৫০ কোটি টাকার ক্ষতি, পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহ
খাগড়াছড়ি
মেঘ-পাহাড়ের উপত্যকা রাঙামাটি বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালি পর্যটন কেন্দ্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শতাধিক স্থাপনা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সাময়িকভাবে সেখানে পর্যটকদের যাতায়াত বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার বলেন, গতকাল সোমবার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২০টির বেশি রিসোর্ট, কটেজ ও ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। ঘটনার পর পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাময়িক এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর সেখান থেকে পর্যটকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রশাসন বলছে, আনুমানিক ক্ষতির পরিমান ৫০ কোটি টাকা। আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে যাওয়ায় চরম সংকটে স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ২০০ মানুষ। ফায়ার সার্ভিস বলছে, দুর্গম এলাকায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় বেড়েছে আগুনের ক্ষয়ক্ষতি।
সাজেকের ইতিহাসের ভয়াবহতম অগ্নিকাণ্ডে রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট ও দোকানের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্থানীয়রা। আগুনে ঘরবাড়ি পুড়ে যাওয়ায় সাজেকের রুইলুই পাড়ার একটি স্টোন গার্ডেনে রাত কাটিয়েছে স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষ।
আগুনে লুসাই জনগোষ্ঠীর ১৬টি ও ত্রিপুরাদের ১৯টি বসতঘর পুড়ে যায়। সামান্য কিছু মালামাল ও আসবাবপত্র রক্ষা করতে পারলেও পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ঘরবাড়ি। ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় শেষ সম্বল হারানো মানুষেরা।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয়দের জরুরি খাবার ও আশ্রয় দিয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সাজেকের রিসোর্ট মালিকেরা। নিঃস্ব মানুষদের সহায়তায় সরকার ও বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান স্থানীয় জনপ্রতিনিধির। সাজেকের ইউপি সদস্য অনিত্য ত্রিপুরা বলেন, ‘সরকারের কাছে একটা আহ্বান, সরকার যেন এগিয়ে আসে।’
ফায়ার সার্ভিস বলছে, বেশিরভাগ রিসোর্ট কাঠের বাড়ি হওয়ায় বাতাসে তীব্রতায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। রিসোর্টে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপন সরঞ্জাম না থাকায় আগুন নেভানো যায়নি।
খাগড়াছড়ির ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পূর্ণচন্দ্র মুৎসুদ্দি বলছেন, ‘প্রত্যেকটা দোকান-রিসোর্ট-ঘরবাড়িতে অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম থাকে। এখানে এমন ছিল না। এ কারণে শুরুতে নির্বাপণ করা যায়নি। তাতে ছড়িয়ে পড়ে আগুন।’
তবে, আগুন কীভাবে লেগেছে সে ব্যাপারে এখনো পরিষ্কার জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। সাজেকে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন।
মেঘ-পাহাড়ের উপত্যকা রাঙামাটি বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালি পর্যটন কেন্দ্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শতাধিক স্থাপনা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সাময়িকভাবে সেখানে পর্যটকদের যাতায়াত বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার বলেন, গতকাল সোমবার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২০টির বেশি রিসোর্ট, কটেজ ও ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। ঘটনার পর পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাময়িক এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর সেখান থেকে পর্যটকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রশাসন বলছে, আনুমানিক ক্ষতির পরিমান ৫০ কোটি টাকা। আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে যাওয়ায় চরম সংকটে স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ২০০ মানুষ। ফায়ার সার্ভিস বলছে, দুর্গম এলাকায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় বেড়েছে আগুনের ক্ষয়ক্ষতি।
সাজেকের ইতিহাসের ভয়াবহতম অগ্নিকাণ্ডে রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট ও দোকানের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্থানীয়রা। আগুনে ঘরবাড়ি পুড়ে যাওয়ায় সাজেকের রুইলুই পাড়ার একটি স্টোন গার্ডেনে রাত কাটিয়েছে স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষ।
আগুনে লুসাই জনগোষ্ঠীর ১৬টি ও ত্রিপুরাদের ১৯টি বসতঘর পুড়ে যায়। সামান্য কিছু মালামাল ও আসবাবপত্র রক্ষা করতে পারলেও পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ঘরবাড়ি। ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় শেষ সম্বল হারানো মানুষেরা।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয়দের জরুরি খাবার ও আশ্রয় দিয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সাজেকের রিসোর্ট মালিকেরা। নিঃস্ব মানুষদের সহায়তায় সরকার ও বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান স্থানীয় জনপ্রতিনিধির। সাজেকের ইউপি সদস্য অনিত্য ত্রিপুরা বলেন, ‘সরকারের কাছে একটা আহ্বান, সরকার যেন এগিয়ে আসে।’
ফায়ার সার্ভিস বলছে, বেশিরভাগ রিসোর্ট কাঠের বাড়ি হওয়ায় বাতাসে তীব্রতায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। রিসোর্টে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপন সরঞ্জাম না থাকায় আগুন নেভানো যায়নি।
খাগড়াছড়ির ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পূর্ণচন্দ্র মুৎসুদ্দি বলছেন, ‘প্রত্যেকটা দোকান-রিসোর্ট-ঘরবাড়িতে অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম থাকে। এখানে এমন ছিল না। এ কারণে শুরুতে নির্বাপণ করা যায়নি। তাতে ছড়িয়ে পড়ে আগুন।’
তবে, আগুন কীভাবে লেগেছে সে ব্যাপারে এখনো পরিষ্কার জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। সাজেকে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন।
কক্সবাজারের পেকুয়া থেকে অপহৃত তিনজনকে উদ্ধার করেছে পেকুয়া থানা পুলিশ। তারা সবাই একটি রেস্টুরেন্টের কর্মচারী। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কাশিয়াইশ ইউনিয়নের নয়াহাট গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।
১৭ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির সমাবেশে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পৌর পার্কে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পর অনুষ্ঠাস্থলের অদূরেই দুটি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়।
২৫ মিনিট আগেপঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় অবৈধ সয়াবিন তেলের কারখানায় অভিযান চালিয়ে তিন হাজার ১৩২ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল জব্দ করেছে বোদা থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার উপজেলার বোদা সদর ইউনিয়নের মাঝগ্রাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলগুলো জব্দ করা হয়। এসময় দুইটি পিকআপও জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ -সভাপতি নিতাই রায় চৌধুরী বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে গুমসহ সব হত্যাকান্ডের বদলা নেয়া হবে। ক্রসফায়ারের নামে বিএনপির যে সমস্ত নেতাকর্মীদের , খুন করা হয়েছে সব হত্যাকান্ডের বিচার করা হবে। জাতিকে অভিশাপ মুক্ত করতেই বিএনপি নির্বাচন চাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের পেকুয়া থেকে অপহৃত তিনজনকে উদ্ধার করেছে পেকুয়া থানা পুলিশ। তারা সবাই একটি রেস্টুরেন্টের কর্মচারী। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কাশিয়াইশ ইউনিয়নের নয়াহাট গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির সমাবেশে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পৌর পার্কে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পর অনুষ্ঠাস্থলের অদূরেই দুটি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়।
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় অবৈধ সয়াবিন তেলের কারখানায় অভিযান চালিয়ে তিন হাজার ১৩২ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল জব্দ করেছে বোদা থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার উপজেলার বোদা সদর ইউনিয়নের মাঝগ্রাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলগুলো জব্দ করা হয়। এসময় দুইটি পিকআপও জব্দ করা হয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ -সভাপতি নিতাই রায় চৌধুরী বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে গুমসহ সব হত্যাকান্ডের বদলা নেয়া হবে। ক্রসফায়ারের নামে বিএনপির যে সমস্ত নেতাকর্মীদের , খুন করা হয়েছে সব হত্যাকান্ডের বিচার করা হবে। জাতিকে অভিশাপ মুক্ত করতেই বিএনপি নির্বাচন চাচ্ছে।