পঞ্চগড়
পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের মালাদাম বাজার হতে নলেহাপাড়া পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার সড়ক জুড়ে খানাখন্দে ভরা। গত কয়েকদিনের অতিবৃষ্টিতে সড়ক জুড়ে কাঁদার কারণে চলাচলে ভোগান্তিতে তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী সহ সড়ক ধরে চলাচল করা দুই সহস্রাধিক মানুষজন।
সড়কটি স্থানীয়ভাবে সংস্কার করলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। বিদ্যালয়ে আসতে শিক্ষার্থীদের যেন ভোগান্তির শেষ নেই। খানাখন্দের কারণে সড়ক ধরে চলাচল করা ইজিবাইকসহ অন্যান্য যানবাহন কাঁদায় আটকে যাচ্ছে। সড়ক ধরে চলাচল করা শিক্ষার্থীরাও অনেক সময় কাঁদায় পড়ে গিয়ে আহত হচ্ছে।
তবে এবার সবার ভোগান্তি লাঘবে নিজেরাই সড়ক মেরামতে অংশ নিল মালাদাম আদর্শ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী সহ শিক্ষকেরা।
আজ সোমবার(১১ আগস্ট) দুপুরে , বিরতিতে সড়কের কাঁদা সড়িয়ে যানচলাচলের জন্য সাময়িক উপযোগী করা হয়। এসময় খানাখন্দে বালু দিয়ে ভরাট করা হয়। তবে স্থায়ী ভোগান্তি লাঘবে সড়কটি পাঁকাকরণের দাবি শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়দের।
মালাদাম আদর্শ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী জুই আক্তার বলেন, সড়কটি দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে খুব কষ্টের মুখোমুখি হচ্ছি। দাদার কারণে সড়ক দিয়ে হাটা যায় না। তারপরে যেখানে সেখানে বড় বড় গর্ত। আমরা অনেক সময় পড়ে গিয়ে বই ভিজে যায়, আমাদের স্কুল ড্রেসও ভিজে যায়। আমরা আহত হই।
একই বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী জয়ন্ত চন্দ্র রায় বলেন, মালাদাম বাজার হতে আমাদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের যে সড়কটি রয়েছে সেটি খুবই অবস্থা খারাপ। আমরা দীর্ঘদিন ধরে কষ্টে সড়ক দিয়ে যাতায়াত করছিলাম। আজকে সকল শিক্ষার্থীরা মিলে আমরা সড়কটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করলাম। আমরা চাই সড়কটি স্থায়ীভাবে পাকা করা।
বুড়িরবান এলাকার বাসিন্দা প্রসন্ন চন্দ্র রায় বলেন, সড়কটি দিয়ে অন্তত তিনটি ইউনিয়নের ২০ হাজারের বেশি মানুষজন যাতায়াত করেন। প্রতিদিন স্থানীয় ময়দানদিঘী বাজারে কৃষিপণ্য নিতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। ভ্যানে করে পণ্য নেয়া যায় না। দীর্ঘপথ ঘুরে যেতে হয়। বর্ষাকালে আমাদের দুর্ভোগ কে দেখবে।
মালাদাম আদর্শ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাদেকুল ইসলাম বলেন, মালাদাম বাজার হতে ময়দানদিঘি সড়কটি প্রায় এক কিলোমিটার জুড়ে খানাখন্দে ভরা। স্থানীয়ভাবে ইউপি সদস্য ও বিদ্যালয়ে থেকে আমরা সড়কের সংস্কারে একাধিকবার কাজ করেছি। কিন্তু সড়কটিতে কোনোভাবেই খানাখন্দ বন্ধ করা যাচ্ছে না। তাই অতিদ্রুত সড়কটি পাকাকরণের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ধাক্কামারা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, সড়কটি প্রতিবছরই ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সংস্কার করা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে অন্তত তিনবার সংস্কার করতে হচ্ছে। তবুও খানাখন্দ বন্ধ করা যাচ্ছে না। কাঁদাও বন্ধ করা যাচ্ছে না। মানুষজন অনেক কষ্ট করে সড়কটি দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটি পাঁকাকরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করছি।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের মালাদাম বাজার হতে নলেহাপাড়া পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার সড়ক জুড়ে খানাখন্দে ভরা। গত কয়েকদিনের অতিবৃষ্টিতে সড়ক জুড়ে কাঁদার কারণে চলাচলে ভোগান্তিতে তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী সহ সড়ক ধরে চলাচল করা দুই সহস্রাধিক মানুষজন।
সড়কটি স্থানীয়ভাবে সংস্কার করলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। বিদ্যালয়ে আসতে শিক্ষার্থীদের যেন ভোগান্তির শেষ নেই। খানাখন্দের কারণে সড়ক ধরে চলাচল করা ইজিবাইকসহ অন্যান্য যানবাহন কাঁদায় আটকে যাচ্ছে। সড়ক ধরে চলাচল করা শিক্ষার্থীরাও অনেক সময় কাঁদায় পড়ে গিয়ে আহত হচ্ছে।
তবে এবার সবার ভোগান্তি লাঘবে নিজেরাই সড়ক মেরামতে অংশ নিল মালাদাম আদর্শ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী সহ শিক্ষকেরা।
আজ সোমবার(১১ আগস্ট) দুপুরে , বিরতিতে সড়কের কাঁদা সড়িয়ে যানচলাচলের জন্য সাময়িক উপযোগী করা হয়। এসময় খানাখন্দে বালু দিয়ে ভরাট করা হয়। তবে স্থায়ী ভোগান্তি লাঘবে সড়কটি পাঁকাকরণের দাবি শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়দের।
মালাদাম আদর্শ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী জুই আক্তার বলেন, সড়কটি দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে খুব কষ্টের মুখোমুখি হচ্ছি। দাদার কারণে সড়ক দিয়ে হাটা যায় না। তারপরে যেখানে সেখানে বড় বড় গর্ত। আমরা অনেক সময় পড়ে গিয়ে বই ভিজে যায়, আমাদের স্কুল ড্রেসও ভিজে যায়। আমরা আহত হই।
একই বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী জয়ন্ত চন্দ্র রায় বলেন, মালাদাম বাজার হতে আমাদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের যে সড়কটি রয়েছে সেটি খুবই অবস্থা খারাপ। আমরা দীর্ঘদিন ধরে কষ্টে সড়ক দিয়ে যাতায়াত করছিলাম। আজকে সকল শিক্ষার্থীরা মিলে আমরা সড়কটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করলাম। আমরা চাই সড়কটি স্থায়ীভাবে পাকা করা।
বুড়িরবান এলাকার বাসিন্দা প্রসন্ন চন্দ্র রায় বলেন, সড়কটি দিয়ে অন্তত তিনটি ইউনিয়নের ২০ হাজারের বেশি মানুষজন যাতায়াত করেন। প্রতিদিন স্থানীয় ময়দানদিঘী বাজারে কৃষিপণ্য নিতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। ভ্যানে করে পণ্য নেয়া যায় না। দীর্ঘপথ ঘুরে যেতে হয়। বর্ষাকালে আমাদের দুর্ভোগ কে দেখবে।
মালাদাম আদর্শ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাদেকুল ইসলাম বলেন, মালাদাম বাজার হতে ময়দানদিঘি সড়কটি প্রায় এক কিলোমিটার জুড়ে খানাখন্দে ভরা। স্থানীয়ভাবে ইউপি সদস্য ও বিদ্যালয়ে থেকে আমরা সড়কের সংস্কারে একাধিকবার কাজ করেছি। কিন্তু সড়কটিতে কোনোভাবেই খানাখন্দ বন্ধ করা যাচ্ছে না। তাই অতিদ্রুত সড়কটি পাকাকরণের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ধাক্কামারা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, সড়কটি প্রতিবছরই ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সংস্কার করা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে অন্তত তিনবার সংস্কার করতে হচ্ছে। তবুও খানাখন্দ বন্ধ করা যাচ্ছে না। কাঁদাও বন্ধ করা যাচ্ছে না। মানুষজন অনেক কষ্ট করে সড়কটি দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটি পাঁকাকরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করছি।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেকালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
৯ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
কালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
রাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
অবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।