টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে এসএসসি পরীক্ষায় বই দেখে উত্তর লেখার অভিযোগ উঠেছে, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, উপজেলার নারান্দিয়া এলাকার তোফাজ্জল হোসেন তুহিন কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ (ভোকেশনাল) কেন্দ্রে বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষায় শিক্ষকদের সহায়তায় শিক্ষার্থীরা বই দেখে পরীক্ষা দেয়-এমন একটি ভিডিও মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে শিক্ষাব্যবস্থার সুষ্ঠুতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পরপরই শুরু হয় তোলপাড়। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন তুহিন জানান, “ভিডিওটি আগের দিনের। ওই পরীক্ষায় যেসব শিক্ষক দায়িত্বে ছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি।” তিনি আরও দাবি করেন, “মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত পরীক্ষাটি নিয়ম মেনেই সম্পন্ন হয়েছে। শিক্ষার্থীরাও ভিডিওটি পুরোনো বলে স্বীকার করেছে।”
এ বিষয়ে কালিহাতী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তফা কবীর বলেন, “আমি সদ্য এখানে যোগ দিয়েছি। কেন্দ্র সচিব অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছেন।”
ঘটনার বিষয়ে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সঞ্জয় কুমার মহন্ত জানান, “মঙ্গলবার সকালে আমরা ঘটনাটি জানতে পারি। সঙ্গে সঙ্গে কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) পাঠিয়ে প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করা হয়। যে শিক্ষকরা পূর্বের পরীক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন, তারা আর কোনো এসএসসি পরীক্ষায় দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।”
তিনি আরও বলেন, “মঙ্গলবারের পরীক্ষায় ওই শিক্ষকরা দায়িত্বে ছিলেন না। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করছি। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বলছেন, “যদি সত্যিই শিক্ষকদের সহযোগিতায় বই দেখে পরীক্ষা হয়, তবে তা পুরো শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। সুষ্ঠু ও ন্যায়ভিত্তিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।”
এদিকে এ ঘটনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নজরদারি ও প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল। তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ ও অভিযুক্তদের শাস্তি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত জনমনে প্রশ্ন থেকেই যাবে, এমনটাই মত বিশ্লেষকদের।
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে এসএসসি পরীক্ষায় বই দেখে উত্তর লেখার অভিযোগ উঠেছে, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, উপজেলার নারান্দিয়া এলাকার তোফাজ্জল হোসেন তুহিন কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ (ভোকেশনাল) কেন্দ্রে বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষায় শিক্ষকদের সহায়তায় শিক্ষার্থীরা বই দেখে পরীক্ষা দেয়-এমন একটি ভিডিও মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে শিক্ষাব্যবস্থার সুষ্ঠুতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পরপরই শুরু হয় তোলপাড়। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন তুহিন জানান, “ভিডিওটি আগের দিনের। ওই পরীক্ষায় যেসব শিক্ষক দায়িত্বে ছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি।” তিনি আরও দাবি করেন, “মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত পরীক্ষাটি নিয়ম মেনেই সম্পন্ন হয়েছে। শিক্ষার্থীরাও ভিডিওটি পুরোনো বলে স্বীকার করেছে।”
এ বিষয়ে কালিহাতী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তফা কবীর বলেন, “আমি সদ্য এখানে যোগ দিয়েছি। কেন্দ্র সচিব অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছেন।”
ঘটনার বিষয়ে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সঞ্জয় কুমার মহন্ত জানান, “মঙ্গলবার সকালে আমরা ঘটনাটি জানতে পারি। সঙ্গে সঙ্গে কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) পাঠিয়ে প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করা হয়। যে শিক্ষকরা পূর্বের পরীক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন, তারা আর কোনো এসএসসি পরীক্ষায় দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।”
তিনি আরও বলেন, “মঙ্গলবারের পরীক্ষায় ওই শিক্ষকরা দায়িত্বে ছিলেন না। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করছি। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বলছেন, “যদি সত্যিই শিক্ষকদের সহযোগিতায় বই দেখে পরীক্ষা হয়, তবে তা পুরো শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। সুষ্ঠু ও ন্যায়ভিত্তিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।”
এদিকে এ ঘটনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নজরদারি ও প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল। তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ ও অভিযুক্তদের শাস্তি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত জনমনে প্রশ্ন থেকেই যাবে, এমনটাই মত বিশ্লেষকদের।
পুলিশের অভিযান টের পেয়ে অস্ত্র ও গুলি ফেলে পালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার রাত ৯টায় খাগড়াছড়ির সদর পৌরসভার কলেজ গেইট মোহাম্মদপুর এলাকায়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্বার করা হয়েছে একটি লাইটগান ও এক রাউন্ড গুলি।
১০ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিনের প্রেমের পরিণতি দিতে নিজের শিশুকন্যাকে নিয়ে ভাগ্নে আরাফাতের সঙ্গে অজানার উদ্দেশে পাড়ি জমিয়েছেন মামি শাপলা। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায়।
১১ ঘণ্টা আগেবরিশাল সিটি করপোরেশনের ২০২৩ সালের নির্বাচনের ফল বাতিল করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিমকে বৈধ মেয়র হিসেবে ঘোষণার দাবিতে নগরজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ দাবিতে শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর সদর রোডের অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে অনুষ্ঠিত হয় এক প্রতিবাদী মানব
১২ ঘণ্টা আগেস্বামীর সঙ্গে অভিমান করে নিজের কোলের চার মাসের শিশুপুত্রকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছেন লাবনী আক্তার লিজা নামে এক মা। পরে সেই টাকায় মোবাইল ফোন, পায়ের নূপুর, জুতা এবং নাকের নথ কেনেন তিনি। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার পুন্ডুরা সেওড়াতলা এলাকায়।
১২ ঘণ্টা আগেপুলিশের অভিযান টের পেয়ে অস্ত্র ও গুলি ফেলে পালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার রাত ৯টায় খাগড়াছড়ির সদর পৌরসভার কলেজ গেইট মোহাম্মদপুর এলাকায়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্বার করা হয়েছে একটি লাইটগান ও এক রাউন্ড গুলি।
দীর্ঘদিনের প্রেমের পরিণতি দিতে নিজের শিশুকন্যাকে নিয়ে ভাগ্নে আরাফাতের সঙ্গে অজানার উদ্দেশে পাড়ি জমিয়েছেন মামি শাপলা। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায়।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের ২০২৩ সালের নির্বাচনের ফল বাতিল করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিমকে বৈধ মেয়র হিসেবে ঘোষণার দাবিতে নগরজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ দাবিতে শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর সদর রোডের অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে অনুষ্ঠিত হয় এক প্রতিবাদী মানব
স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে নিজের কোলের চার মাসের শিশুপুত্রকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছেন লাবনী আক্তার লিজা নামে এক মা। পরে সেই টাকায় মোবাইল ফোন, পায়ের নূপুর, জুতা এবং নাকের নথ কেনেন তিনি। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার পুন্ডুরা সেওড়াতলা এলাকায়।