দিনাজপুর
দিনাজপুরের বিরল উপজেলার এনায়েতপুর সীমান্তে ১৩ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
বুধবার (২৮ মে) দিবাগত রাতে তাদেরকে পুশইন করা হয়। যার মধ্যে এই অধিকাংশই নারী।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে ১টার দিকে সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় তাদেরকে আটক করে টহলরত বিজিবির সদস্যরা। পরে তাদেরকে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। নাম ও পরিচয় যাচাই শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আটকদের মধ্যে ১১ জন নারী ও দুইজন পুরুষ। নারীদের মধ্যে একজন গর্ভবতী রয়েছেন।
দিনাজপুর ৪২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আব্দুল্লাহ আল মঈন হুসেন বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে আমাদের প্রতিবেশী দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী কর্তৃক পুশইনের ঘটনা বেড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের সীমান্তেও পুশইনের প্রবণতা দেখা দিয়েছে। বিজিবি সদস্যরা সীমান্ত এলাকায় সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে। স্থানীয় জনগণও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছে।
তিনি বলেন, তাঁদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। বাংলাদেশি নাগরিক পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর আইনানুগ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদে তারা স্বীকার করেছে যে, গত এক মাস আগে ভারতীয় পুলিশ কর্তৃক তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদেরকে কোনো নির্যাতনের বিষয়ে আমাদের কাছে তারা স্বীকার করেনি।
দিনাজপুরের বিরল উপজেলার এনায়েতপুর সীমান্তে ১৩ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
বুধবার (২৮ মে) দিবাগত রাতে তাদেরকে পুশইন করা হয়। যার মধ্যে এই অধিকাংশই নারী।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে ১টার দিকে সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় তাদেরকে আটক করে টহলরত বিজিবির সদস্যরা। পরে তাদেরকে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। নাম ও পরিচয় যাচাই শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আটকদের মধ্যে ১১ জন নারী ও দুইজন পুরুষ। নারীদের মধ্যে একজন গর্ভবতী রয়েছেন।
দিনাজপুর ৪২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আব্দুল্লাহ আল মঈন হুসেন বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে আমাদের প্রতিবেশী দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী কর্তৃক পুশইনের ঘটনা বেড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের সীমান্তেও পুশইনের প্রবণতা দেখা দিয়েছে। বিজিবি সদস্যরা সীমান্ত এলাকায় সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে। স্থানীয় জনগণও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছে।
তিনি বলেন, তাঁদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। বাংলাদেশি নাগরিক পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর আইনানুগ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদে তারা স্বীকার করেছে যে, গত এক মাস আগে ভারতীয় পুলিশ কর্তৃক তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদেরকে কোনো নির্যাতনের বিষয়ে আমাদের কাছে তারা স্বীকার করেনি।