামায়াতের কয়েকশ নারী কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুর সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুফ দিয়া লায়েক মাতুব্বরের মেয়ে তাছলিমা বেগমের বিরুদ্ধে নকল ও জাল সার্টিফিকেট বানিয়ে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে
৩০ মিনিট আগেখুলনা মোংলা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদের অপর নাম। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, ঝরছে নিরীহ মানুষের প্রাণ। খানাখন্দ, ভাঙাচোরা সড়ক, অপ্রশস্ত দুই লেন, আর নিয়ন্ত্রণহীন যানবাহন সব মিলিয়ে এ সড়কে সাধারণ মানুষের জীবন যেন হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত।
১৫ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য এবং সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
১৫ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মহালছড়ি উপজেলা সফর করেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেফরিদপুর সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুফ দিয়া লায়েক মাতুব্বরের মেয়ে তাছলিমা বেগমের বিরুদ্ধে নকল ও জাল সার্টিফিকেট বানিয়ে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে
খুলনা মোংলা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদের অপর নাম। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, ঝরছে নিরীহ মানুষের প্রাণ। খানাখন্দ, ভাঙাচোরা সড়ক, অপ্রশস্ত দুই লেন, আর নিয়ন্ত্রণহীন যানবাহন সব মিলিয়ে এ সড়কে সাধারণ মানুষের জীবন যেন হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য এবং সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মহালছড়ি উপজেলা সফর করেছেন।