এম. এ. কালাম
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পাহাড়ি জনপদ। ভারত থেকে নেমে আসা নেতাই নদী বাঘের মত গর্জে উঠে প্রতি বর্ষায়। নদীর দুই পাড় ছাপিয়ে পানি ঢুকে পড়ে ফসলী জমি ও বাড়ী ঘরে। স্থায়ী ভেড়িবাঁধ না থাকায় ঘরবাড়ী ভেঙ্গে নিঃস্ব হয় শত শত মানুষ। ২৫ বছরেও হয়নি স্থায়ী পাকা একটি ভেড়িবাঁধ।
বর্ষা মৌসুম এলে নানা শঙ্কা ও ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে নেতাই নদীর দুই পারের কয়েক ইউনিয়নের লক্ষাধিক পরিবার। অথচ নেতাই নদীর আগ্রাসন ঠেকাতে স্থায়ী ভেড়িবাধ নির্মাণে কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। স্থানীয় নেতৃত্বের ব্যর্থতাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও প্রশাসনের গাফিলতিকে দায়ী করছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয় প্রভাবশালীরা নেতাই নদীতে অসংখ্য ড্রেজার বসিয়ে অপরিকল্পিতভাবে খনন করে বালু উত্তোলনের কারনে নদী ভাঙ্গন নতুন করে ঝুঁকি বাড়িয়েছে।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড-ময়মনসিংহের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী অপু দাস জানান, সম্ভাব্যতা যাচাই করে নেতাই নদীতে স্থায়ী ভেড়িবাধ নির্মাণে গত জুলাই আগষ্ট বিপ্লবের আগে এক হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তাব কতটা আলোরমুখ দেখবে এ নিয়ে সন্দিহান খোদ পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ধোবাউড়াবাসীর চিরদিনের দুঃখ মুছে যাবে বলে মনে করছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তবর্তী উপজেলা ধোবাউড়ার রেহানা বেগম বিয়ের পর বউ হয়ে আসার গত ৩০ বছর ধরে স্বামী সন্তান নিয়ে বসবাস করছেন নেতাই নদী পারের জিগাতলা গ্রামে। বর্ষা এলে রাত জেগে বসে থাকতে হয়। এক বর্ষায় বানের পানিতে হারিয়েছেন তার শিশু সন্তানকে। ফলে বর্ষা মৌসুম এলেই বাধ ভাঙ্গার আতঙ্কে থাকেন রেহানা।
একই অবস্থা নেতাই পারে বাস করা নদী ভাঙ্গা সব মানুষের। প্রতি বছর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর আকস্মিক বন্যায় নেতাই নদী পাড়ের মানুষের সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বসতভিটা, ক্ষেতের উঠতি পাকা ফসল, পুকুরের মাছ ভেসে যাচ্ছে পাহাড়ি ঢলে। নেতাই নদীর এমন তান্ডবে সব কিছু হারিয়ে প্রতি বর্ষায় নিঃস্ব ও ভূমিহীন হচ্ছে শত শত পরিবার। বর্ষা মৌশুম এলেই নেতাই পারের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ আর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বছরের পর বছর ধরে নেতাই নদীর এমন রুদ্রমূর্ত্তির ভয়াবহতায় সব কিছু হারিয়ে অনেক পরিবার আশ্রয় নিয়েছে অন্যত্র। অনেকের ঠাঁই মিলেছে সরকারের আশ্রায়ন প্রকল্পে।
ক্ষতিগ্রস্থ রেহানা বেগমের মত এলাকাবাসীর দাবি নেতাই নদীতে স্থায়ী একটি ভেড়িবাধ হলে এভাবে বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব ও ভূমিহীন হতে হতো না তাদের। অথচ স্থানীয় প্রশাসন কিংবা পানি উন্নয়ন বোর্ড বাধ নির্মাণে কার্যকর কোন উদ্যোগ ও পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ এলাকার নানা শ্রেনী পেশার মানুষের।
স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে নেমে আসা পাহাড়ি খরস্রোতা নেতাই নদী ধোবাউড়া উপজেলার ঘোষগাঁও, ভুইয়াপাড়া, জিগাতলা, গামারিতলা, দক্ষিণ মাইজপাড়া, কলসিন্দুর ও পুড়াকান্দলিয়া হয়ে নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুরের কংস নদীতে মিলিত হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, গত ২০০১ সালে ঘোষগাও থেকে পুড়াকান্দলিয়া পর্যন্ত নেতাই নদীর ডানতীরে ২০ কিলোমিটার কাচা বাধ নির্মাণ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে কেবল বর্ষা মৌশুম এলে বাধের মেরামত ও সংস্কার কাজ ছাড়া আর কিছুই হয়নি। তবে নেতাই নদীর ভাঙ্গন থেকে রক্ষায় ঘোষগাও বিজিবি ক্যাম্পের কাছে কিছু অংশ সিসি ব্লক দিয়ে এবং জিগাতলা গ্রামে বালুর বস্তা ফেলে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে স্থায়ী বাধ নির্মাণের বদলে পানি উন্নয়ন বোর্ড বছর বছর মেরামত ও সংস্কার কাজেই আগ্রহ বেশি। এটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতি ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মনে করছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
পুড়াকান্দলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক, অবিলম্বে নেতাই নদীর দুই পারে স্থায়ী ভেড়িবাধ নির্মাণে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।
ধোবাউড়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ নাদিয়া ফেরদৌসী জানান, ভেড়িবাধ না থাকায় প্রতি বছর বর্ষা মৌশুমে ধোবাউড়ার ব্যাপক ফসল হানি হচ্ছে। পাহাড়ি ঢলের সাথে চলে আসা বালুর আস্তরণ পড়ে বিনষ্ট হচ্ছে কৃষি জমি। ভেসে যাচ্ছে পুুকুরের মাছ। স্থায়ী বাধ নির্মাণ ছাড়া কৃষি ও কৃষকদের এই ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করা কঠিন।
ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিশাত শারমিন জানান, নেতাই নদীতে ভেড়িবাধ নির্মাণে উপজেলা এবং জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটিতে একাধিকবার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এই প্রস্তাবের কোন সাড়া মেলেনি।
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পাহাড়ি জনপদ। ভারত থেকে নেমে আসা নেতাই নদী বাঘের মত গর্জে উঠে প্রতি বর্ষায়। নদীর দুই পাড় ছাপিয়ে পানি ঢুকে পড়ে ফসলী জমি ও বাড়ী ঘরে। স্থায়ী ভেড়িবাঁধ না থাকায় ঘরবাড়ী ভেঙ্গে নিঃস্ব হয় শত শত মানুষ। ২৫ বছরেও হয়নি স্থায়ী পাকা একটি ভেড়িবাঁধ।
বর্ষা মৌসুম এলে নানা শঙ্কা ও ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে নেতাই নদীর দুই পারের কয়েক ইউনিয়নের লক্ষাধিক পরিবার। অথচ নেতাই নদীর আগ্রাসন ঠেকাতে স্থায়ী ভেড়িবাধ নির্মাণে কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। স্থানীয় নেতৃত্বের ব্যর্থতাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও প্রশাসনের গাফিলতিকে দায়ী করছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয় প্রভাবশালীরা নেতাই নদীতে অসংখ্য ড্রেজার বসিয়ে অপরিকল্পিতভাবে খনন করে বালু উত্তোলনের কারনে নদী ভাঙ্গন নতুন করে ঝুঁকি বাড়িয়েছে।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড-ময়মনসিংহের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী অপু দাস জানান, সম্ভাব্যতা যাচাই করে নেতাই নদীতে স্থায়ী ভেড়িবাধ নির্মাণে গত জুলাই আগষ্ট বিপ্লবের আগে এক হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তাব কতটা আলোরমুখ দেখবে এ নিয়ে সন্দিহান খোদ পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ধোবাউড়াবাসীর চিরদিনের দুঃখ মুছে যাবে বলে মনে করছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তবর্তী উপজেলা ধোবাউড়ার রেহানা বেগম বিয়ের পর বউ হয়ে আসার গত ৩০ বছর ধরে স্বামী সন্তান নিয়ে বসবাস করছেন নেতাই নদী পারের জিগাতলা গ্রামে। বর্ষা এলে রাত জেগে বসে থাকতে হয়। এক বর্ষায় বানের পানিতে হারিয়েছেন তার শিশু সন্তানকে। ফলে বর্ষা মৌসুম এলেই বাধ ভাঙ্গার আতঙ্কে থাকেন রেহানা।
একই অবস্থা নেতাই পারে বাস করা নদী ভাঙ্গা সব মানুষের। প্রতি বছর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর আকস্মিক বন্যায় নেতাই নদী পাড়ের মানুষের সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বসতভিটা, ক্ষেতের উঠতি পাকা ফসল, পুকুরের মাছ ভেসে যাচ্ছে পাহাড়ি ঢলে। নেতাই নদীর এমন তান্ডবে সব কিছু হারিয়ে প্রতি বর্ষায় নিঃস্ব ও ভূমিহীন হচ্ছে শত শত পরিবার। বর্ষা মৌশুম এলেই নেতাই পারের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ আর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বছরের পর বছর ধরে নেতাই নদীর এমন রুদ্রমূর্ত্তির ভয়াবহতায় সব কিছু হারিয়ে অনেক পরিবার আশ্রয় নিয়েছে অন্যত্র। অনেকের ঠাঁই মিলেছে সরকারের আশ্রায়ন প্রকল্পে।
ক্ষতিগ্রস্থ রেহানা বেগমের মত এলাকাবাসীর দাবি নেতাই নদীতে স্থায়ী একটি ভেড়িবাধ হলে এভাবে বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব ও ভূমিহীন হতে হতো না তাদের। অথচ স্থানীয় প্রশাসন কিংবা পানি উন্নয়ন বোর্ড বাধ নির্মাণে কার্যকর কোন উদ্যোগ ও পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ এলাকার নানা শ্রেনী পেশার মানুষের।
স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে নেমে আসা পাহাড়ি খরস্রোতা নেতাই নদী ধোবাউড়া উপজেলার ঘোষগাঁও, ভুইয়াপাড়া, জিগাতলা, গামারিতলা, দক্ষিণ মাইজপাড়া, কলসিন্দুর ও পুড়াকান্দলিয়া হয়ে নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুরের কংস নদীতে মিলিত হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, গত ২০০১ সালে ঘোষগাও থেকে পুড়াকান্দলিয়া পর্যন্ত নেতাই নদীর ডানতীরে ২০ কিলোমিটার কাচা বাধ নির্মাণ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে কেবল বর্ষা মৌশুম এলে বাধের মেরামত ও সংস্কার কাজ ছাড়া আর কিছুই হয়নি। তবে নেতাই নদীর ভাঙ্গন থেকে রক্ষায় ঘোষগাও বিজিবি ক্যাম্পের কাছে কিছু অংশ সিসি ব্লক দিয়ে এবং জিগাতলা গ্রামে বালুর বস্তা ফেলে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে স্থায়ী বাধ নির্মাণের বদলে পানি উন্নয়ন বোর্ড বছর বছর মেরামত ও সংস্কার কাজেই আগ্রহ বেশি। এটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতি ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মনে করছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
পুড়াকান্দলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক, অবিলম্বে নেতাই নদীর দুই পারে স্থায়ী ভেড়িবাধ নির্মাণে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।
ধোবাউড়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ নাদিয়া ফেরদৌসী জানান, ভেড়িবাধ না থাকায় প্রতি বছর বর্ষা মৌশুমে ধোবাউড়ার ব্যাপক ফসল হানি হচ্ছে। পাহাড়ি ঢলের সাথে চলে আসা বালুর আস্তরণ পড়ে বিনষ্ট হচ্ছে কৃষি জমি। ভেসে যাচ্ছে পুুকুরের মাছ। স্থায়ী বাধ নির্মাণ ছাড়া কৃষি ও কৃষকদের এই ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করা কঠিন।
ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিশাত শারমিন জানান, নেতাই নদীতে ভেড়িবাধ নির্মাণে উপজেলা এবং জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটিতে একাধিকবার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এই প্রস্তাবের কোন সাড়া মেলেনি।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন,জুলাই-আগষ্ট গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি পালন ও ২৪-এর শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে দেশব্যাপী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা আয়োজনের নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকের চেয়ে উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে প্রায় ১৩/১৪ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে বিপুল পরিমান টাকা আমানত সংগ্রহ করে
২ ঘণ্টা আগেজলাই-আগষ্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির উদ্যোগে ৫০ হাজার বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ ও বনজ চারা বিতরণ ও বৃক্ষরোপন কর্মসূচি উদ্বোধন হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেশহীদদের স্মরণে এক মিনিট দাড়িয়ে নিরাবতা পালন করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শহীদ শিক্ষার্থীদের স্মরণে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন,জুলাই-আগষ্ট গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি পালন ও ২৪-এর শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে দেশব্যাপী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা আয়োজনের নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
ব্যাংকের চেয়ে উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে প্রায় ১৩/১৪ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে বিপুল পরিমান টাকা আমানত সংগ্রহ করে
জলাই-আগষ্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির উদ্যোগে ৫০ হাজার বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ ও বনজ চারা বিতরণ ও বৃক্ষরোপন কর্মসূচি উদ্বোধন হয়েছে।
শহীদদের স্মরণে এক মিনিট দাড়িয়ে নিরাবতা পালন করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শহীদ শিক্ষার্থীদের স্মরণে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।