নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে অর্থসম্পদ জমা রাখার ব্যক্তিগত সব লকার ফ্রিজ করা হয়েছে। ওইসব বিশেষ লকারে অপ্রদর্শিত বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা রয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ ছিল এ লকারগুলো। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার ও অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ লকারে রেখেছেন, যা দুদক আইনপরিপন্থি।
সূত্র জানায়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনোভাবেই যাতে লকার থেকে অর্থসম্পদ সরিয়ে নিতে না পারেন, সেজন্য সব লকার ফ্রিজ করার অনুরোধ জানিয়ে গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান।
চিঠিতে বলা হয়, গত ৩০ জানুয়ারি দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দুদকের কার্যক্রম ও সম্পদ পুনরুদ্ধার বিষয়ে আলোচনা করেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত সম্পদ নিয়েও আলোচনা হয়। অর্থ উপদেষ্টা ভল্টে রক্ষিত লকারের সম্পদ ফ্রিজের সম্মতি দিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, গভর্নরকে দেওয়া দুদকের চিঠি ও অর্থ উপদেষ্টার সম্মতি থাকায় ভল্টের সব লকারের সম্পদ ফ্রিজ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে এর মালিকরা তাদের লকার থেকে কোনো ধরনের অর্থসম্পদ সরিয়ে নিতে পারবেন না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই সব লকার খোলা এবং এতে থাকা অর্থসম্পদের তালিকা তৈরির অনুমতির জন্য সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র স্পেশাল জজের কাছে আবেদন জমা দিয়েছে দুদক।
আদালতের আদেশ পাওয়ার পর ওই সব লকার খোলা, অর্থসম্পদ গণনা ও তালিকা তৈরির জন্য একজন ম্যাজিস্ট্রেট নিযুক্ত করতে দু-এক দিনের মধ্যে ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন জমা দেবে দুদক।
আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান। এ পরিস্থিতিতে ভল্টে রক্ষিত অর্থ যাতে কেউ নিতে না পারে, তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে অর্থসম্পদ জমা রাখার ব্যক্তিগত সব লকার ফ্রিজ করা হয়েছে। ওইসব বিশেষ লকারে অপ্রদর্শিত বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা রয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ ছিল এ লকারগুলো। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার ও অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ লকারে রেখেছেন, যা দুদক আইনপরিপন্থি।
সূত্র জানায়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনোভাবেই যাতে লকার থেকে অর্থসম্পদ সরিয়ে নিতে না পারেন, সেজন্য সব লকার ফ্রিজ করার অনুরোধ জানিয়ে গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান।
চিঠিতে বলা হয়, গত ৩০ জানুয়ারি দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দুদকের কার্যক্রম ও সম্পদ পুনরুদ্ধার বিষয়ে আলোচনা করেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত সম্পদ নিয়েও আলোচনা হয়। অর্থ উপদেষ্টা ভল্টে রক্ষিত লকারের সম্পদ ফ্রিজের সম্মতি দিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, গভর্নরকে দেওয়া দুদকের চিঠি ও অর্থ উপদেষ্টার সম্মতি থাকায় ভল্টের সব লকারের সম্পদ ফ্রিজ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে এর মালিকরা তাদের লকার থেকে কোনো ধরনের অর্থসম্পদ সরিয়ে নিতে পারবেন না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই সব লকার খোলা এবং এতে থাকা অর্থসম্পদের তালিকা তৈরির অনুমতির জন্য সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র স্পেশাল জজের কাছে আবেদন জমা দিয়েছে দুদক।
আদালতের আদেশ পাওয়ার পর ওই সব লকার খোলা, অর্থসম্পদ গণনা ও তালিকা তৈরির জন্য একজন ম্যাজিস্ট্রেট নিযুক্ত করতে দু-এক দিনের মধ্যে ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন জমা দেবে দুদক।
আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান। এ পরিস্থিতিতে ভল্টে রক্ষিত অর্থ যাতে কেউ নিতে না পারে, তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।