সৈয়দপুর, নীলফামারি

সৈয়দপুরে নানা রঙ ও সাইজের সুস্বাদু চিপস তৈরির বড় কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। প্রায় ৫০টি কারখানায় দিনে-রাতে তৈরি এসব চিপস স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে নীলফামারী, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে।
বাঙালি ও বিহারীর মিশ্র সমাজের মধ্যে বিহারীরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ ও অর্থ উপার্জনে সক্রিয়। পুরুষরা বিভিন্ন কাজে যুক্ত থাকেন, আর নারীরা সূচিকর্মে জীবিকা নির্বাহ করেন। শুরুতে কিছু বিহারী পাঁপড় তৈরি করে সুনাম অর্জন করেন। এরপর কয়েকজন উদ্যোগী চিপস তৈরিতে হাত দেন। হাতের তৈরি চিপস বাজারে জনপ্রিয় হওয়ায় তারা চিপস কারখানা গড়ে তোলেন। বর্তমানে শহরের প্রায় ৫০টি কারখানায় তৈরি চিপস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে, যা ব্যবসায়ীদের লাভজনক এবং অনেক নারী-পুরুষের জন্য আয়র উৎস।
চিপসে সাধারণত নিম্নমানের ময়দা, লবণ, অ্যারারোট, বেকিং পাউডার, অ্যামোনিয়া বাইকার্বনেট, সোহাগা এবং একটি ধরনের সার মেশানো হয়। বেশিরভাগ কারখানায় ফুড কালারের পরিবর্তে সস্তা কেমিক্যাল রং ব্যবহার করা হয়, কারণ ফুড কালারের দাম প্রায় ৮ হাজার টাকা। ময়দা পায়ে খামির করা হয়, ফলে ঘাম ও ময়লা চিপসে মিশে যায়। শুকানোর সময় খোলা স্থানে থাকায় পশু-পাখির বিষ্ঠা ও ধুলো মিশে যেতে পারে। চিপসের চটকদার রঙ ও ডিজাইন ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করে।কারখানায় এসব চিপস বিক্রি হয় প্রতিকেজির প্যাকেট ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। খুচরা দোকানীরা এসব কিনে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি করছেন। অতিথি আপ্যায়নে কেউ না জানে বুঝেই এ চিপস ব্যবহারে শরীরে নানা রোগ-বালাই হচ্ছে।
সৈয়দপুর ১শ’ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. নাজমুল হুদা জানান, এসব চিপস স্বাস্থ্যের জন্য মোটেই উপযোগি নয়। কেমিক্যাল রং ও অন্যান্য নিম্নমানের উপকরণের কারণে পেটের পীড়াসহ নানা শারিরীক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এসব পরিহার করা স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মাঝে-মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত কারখানায় অভিযান চালিয়ে জরিমানা করে সতর্ক করলেও নিম্নমানের চিপস তৈরি অব্যাহত আছে। সৈয়দপুরের চিপস কারখানার মালিকরা বলছেন, তারা সরকারি নিয়ম মেনে চিপস তৈরি করছেন, অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহে সরকারের সহায়তা চাচ্ছেন, যা এলাকার অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরসভা প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে কোনো কাজ করার সুযোগ নেই। কেউ যদি এধরণের কাজ করে থাকেন। খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সৈয়দপুরে নানা রঙ ও সাইজের সুস্বাদু চিপস তৈরির বড় কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। প্রায় ৫০টি কারখানায় দিনে-রাতে তৈরি এসব চিপস স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে নীলফামারী, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে।
বাঙালি ও বিহারীর মিশ্র সমাজের মধ্যে বিহারীরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ ও অর্থ উপার্জনে সক্রিয়। পুরুষরা বিভিন্ন কাজে যুক্ত থাকেন, আর নারীরা সূচিকর্মে জীবিকা নির্বাহ করেন। শুরুতে কিছু বিহারী পাঁপড় তৈরি করে সুনাম অর্জন করেন। এরপর কয়েকজন উদ্যোগী চিপস তৈরিতে হাত দেন। হাতের তৈরি চিপস বাজারে জনপ্রিয় হওয়ায় তারা চিপস কারখানা গড়ে তোলেন। বর্তমানে শহরের প্রায় ৫০টি কারখানায় তৈরি চিপস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে, যা ব্যবসায়ীদের লাভজনক এবং অনেক নারী-পুরুষের জন্য আয়র উৎস।
চিপসে সাধারণত নিম্নমানের ময়দা, লবণ, অ্যারারোট, বেকিং পাউডার, অ্যামোনিয়া বাইকার্বনেট, সোহাগা এবং একটি ধরনের সার মেশানো হয়। বেশিরভাগ কারখানায় ফুড কালারের পরিবর্তে সস্তা কেমিক্যাল রং ব্যবহার করা হয়, কারণ ফুড কালারের দাম প্রায় ৮ হাজার টাকা। ময়দা পায়ে খামির করা হয়, ফলে ঘাম ও ময়লা চিপসে মিশে যায়। শুকানোর সময় খোলা স্থানে থাকায় পশু-পাখির বিষ্ঠা ও ধুলো মিশে যেতে পারে। চিপসের চটকদার রঙ ও ডিজাইন ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করে।কারখানায় এসব চিপস বিক্রি হয় প্রতিকেজির প্যাকেট ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। খুচরা দোকানীরা এসব কিনে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি করছেন। অতিথি আপ্যায়নে কেউ না জানে বুঝেই এ চিপস ব্যবহারে শরীরে নানা রোগ-বালাই হচ্ছে।
সৈয়দপুর ১শ’ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. নাজমুল হুদা জানান, এসব চিপস স্বাস্থ্যের জন্য মোটেই উপযোগি নয়। কেমিক্যাল রং ও অন্যান্য নিম্নমানের উপকরণের কারণে পেটের পীড়াসহ নানা শারিরীক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এসব পরিহার করা স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মাঝে-মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত কারখানায় অভিযান চালিয়ে জরিমানা করে সতর্ক করলেও নিম্নমানের চিপস তৈরি অব্যাহত আছে। সৈয়দপুরের চিপস কারখানার মালিকরা বলছেন, তারা সরকারি নিয়ম মেনে চিপস তৈরি করছেন, অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহে সরকারের সহায়তা চাচ্ছেন, যা এলাকার অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরসভা প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে কোনো কাজ করার সুযোগ নেই। কেউ যদি এধরণের কাজ করে থাকেন। খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলাদেশ ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি ময়মনসিংহ জেলার নবনির্বাচিত কার্যকরী পরিষদের অভিষেক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২০২৫ বেলা ১১টায় ২৭ ডিসেম্বর শনিবার জেলা পরিষদের ভাষা শহিদ আব্দুল জব্বার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
কৃষিতে ক্ষতিকর পোকা দমন ও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য ‘পার্চিং’ পদ্ধতি এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে ফসলের জমিতে পাখির বসার জন্য গাছের ডাল, বাঁশের কঞ্চি বা খুঁটি পুঁতে দেওয়া হয়। পাখিরা সেই স্থানে বসে ধান, পাট, সবজি ও ডালের ক্ষতিকর পোকা যেমন মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা ইত্যাদি খেয়ে ফেলে। এর ফলে কীটনাশক ব্যবহ
১৩ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী মহানগরীতে যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন (শুভ বড়দিন) উদযাপন উপলক্ষে ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ সকালে মহানগরীর বিভিন্ন গির্জা পরিদর্শন করেছেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ কমিশনার ড. মো. জিল্লুর রহমান।
১৩ ঘণ্টা আগে
মানিকগঞ্জে এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্টে ল্যাব ইনচার্জ হিসেবে এমন একজন চিকিৎসকের সিল ও স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে, যিনি তিন বছর আগে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরি ছেড়ে গেছেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সেন্টারের কার্যক্রম নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে। আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো একই রোগীর একই পরীক্ষা তিনটি ভি
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি ময়মনসিংহ জেলার নবনির্বাচিত কার্যকরী পরিষদের অভিষেক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২০২৫ বেলা ১১টায় ২৭ ডিসেম্বর শনিবার জেলা পরিষদের ভাষা শহিদ আব্দুল জব্বার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কৃষিতে ক্ষতিকর পোকা দমন ও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য ‘পার্চিং’ পদ্ধতি এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে ফসলের জমিতে পাখির বসার জন্য গাছের ডাল, বাঁশের কঞ্চি বা খুঁটি পুঁতে দেওয়া হয়। পাখিরা সেই স্থানে বসে ধান, পাট, সবজি ও ডালের ক্ষতিকর পোকা যেমন মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা ইত্যাদি খেয়ে ফেলে। এর ফলে কীটনাশক ব্যবহ
রাজশাহী মহানগরীতে যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন (শুভ বড়দিন) উদযাপন উপলক্ষে ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ সকালে মহানগরীর বিভিন্ন গির্জা পরিদর্শন করেছেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ কমিশনার ড. মো. জিল্লুর রহমান।
মানিকগঞ্জে এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্টে ল্যাব ইনচার্জ হিসেবে এমন একজন চিকিৎসকের সিল ও স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে, যিনি তিন বছর আগে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরি ছেড়ে গেছেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সেন্টারের কার্যক্রম নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে। আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো একই রোগীর একই পরীক্ষা তিনটি ভি