খুলনা
স্বৈরাচার পতনের আট মাস পরও দেশে নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টির চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে পতিত আওয়ামী লীগ- এমন অভিযোগ তুলে বিএনপির খুলনা মহানগর ও জেলা নেতৃবৃন্দ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তারা বলেছেন, যদি আবারও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা কোনো ধরনের নাশকতা বা অরাজকতার চেষ্টা করে, তবে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। বিএনপি আইন মেনে চলতে চায়, তবে পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে দল কঠোর হতে বাধ্য হবে।
সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় নগরীর কেডি ঘোষ রোডে বিএনপির কার্যালয়ে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে এসব বক্তব্য রাখেন দলটির নেতারা।
বক্তারা বলেন, দেশের ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ গণ-আন্দোলনে পতনের মুখে শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে। কিন্তু এখন প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিবাজ ও পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তার ছত্রছায়ায় রাজপথে আবার সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। খুলনার রাজপথে তাদের ঝটিকা মিছিলের পেছনে কারা মদদ দিচ্ছে, তা জনসাধারণ জানতে চায়।
সমাবেশে নেতারা দাবি করেন, সরকার পতনের মধ্য দিয়ে জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। কিন্তু দমন-পীড়ন ও শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই বিজয়কে নস্যাৎ করতে দেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এর পেছনে রয়েছে দেশীয় দোসরদের মদদ। তারা প্রশাসনের ভেতরে বসেই এসব কর্মকাণ্ডে সহায়তা করছে। বক্তারা এই দোসরদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
খুলনায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকা সত্ত্বেও পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি নেতারা। তারা বলেন, প্রশাসনের এই নিষ্ক্রিয়তা অগ্রহণযোগ্য। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি নিরপেক্ষ না থাকে, তাহলে বিএনপি রাস্তায় কঠোরভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
নেতারা বলেন, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে। এই নতুন বাংলাদেশকে আমরা নষ্ট হতে দিতে পারি না। যেখানে যেখানে পতিত আওয়ামী স্বৈরাচারের অনুসারীরা মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে, সেখানেই জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি এডভোকেট শফিকুল আলম মনা। বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এড. মোমরেজুল ইসলাম, খান জুলফিকার আলী জুলু, মোল্লা খাইরুল ইসলাম, শেখ তৈয়েবুর রহমান, গাজী তফসির আহমেদ, জিএম কামরুজ্জামান টুকু, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাদী, হাসানুর রশীদ চৌধুরী মিরাজসহ আরও অনেকে।
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিলটি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে কেডি ঘোষ রোড, পিসি রায় রোড, যশোর রোড, ফেরিঘাট মোড় হয়ে স্যার ইকবাল রোড ঘুরে আবার দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। মিছিল চলাকালে নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার বিচার ও স্বৈরাচারবিরোধী নানা স্লোগান দেন।
স্বৈরাচার পতনের আট মাস পরও দেশে নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টির চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে পতিত আওয়ামী লীগ- এমন অভিযোগ তুলে বিএনপির খুলনা মহানগর ও জেলা নেতৃবৃন্দ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তারা বলেছেন, যদি আবারও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা কোনো ধরনের নাশকতা বা অরাজকতার চেষ্টা করে, তবে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। বিএনপি আইন মেনে চলতে চায়, তবে পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে দল কঠোর হতে বাধ্য হবে।
সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় নগরীর কেডি ঘোষ রোডে বিএনপির কার্যালয়ে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে এসব বক্তব্য রাখেন দলটির নেতারা।
বক্তারা বলেন, দেশের ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ গণ-আন্দোলনে পতনের মুখে শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে। কিন্তু এখন প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিবাজ ও পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তার ছত্রছায়ায় রাজপথে আবার সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। খুলনার রাজপথে তাদের ঝটিকা মিছিলের পেছনে কারা মদদ দিচ্ছে, তা জনসাধারণ জানতে চায়।
সমাবেশে নেতারা দাবি করেন, সরকার পতনের মধ্য দিয়ে জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। কিন্তু দমন-পীড়ন ও শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই বিজয়কে নস্যাৎ করতে দেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এর পেছনে রয়েছে দেশীয় দোসরদের মদদ। তারা প্রশাসনের ভেতরে বসেই এসব কর্মকাণ্ডে সহায়তা করছে। বক্তারা এই দোসরদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
খুলনায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকা সত্ত্বেও পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি নেতারা। তারা বলেন, প্রশাসনের এই নিষ্ক্রিয়তা অগ্রহণযোগ্য। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি নিরপেক্ষ না থাকে, তাহলে বিএনপি রাস্তায় কঠোরভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
নেতারা বলেন, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে। এই নতুন বাংলাদেশকে আমরা নষ্ট হতে দিতে পারি না। যেখানে যেখানে পতিত আওয়ামী স্বৈরাচারের অনুসারীরা মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে, সেখানেই জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি এডভোকেট শফিকুল আলম মনা। বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এড. মোমরেজুল ইসলাম, খান জুলফিকার আলী জুলু, মোল্লা খাইরুল ইসলাম, শেখ তৈয়েবুর রহমান, গাজী তফসির আহমেদ, জিএম কামরুজ্জামান টুকু, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাদী, হাসানুর রশীদ চৌধুরী মিরাজসহ আরও অনেকে।
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিলটি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে কেডি ঘোষ রোড, পিসি রায় রোড, যশোর রোড, ফেরিঘাট মোড় হয়ে স্যার ইকবাল রোড ঘুরে আবার দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। মিছিল চলাকালে নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার বিচার ও স্বৈরাচারবিরোধী নানা স্লোগান দেন।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা মহালছড়ি উপজেলার মাইসছড়ি ইউনিয়নের পাকিজাছড়ি এলাকা থেকে ওর্য়াড যুবলীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল আজিজ(৪৮) কে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার করেছে মহালছড়ি থানা পুলিশ।
৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে গ্রেপ্তার এক ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়াতে থানায় বিক্ষোভ করেন তাঁর স্বজন ও প্রতিবেশীরা। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে থানা ঘেরাওয়ের সময় বিএনপি ও ছাত্রদলের কয়েকজন নারী কর্মীর বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে।
১৪ মিনিট আগেবাগেরহাটের রামপালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধের দাবিতে মশাল মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
১৭ মিনিট আগেটাঙ্গাইল পৌরসভার বহুল আলোচিত নির্বাহী প্রকৌশলী শিব্বির আহম্মেদ আজমীকে রাজশাহীর নওহাটা পৌরসভায় নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেখাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা মহালছড়ি উপজেলার মাইসছড়ি ইউনিয়নের পাকিজাছড়ি এলাকা থেকে ওর্য়াড যুবলীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল আজিজ(৪৮) কে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার করেছে মহালছড়ি থানা পুলিশ।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে গ্রেপ্তার এক ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়াতে থানায় বিক্ষোভ করেন তাঁর স্বজন ও প্রতিবেশীরা। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে থানা ঘেরাওয়ের সময় বিএনপি ও ছাত্রদলের কয়েকজন নারী কর্মীর বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে।
বাগেরহাটের রামপালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধের দাবিতে মশাল মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
টাঙ্গাইল পৌরসভার বহুল আলোচিত নির্বাহী প্রকৌশলী শিব্বির আহম্মেদ আজমীকে রাজশাহীর নওহাটা পৌরসভায় নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে বদলি করা হয়েছে।