রাঙামাটি
বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে ফের ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। ফলে ওই এলাকায় খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করছেন জুমিয়াসহ স্থানীয়রা। এতে সব মিলিয়ে কয়েক হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর আগে ২০২২ সালে সাজেক ইউনিয়নে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছিল। ওই সময়ে পাঁচ হাজারের বেশি জুমিয়া পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাজেক ইউনিয়নের দুর্গম শিয়ালদাই মৌজার ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বসবাস। এসব জনগোষ্ঠী একমাত্র জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল। গত আগস্ট মাসের শেষের দিকে জুমের ধান পাকা শুরু হয়। এরই মধ্যে রাতের বেলায় ঝাঁকে ঝাঁকে ইঁদুর ক্ষেতে গিয়ে ধান খেয়ে নষ্ট করে ফেলে।
সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা জানান, দুর্গম পাঁচটি গ্রামে জুম ধানের ক্ষেতে ফের ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। এতে প্রায় ২৩২ পরিবারের জুম ধান নষ্ট হয়েছে। এ ধান তারা ঘরে তুলতে পারছেন না। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে শিয়ালদাই লুইপাড়ায় ৫৮টি পরিবার, হাচ্চ্যাপাড়ায় ৭০, জামপাড়ায় ১৬, অরুণপাড়ায় ৪০ ও লুংতিয়ানপাড়ায় ৪৮টি পরিবার। এছাড়া সাজেক ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় জুম ধান ক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন ও জনপ্রতিনিধিরা।
সাজেক ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার বনবিহারী চাকমা জানান, এ ইউনিয়নে সব মিলিয়ে কয়েক হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন। কয়েকটি স্থানে আগস্ট মাসের শেষে দিকে জুমের ধান পাকা শুরু হলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইঁদুর ক্ষেতে গিয়ে ধান নষ্ট করে ফেলে। এছাড়া কোনো কোনো এলাকায় ধানে ফুল এসেছে, কোনো কোনো জুম ক্ষেতে ধানে শীষ এসেছে। সে সব স্থানে ইঁদুর ধান গাছের গোড়া কেটে নষ্ট করে দিয়েছে।
বাঘাইছড়ি উপজেলায় ১ হাজার ৫৪৭ টি পাহাড়ের জমিতে জুমের আবাদ করা হয়েছে। এতে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ দশমিক ৭৮ টন চাল।
রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ বাঘাইছড়ি উপজেলায় একটি সভায় জুম ধান ক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রবের কথা বিস্তারিত তুলে ধরেন। জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
রাঙামাটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে এখনও অবগত নন বলে জানান।
বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে ফের ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। ফলে ওই এলাকায় খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করছেন জুমিয়াসহ স্থানীয়রা। এতে সব মিলিয়ে কয়েক হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর আগে ২০২২ সালে সাজেক ইউনিয়নে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছিল। ওই সময়ে পাঁচ হাজারের বেশি জুমিয়া পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাজেক ইউনিয়নের দুর্গম শিয়ালদাই মৌজার ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বসবাস। এসব জনগোষ্ঠী একমাত্র জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল। গত আগস্ট মাসের শেষের দিকে জুমের ধান পাকা শুরু হয়। এরই মধ্যে রাতের বেলায় ঝাঁকে ঝাঁকে ইঁদুর ক্ষেতে গিয়ে ধান খেয়ে নষ্ট করে ফেলে।
সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা জানান, দুর্গম পাঁচটি গ্রামে জুম ধানের ক্ষেতে ফের ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। এতে প্রায় ২৩২ পরিবারের জুম ধান নষ্ট হয়েছে। এ ধান তারা ঘরে তুলতে পারছেন না। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে শিয়ালদাই লুইপাড়ায় ৫৮টি পরিবার, হাচ্চ্যাপাড়ায় ৭০, জামপাড়ায় ১৬, অরুণপাড়ায় ৪০ ও লুংতিয়ানপাড়ায় ৪৮টি পরিবার। এছাড়া সাজেক ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় জুম ধান ক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন ও জনপ্রতিনিধিরা।
সাজেক ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার বনবিহারী চাকমা জানান, এ ইউনিয়নে সব মিলিয়ে কয়েক হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন। কয়েকটি স্থানে আগস্ট মাসের শেষে দিকে জুমের ধান পাকা শুরু হলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইঁদুর ক্ষেতে গিয়ে ধান নষ্ট করে ফেলে। এছাড়া কোনো কোনো এলাকায় ধানে ফুল এসেছে, কোনো কোনো জুম ক্ষেতে ধানে শীষ এসেছে। সে সব স্থানে ইঁদুর ধান গাছের গোড়া কেটে নষ্ট করে দিয়েছে।
বাঘাইছড়ি উপজেলায় ১ হাজার ৫৪৭ টি পাহাড়ের জমিতে জুমের আবাদ করা হয়েছে। এতে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ দশমিক ৭৮ টন চাল।
রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ বাঘাইছড়ি উপজেলায় একটি সভায় জুম ধান ক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রবের কথা বিস্তারিত তুলে ধরেন। জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
রাঙামাটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে এখনও অবগত নন বলে জানান।
আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
১৩ ঘণ্টা আগেঅগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় এখন তিনি সম্পূর্ণ নিঃস্ব ও আশ্রয়হীন। স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তাকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হচ্ছে
১৩ ঘণ্টা আগেআন্দোলন চলাকালে হাবিবুর রহমান হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত হন, আর আহত হন অন্তত ১৫ জন। পরে বিকেলের দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে
১৩ ঘণ্টা আগেমহেশপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ বলেন, পানিতে ডুবে শিশুটি মারা গেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেআইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
অগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় এখন তিনি সম্পূর্ণ নিঃস্ব ও আশ্রয়হীন। স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তাকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হচ্ছে
আন্দোলন চলাকালে হাবিবুর রহমান হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত হন, আর আহত হন অন্তত ১৫ জন। পরে বিকেলের দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে
মহেশপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ বলেন, পানিতে ডুবে শিশুটি মারা গেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।