সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরার তালায় ঘরের সানসেট ধসে পড়ে তন্দ্রা মন্ডল (৪৫) নামে এক নারীর করুণ মৃত্যু হয়েছে। নিহত তন্দ্রা মন্ডল সাতক্ষীরার তালা উপজেলার খলিশখালী ইউনিয়নের পাকশিয়া গ্রামের সনাতন মণ্ডলের স্ত্রী। শনিবার (১ নভেম্বর) উপজেলার পাকশিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতের স্বামী সনাতন মন্ডল জানান, শনিবার সকালে তারা পুরাতন ঘরের চাল মেরামতের কাজ করছিলেন। এ সময় ঘরের সানসেট ভেঙে তার স্ত্রীর মাথায় পড়ে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

সাতক্ষীরার তালায় ঘরের সানসেট ধসে পড়ে তন্দ্রা মন্ডল (৪৫) নামে এক নারীর করুণ মৃত্যু হয়েছে। নিহত তন্দ্রা মন্ডল সাতক্ষীরার তালা উপজেলার খলিশখালী ইউনিয়নের পাকশিয়া গ্রামের সনাতন মণ্ডলের স্ত্রী। শনিবার (১ নভেম্বর) উপজেলার পাকশিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতের স্বামী সনাতন মন্ডল জানান, শনিবার সকালে তারা পুরাতন ঘরের চাল মেরামতের কাজ করছিলেন। এ সময় ঘরের সানসেট ভেঙে তার স্ত্রীর মাথায় পড়ে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

দগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
১ ঘণ্টা আগে
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
৩ ঘণ্টা আগে
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না
৫ ঘণ্টা আগেদগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না