কার্তিকের বৃষ্টি শীতের বার্তা
রংপুর ব্যুরো

কার্তিকের শেষে অঘ্রাণের দোরগোড়ায় যখন কৃষকের ঘরে হাসি ফুটার কথা, তখনই উত্তরাঞ্চলে শুরু হয়েছে টানা বৃষ্টি। তিন দিনের অবিরাম বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ভোগান্তিতে প্রান্তিক মানুষ। পুবা হাওয়ায় হেলে পড়েছে আমন ধান, আর ক্ষেতে জমে থাকা পানিতে নষ্ট হচ্ছে আগাম শাকসবজি ও আলুর চারা।
রংপুর,দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও নীলফামারী অঞ্চলে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত থেকে শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত বিরামহীন বৃষ্টি ও ঠান্ডা বাতাস বইছে। এতে শীতের আগাম বার্তা পাওয়া গেলেও বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর ও কৃষকরা। হাট-বাজারে ভিড় কমে গেছে, দিনমজুররা কাজ না পেয়ে ঘরে বসে আছেন। ফলে পরিবারে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা ও অস্বস্তি।
 স্থানীয় কৃষকরা জানান, এই সময়টায় ধান কাটার প্রস্তুতি থাকে পুরোদমে। কিন্তু বৃষ্টি ও বাতাসে অনেক ধান ক্ষেতেই হেলে পড়েছে। এতে কাটা ও শুকানোর কাজ ব্যাহত হচ্ছে। একই সঙ্গে যারা আগাম আলু ও শাকসবজি রোপণ করেছিলেন, তাদের ফসলের ক্ষেতেও দেখা দিয়েছে ক্ষতির আশঙ্কা। মাঠে জমে থাকা পানি চারা পচিয়ে ফেলতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কৃষকেরা।
 নীলফামারীর কৃষক আব্দুল হাকিম বলেন, “ধান কাটার সময় বৃষ্টি আসায় বড় বিপদে পড়েছি। ক্ষেত ভিজে গেছে, ধান শুকাতে পারছি না। আবার আলুর চারা রোপণ করেছিলাম, সেগুলাও নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় আছে।”
 তবে কৃষি বিভাগ বলছে, বৃষ্টি এখনো ‘সহনীয় মাত্রায়’ আছে। ভারি বর্ষণ না হওয়ায় ফসলের বড় ধরনের ক্ষতি হবে না বলে তারা আশা প্রকাশ করেছেন। রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক সিরাজুল ইসলাম
 জানিয়েছেন, বৃষ্টি কিছুটা অসুবিধা তৈরি করলেও এখনো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়নি। পানি দ্রুত নেমে গেলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে না।”
 এদিকে, রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান জানিয়েছেন, আগামী রোববার থেকে বৃষ্টি কমবে, তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমে শীতের অনুভূতি বাড়বে।
 কার্তিকের এই বৃষ্টি শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে এলেও প্রান্তিক মানুষের জন্য এনেছে নতুন দুর্ভোগ। একদিকে ফসলের অনিশ্চয়তা, অন্যদিকে কর্মহীনতার কষ্ট সব মিলিয়ে কঠিন সময় পার করছেন উত্তরের কৃষক ও দিনমজুররা।

কার্তিকের শেষে অঘ্রাণের দোরগোড়ায় যখন কৃষকের ঘরে হাসি ফুটার কথা, তখনই উত্তরাঞ্চলে শুরু হয়েছে টানা বৃষ্টি। তিন দিনের অবিরাম বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ভোগান্তিতে প্রান্তিক মানুষ। পুবা হাওয়ায় হেলে পড়েছে আমন ধান, আর ক্ষেতে জমে থাকা পানিতে নষ্ট হচ্ছে আগাম শাকসবজি ও আলুর চারা।
রংপুর,দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও নীলফামারী অঞ্চলে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত থেকে শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত বিরামহীন বৃষ্টি ও ঠান্ডা বাতাস বইছে। এতে শীতের আগাম বার্তা পাওয়া গেলেও বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর ও কৃষকরা। হাট-বাজারে ভিড় কমে গেছে, দিনমজুররা কাজ না পেয়ে ঘরে বসে আছেন। ফলে পরিবারে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা ও অস্বস্তি।
 স্থানীয় কৃষকরা জানান, এই সময়টায় ধান কাটার প্রস্তুতি থাকে পুরোদমে। কিন্তু বৃষ্টি ও বাতাসে অনেক ধান ক্ষেতেই হেলে পড়েছে। এতে কাটা ও শুকানোর কাজ ব্যাহত হচ্ছে। একই সঙ্গে যারা আগাম আলু ও শাকসবজি রোপণ করেছিলেন, তাদের ফসলের ক্ষেতেও দেখা দিয়েছে ক্ষতির আশঙ্কা। মাঠে জমে থাকা পানি চারা পচিয়ে ফেলতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কৃষকেরা।
 নীলফামারীর কৃষক আব্দুল হাকিম বলেন, “ধান কাটার সময় বৃষ্টি আসায় বড় বিপদে পড়েছি। ক্ষেত ভিজে গেছে, ধান শুকাতে পারছি না। আবার আলুর চারা রোপণ করেছিলাম, সেগুলাও নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় আছে।”
 তবে কৃষি বিভাগ বলছে, বৃষ্টি এখনো ‘সহনীয় মাত্রায়’ আছে। ভারি বর্ষণ না হওয়ায় ফসলের বড় ধরনের ক্ষতি হবে না বলে তারা আশা প্রকাশ করেছেন। রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক সিরাজুল ইসলাম
 জানিয়েছেন, বৃষ্টি কিছুটা অসুবিধা তৈরি করলেও এখনো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়নি। পানি দ্রুত নেমে গেলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে না।”
 এদিকে, রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান জানিয়েছেন, আগামী রোববার থেকে বৃষ্টি কমবে, তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমে শীতের অনুভূতি বাড়বে।
 কার্তিকের এই বৃষ্টি শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে এলেও প্রান্তিক মানুষের জন্য এনেছে নতুন দুর্ভোগ। একদিকে ফসলের অনিশ্চয়তা, অন্যদিকে কর্মহীনতার কষ্ট সব মিলিয়ে কঠিন সময় পার করছেন উত্তরের কৃষক ও দিনমজুররা।

দগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
১ ঘণ্টা আগে
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
৩ ঘণ্টা আগে
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না
৫ ঘণ্টা আগেদগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না