সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
ওয়ার্ড কমিটি গঠন ও দলীয় ফরম বিতরণ করতে গিয়ে সাতক্ষীরায় বিএনপি নিজেরাই সংঘাত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে। এর ফলে বিএনপি অভ্যন্তরীণ কোন্দল মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ওয়ার্ড কমিটি করতে যাওয়া মানেই সংঘাত সংঘর্ষ। এমন ঘটনার প্রেক্ষিতে অবশেষ সাতক্ষীরা জেলা ৭ টি উপজেলা ও দুটি পৌর সভার ওয়ার্ড কমিটি গঠন ,দলীয় ফরম বিতরণসহ দলীয় কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
রোববার (০২ ফেব্রুয়ারি) খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ওয়ার্ড কমিটি গঠন ও ফরম বিতরণ কার্যক্রম এবং সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ ইফতেখার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এমনকি সৈয়দ ইফতেখার আলী তার নিজের ফেসবুক আইডিতে এ তথ্যটি দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত: গত ১৫ দিনের ব্যবধানে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর,কালিগঞ্জ, দেবহাটা ও আশাশুনি উপজেলার ইউনিয়ন গুলির বিভিন্ন ওয়ার্ড কমিটি গঠন নিয়ে বিএনপি নিজেরাই সংঘাত ও সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। কমিটি গঠন নিয়ে কয়েকটি স্থানে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এসব এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী টহল জোরদার করা হয়। এরপরও শ্যামনগর,
ওয়ার্ড কমিটি গঠন ও দলীয় ফরম বিতরণ করতে গিয়ে সাতক্ষীরায় বিএনপি নিজেরাই সংঘাত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে। এর ফলে বিএনপি অভ্যন্তরীণ কোন্দল মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ওয়ার্ড কমিটি করতে যাওয়া মানেই সংঘাত সংঘর্ষ। এমন ঘটনার প্রেক্ষিতে অবশেষ সাতক্ষীরা জেলা ৭ টি উপজেলা ও দুটি পৌর সভার ওয়ার্ড কমিটি গঠন ,দলীয় ফরম বিতরণসহ দলীয় কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
রোববার (০২ ফেব্রুয়ারি) খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ওয়ার্ড কমিটি গঠন ও ফরম বিতরণ কার্যক্রম এবং সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ ইফতেখার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এমনকি সৈয়দ ইফতেখার আলী তার নিজের ফেসবুক আইডিতে এ তথ্যটি দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত: গত ১৫ দিনের ব্যবধানে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর,কালিগঞ্জ, দেবহাটা ও আশাশুনি উপজেলার ইউনিয়ন গুলির বিভিন্ন ওয়ার্ড কমিটি গঠন নিয়ে বিএনপি নিজেরাই সংঘাত ও সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। কমিটি গঠন নিয়ে কয়েকটি স্থানে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এসব এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী টহল জোরদার করা হয়। এরপরও শ্যামনগর,