রাজশাহী
রাজশাহীর হরিয়ান এলাকায় চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ভোর ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত শিক্ষার্থীর নাম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। পাথরের আঘাতে তার মাথা ফেটে গেছে। তিনি আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ছিল। রাজশাহী থেকে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় যাচ্ছিলেন সাজ্জাদ।
আহতের সহযাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সোহানুর রহমান সোহান জানান, রাজশাহী থেকে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় যাচ্ছিলেন তারা। আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনে তারা যাত্রা করছিলেন। ট্রেনটি সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে রাজশাহী থেকে ছেড়ে যায়। কিছুক্ষণ পর হরিয়ান এলাকায় ট্রেন চলাকালে বাইরে থেকে জানালার ফাঁক দিয়ে একটি পাথর ছোড়া হয়, যা সরাসরি সাজ্জাদের মাথায় লাগে।
পাথরের আঘাতে সাজ্জাদের মাথা কেটে রক্ত বের হয়। সঙ্গে থাকা সহযাত্রীদের সহায়তায় তাৎক্ষণিকভাবে রক্তক্ষরণ বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়। তার মাথায় একাধিক সেলাই লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়সাল বিন আহসান বলেন, ‘মধুমতি ট্রেনে রাজশাহী রেলওয়ে থানার পুলিশ থাকে না, অন্য থানার পুলিশ দায়িত্বে থাকে। ওই ট্রেনে থাকা পুলিশের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
রাজশাহীর হরিয়ান এলাকায় চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ভোর ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত শিক্ষার্থীর নাম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। পাথরের আঘাতে তার মাথা ফেটে গেছে। তিনি আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ছিল। রাজশাহী থেকে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় যাচ্ছিলেন সাজ্জাদ।
আহতের সহযাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সোহানুর রহমান সোহান জানান, রাজশাহী থেকে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় যাচ্ছিলেন তারা। আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনে তারা যাত্রা করছিলেন। ট্রেনটি সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে রাজশাহী থেকে ছেড়ে যায়। কিছুক্ষণ পর হরিয়ান এলাকায় ট্রেন চলাকালে বাইরে থেকে জানালার ফাঁক দিয়ে একটি পাথর ছোড়া হয়, যা সরাসরি সাজ্জাদের মাথায় লাগে।
পাথরের আঘাতে সাজ্জাদের মাথা কেটে রক্ত বের হয়। সঙ্গে থাকা সহযাত্রীদের সহায়তায় তাৎক্ষণিকভাবে রক্তক্ষরণ বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়। তার মাথায় একাধিক সেলাই লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়সাল বিন আহসান বলেন, ‘মধুমতি ট্রেনে রাজশাহী রেলওয়ে থানার পুলিশ থাকে না, অন্য থানার পুলিশ দায়িত্বে থাকে। ওই ট্রেনে থাকা পুলিশের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’