কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত ফেলানীর পরিবারের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ঈদ উপলক্ষে ফেলানীর বাবার দোকানে অর্ধলক্ষাধিক টাকার মালপত্র কিনে দিয়েছে বিজিবি।
গতকাল শুক্রবার লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহ মো. শাকিল আলম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলাধীন নাখারগঞ্জ বাজারে উপস্থিত হয়ে ফেলানীর বাবার কাছে এসব মালপত্র হস্তান্তর করেন।
তিনি বলেন, ফেলানী নিহতের প্রথম দিন থেকেই বিজিবি এ পরিবারের পাশে ছিল। একাধিকবার মামলা পরিচালনা ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে তাদের সহায়তার লক্ষ্যে বিজিবির তৎকালীন সিওরা ভারতে গেছেন। এ ছাড়া পরিবার পরিচালনা ও সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ বহনের জন্য ফেলানীর বাবাকে একটি দোকান করে দিয়েছিল বিজিবি।
তিনি আরও বলেন, বিজিবি মহাপরিচালকের নির্দেশনা অনুযায়ী ফেলানীর বাবাকে ঈদ উপলক্ষে দোকানে পুঁজি হিসেবে আমরা অর্ধলক্ষাধিক টাকার মালপত্র কিনে দিয়েছি।
অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহ মো. শাকিল আলম বলেন, বিজিবি সবসময় ফেলানীর পরিবারের পাশে আছে এবং থাকবে।
ফেলানীর বাবা মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমার মেয়েকে চোখের সামনে নির্মমভাবে হারিয়ে পরিবার নিয়ে যখন দিশাহারা ছিলাম, তখন থেকেই বিজিবি আমার পাশে ছিল। দোকান করে দেওয়া থেকে শুরু করে তারা আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে। আজকে আমার দোকানে নতুন করে ৫০ হাজার টাকার বেশি মালপত্র কিনে দিয়েছে। এজন্য বিজিবির প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আশা করি বিগত দিনের মতো বিজিবি সবসময় আমাদের পাশে থাকবে।
এ সময় বিজিবির মিডিয়া কনসালটেন্ট সাঈফ ইবনে রফিক, মিডিয়া মনিটরের প্রধান সমন্বয়ক ও ইয়ুথ জার্নালিস্ট কমিউনিটির সভাপতি আহসান কামরুল, মিডিয়া মনিটরের সমন্বয়ক নাজমুল হাসানসহ প্রতিনিধিদল পুঁজি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল। পরে সাংবাদিকরা ফেলানীর বাড়িতে গিয়ে তার বাবা-মা ও পরিবারের সঙ্গে ইফতার করেন এবং তাদের ঈদ উপহার হিসেবে নগদ অর্থ সহায়তা দেন।
কুড়িগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত ফেলানীর পরিবারের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ঈদ উপলক্ষে ফেলানীর বাবার দোকানে অর্ধলক্ষাধিক টাকার মালপত্র কিনে দিয়েছে বিজিবি।
গতকাল শুক্রবার লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহ মো. শাকিল আলম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলাধীন নাখারগঞ্জ বাজারে উপস্থিত হয়ে ফেলানীর বাবার কাছে এসব মালপত্র হস্তান্তর করেন।
তিনি বলেন, ফেলানী নিহতের প্রথম দিন থেকেই বিজিবি এ পরিবারের পাশে ছিল। একাধিকবার মামলা পরিচালনা ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে তাদের সহায়তার লক্ষ্যে বিজিবির তৎকালীন সিওরা ভারতে গেছেন। এ ছাড়া পরিবার পরিচালনা ও সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ বহনের জন্য ফেলানীর বাবাকে একটি দোকান করে দিয়েছিল বিজিবি।
তিনি আরও বলেন, বিজিবি মহাপরিচালকের নির্দেশনা অনুযায়ী ফেলানীর বাবাকে ঈদ উপলক্ষে দোকানে পুঁজি হিসেবে আমরা অর্ধলক্ষাধিক টাকার মালপত্র কিনে দিয়েছি।
অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহ মো. শাকিল আলম বলেন, বিজিবি সবসময় ফেলানীর পরিবারের পাশে আছে এবং থাকবে।
ফেলানীর বাবা মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমার মেয়েকে চোখের সামনে নির্মমভাবে হারিয়ে পরিবার নিয়ে যখন দিশাহারা ছিলাম, তখন থেকেই বিজিবি আমার পাশে ছিল। দোকান করে দেওয়া থেকে শুরু করে তারা আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে। আজকে আমার দোকানে নতুন করে ৫০ হাজার টাকার বেশি মালপত্র কিনে দিয়েছে। এজন্য বিজিবির প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আশা করি বিগত দিনের মতো বিজিবি সবসময় আমাদের পাশে থাকবে।
এ সময় বিজিবির মিডিয়া কনসালটেন্ট সাঈফ ইবনে রফিক, মিডিয়া মনিটরের প্রধান সমন্বয়ক ও ইয়ুথ জার্নালিস্ট কমিউনিটির সভাপতি আহসান কামরুল, মিডিয়া মনিটরের সমন্বয়ক নাজমুল হাসানসহ প্রতিনিধিদল পুঁজি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল। পরে সাংবাদিকরা ফেলানীর বাড়িতে গিয়ে তার বাবা-মা ও পরিবারের সঙ্গে ইফতার করেন এবং তাদের ঈদ উপহার হিসেবে নগদ অর্থ সহায়তা দেন।
ফরিদপুর সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুফ দিয়া লায়েক মাতুব্বরের মেয়ে তাছলিমা বেগমের বিরুদ্ধে নকল ও জাল সার্টিফিকেট বানিয়ে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে
২২ মিনিট আগেখুলনা মোংলা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদের অপর নাম। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, ঝরছে নিরীহ মানুষের প্রাণ। খানাখন্দ, ভাঙাচোরা সড়ক, অপ্রশস্ত দুই লেন, আর নিয়ন্ত্রণহীন যানবাহন সব মিলিয়ে এ সড়কে সাধারণ মানুষের জীবন যেন হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত।
১৪ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য এবং সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
১৫ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মহালছড়ি উপজেলা সফর করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেফরিদপুর সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুফ দিয়া লায়েক মাতুব্বরের মেয়ে তাছলিমা বেগমের বিরুদ্ধে নকল ও জাল সার্টিফিকেট বানিয়ে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে
খুলনা মোংলা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদের অপর নাম। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, ঝরছে নিরীহ মানুষের প্রাণ। খানাখন্দ, ভাঙাচোরা সড়ক, অপ্রশস্ত দুই লেন, আর নিয়ন্ত্রণহীন যানবাহন সব মিলিয়ে এ সড়কে সাধারণ মানুষের জীবন যেন হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য এবং সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মহালছড়ি উপজেলা সফর করেছেন।