খাগড়াছড়ি

টানা বর্ষণে খাগড়াছড়িতে বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি ঘটেছে। দীঘিনালায় অন্তত ৫শতাধিক পরিবার পানি বন্দি হয়েছে। বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ৪৪ পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। সড়কে পানি উঠায় দীঘিনালা-লংগদু সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের শঙ্কায় রয়েছে সাড়ে তিন হাজার পরিবার। বন্যা ও পাহাড় ধসপ্রবণ এলাকায় সচেতনতামূলক মাইকিং করছে ও দুর্গতদের নিরাপদে সরিয়ে নিচ্ছে যুব রেডক্রিসেন্টের সদস্য ও আনসার-ভিডিপি সদস্য।

মাঈনী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় দুই তীরের ফসলি জমি ও বসতি ডুবে গেছে। ছোট মেরুং বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩১টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে।
মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মিনা চাকমা জানান, ‘আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের জন্য রান্না করা ও শুকনা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
কবাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নলেজ চাকমা জ্ঞান জানান, তার ইউনিয়নের অন্তত ১২টি পরিবার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের মাঝে রান্না করা ও শুকনা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া পানি বন্দি কয়েকশত পরিবার। শত শত একর জমির ফসল পানির নিচে তলিয়ে গেছে।

জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান,জেলা বন্যা ও পাহাড় ধসের লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে অব্যাহত রয়েছে। পুরো জেলায় শতাধিক আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রিয়তদের রান্না করা খাবার সরবরাহ করছে প্রশাসন।

টানা বর্ষণে খাগড়াছড়িতে বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি ঘটেছে। দীঘিনালায় অন্তত ৫শতাধিক পরিবার পানি বন্দি হয়েছে। বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ৪৪ পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। সড়কে পানি উঠায় দীঘিনালা-লংগদু সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের শঙ্কায় রয়েছে সাড়ে তিন হাজার পরিবার। বন্যা ও পাহাড় ধসপ্রবণ এলাকায় সচেতনতামূলক মাইকিং করছে ও দুর্গতদের নিরাপদে সরিয়ে নিচ্ছে যুব রেডক্রিসেন্টের সদস্য ও আনসার-ভিডিপি সদস্য।

মাঈনী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় দুই তীরের ফসলি জমি ও বসতি ডুবে গেছে। ছোট মেরুং বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩১টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে।
মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মিনা চাকমা জানান, ‘আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের জন্য রান্না করা ও শুকনা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
কবাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নলেজ চাকমা জ্ঞান জানান, তার ইউনিয়নের অন্তত ১২টি পরিবার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের মাঝে রান্না করা ও শুকনা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া পানি বন্দি কয়েকশত পরিবার। শত শত একর জমির ফসল পানির নিচে তলিয়ে গেছে।

জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান,জেলা বন্যা ও পাহাড় ধসের লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে অব্যাহত রয়েছে। পুরো জেলায় শতাধিক আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রিয়তদের রান্না করা খাবার সরবরাহ করছে প্রশাসন।

নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
৯ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
৯ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়